
কলকাতা: আরজিকর মামলায় ষষ্ঠ স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। ৬ জন নতুন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। তিলোত্তমার পরিবারের আইনজীবী জানিয়েছেন, যে এডিজে আদালত সাজা ঘোষণা করেছিল, সেই আদালত কয়েকজন অফিসারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। গাফিলতির অভিযোগে উঠেছিল। এদের বিরুদ্ধে সিবিআই কী পদক্ষেপ করেছে, তা জানতে চান তিনি।
আইনজীবীর প্রশ্ন, সিবিআইয়ের কাছে মামলাটি যাওয়ার আগে যে তথ্য প্রমাণ লোপাট করেছে, তার কি তদন্ত হয়েছে? একটা বড় টিম ঘটনা চেপে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। প্রমাণ লোপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
রিপোর্টের ভিত্তিতে আইনজীবী প্রশ্ন করেন, খুনের ঘটনাকে আত্মহত্যা বলার জন্য এমএসভিপি-র বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হল না? কেন হেফাজতে নেওয়া হল না? এমএসভিপি কোন জায়গা থেকে নির্দেশ পেয়েছিলেন এই কথা বলার জন্য?
এর আগেও তিলোত্তমার বাবা মা কিছু তথ্য জানাতে চেয়েছিলেন। সেটা গোপন জবানবন্দি আকারে নেওয়া হয়নি বলেও উল্লেখ করেন তিলোত্তমার পরিবারের আইনজীবী। তিলোত্তমার পরিবারের আরও প্রশ্ন, ঘটনাস্থলে তিলোত্তমাকে কে প্রথম দেখেছিলেন, দুজন দেখেছেন দাবি করেছেন। সিবিআই কি ঠিক যাচাই করেছে কে প্রথম দেখেছে দেহ?
বিচারক তখন জানতে চান, কে প্রথম ফোন করে পরিবারকে জানিয়েছিলেন?পরিবারের আইনজীবী এদিনও বলেন, “এভাবে তদন্ত হলে এই বাবা মা কোনোদিন বিচার পাবে না।”