TET Candidates Protest: মাঝরাত পেরিয়েও চলল চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ, উত্তেজনা লালবাজারে

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Nov 10, 2022 | 2:41 AM

TET 2014: বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে আটক করে লালবাজারে আনা হয়। তাঁদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে লালবাজারের বাইরে বিক্ষোভ দেখান চাকরিপ্রার্থীরা। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়।

Follow Us

কলকাতা: বিক্ষোভ-উত্তেজনা শুরু হয়েছিল দুপুরে। মধ্যরাত পেরিয়েও যা জারি রইল। ২০১৪ সালের টেট (2014 TET Agitation) উত্তীর্ণদের বিক্ষোভে আজ উত্তেজনা ছড়ায় কলকাতার রাজপথে। প্রথমে ধর্মতলা, এক্সাইড চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বচসা বাধে পুলিশের। কিছুক্ষণ পর যা রূপ নেয় ধস্তাধস্তির। ধস্তাধস্তিতে মাথা ফাটে এক চাকরিপ্রার্থীর।

ধর্মতলা চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের আটকাতে ব্যাপক পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। বেশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়েও যাওয়া হয়। এরপর ক্যামাক স্ট্রিটে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের সামনে পৌঁছে যান অনেকেই।

পুলিশের ভ্যানে বিক্ষোভকারীরা

ক্যামাক স্ট্রিটেও শুরু হয় ধরপাকড়। চ্যাংদোলা করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় চাকরিপ্রার্থীদের। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুলিশ তাঁদের মারধর করেছে। পুলিশের হাত থেকে পালাতে রীতিমতো রাস্তায় ছুটতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। এক আন্দোলনকারী অভিযোগ করেন, “পুলিশ পশুর মতো ব্যবহার করছে, কামড়ে রক্ত বের করে দিয়েছে।”

বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে আটক করে লালবাজারে আনা হয়। তাঁদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে লালবাজারের বাইরে বিক্ষোভ দেখান চাকরিপ্রার্থীরা। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। চাকরিপ্রার্থীদের উঠে যাওয়ার আবেদন জানায় পুলিশ। পাল্টা আন্দোলনকারীরা তাঁদের সঙ্গীদের ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানান।

এদিকে অরুণিমা পাল নামে এক টেট বিক্ষোভকারীর হাতে এদিন দুপুরে এক পুলিশকর্মী কামড়ে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও পুলিশের তরফে পাল্টা দাবি, তাঁদের হাতে কামড়ে দেন অরুণিমা। এই অরুণিমা এবং অন্য একজনকে ছাড়া বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। এরই প্রতিবাদে বিক্ষোভকারীরা প্রতিবাদে সামিল হন লালবাজারের বাইরে। অরুণিমার মুক্তির দাবি তুলেছেন তাঁরা।

জানা গিয়েছে, এদিন রাত প্রায় ১১ টা ১৫ মিনিট নাগাদ আটক হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। যখন চাকরিপ্রার্থীরা বাড়ি ফিরছিলেন, তখন তাঁরা জানতে পারেন অরুণিমা এবং অপর একজন মহিলা তখনও লালবাজারের ভিতরেই রয়ে গিয়েছেন। কেন তাঁদের আটকে রাখা হয়েছে, সেই বিষয়ে কোনও কিছু জানতে পারেননি বাকি চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশের তরফেও তাঁদের স্পষ্টভাবে কিছু জানানো হয়নি বলে অভিযোগ। এক আন্দোলনকারী বলেন, পুলিশের তরফে তাঁদের জানানো হয়েছে, ওই দুই আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বৃহস্পতিবার তাঁদের কোর্টে পেশ করা হবে।

কলকাতা: বিক্ষোভ-উত্তেজনা শুরু হয়েছিল দুপুরে। মধ্যরাত পেরিয়েও যা জারি রইল। ২০১৪ সালের টেট (2014 TET Agitation) উত্তীর্ণদের বিক্ষোভে আজ উত্তেজনা ছড়ায় কলকাতার রাজপথে। প্রথমে ধর্মতলা, এক্সাইড চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বচসা বাধে পুলিশের। কিছুক্ষণ পর যা রূপ নেয় ধস্তাধস্তির। ধস্তাধস্তিতে মাথা ফাটে এক চাকরিপ্রার্থীর।

ধর্মতলা চত্বরে চাকরিপ্রার্থীদের আটকাতে ব্যাপক পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। বেশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়েও যাওয়া হয়। এরপর ক্যামাক স্ট্রিটে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের সামনে পৌঁছে যান অনেকেই।

পুলিশের ভ্যানে বিক্ষোভকারীরা

ক্যামাক স্ট্রিটেও শুরু হয় ধরপাকড়। চ্যাংদোলা করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় চাকরিপ্রার্থীদের। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুলিশ তাঁদের মারধর করেছে। পুলিশের হাত থেকে পালাতে রীতিমতো রাস্তায় ছুটতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। এক আন্দোলনকারী অভিযোগ করেন, “পুলিশ পশুর মতো ব্যবহার করছে, কামড়ে রক্ত বের করে দিয়েছে।”

বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে আটক করে লালবাজারে আনা হয়। তাঁদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে লালবাজারের বাইরে বিক্ষোভ দেখান চাকরিপ্রার্থীরা। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। চাকরিপ্রার্থীদের উঠে যাওয়ার আবেদন জানায় পুলিশ। পাল্টা আন্দোলনকারীরা তাঁদের সঙ্গীদের ছেড়ে দেওয়ার আবেদন জানান।

এদিকে অরুণিমা পাল নামে এক টেট বিক্ষোভকারীর হাতে এদিন দুপুরে এক পুলিশকর্মী কামড়ে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও পুলিশের তরফে পাল্টা দাবি, তাঁদের হাতে কামড়ে দেন অরুণিমা। এই অরুণিমা এবং অন্য একজনকে ছাড়া বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। এরই প্রতিবাদে বিক্ষোভকারীরা প্রতিবাদে সামিল হন লালবাজারের বাইরে। অরুণিমার মুক্তির দাবি তুলেছেন তাঁরা।

জানা গিয়েছে, এদিন রাত প্রায় ১১ টা ১৫ মিনিট নাগাদ আটক হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। যখন চাকরিপ্রার্থীরা বাড়ি ফিরছিলেন, তখন তাঁরা জানতে পারেন অরুণিমা এবং অপর একজন মহিলা তখনও লালবাজারের ভিতরেই রয়ে গিয়েছেন। কেন তাঁদের আটকে রাখা হয়েছে, সেই বিষয়ে কোনও কিছু জানতে পারেননি বাকি চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশের তরফেও তাঁদের স্পষ্টভাবে কিছু জানানো হয়নি বলে অভিযোগ। এক আন্দোলনকারী বলেন, পুলিশের তরফে তাঁদের জানানো হয়েছে, ওই দুই আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বৃহস্পতিবার তাঁদের কোর্টে পেশ করা হবে।

Next Video