Chingrighata Accident: চিংড়িহাটায় পরপর ৮ জনকে ধাক্কা গাড়ির, হাসপাতালে মৃত্যু মহিলার

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 09, 2022 | 10:40 AM

Chingrighata Accident: ওই গাড়িটি নিকোপার্কের দিক থেকে চিংড়িহাটার দিকে যাচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, চালক একটি সিগন্যাল মানেননি।

Follow Us

কলকাতা:  চিংড়িহাটা মোড়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। পরপর ৮ জনকে ধাক্কা বেপরোয়া গাড়ির। ৬ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ২ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে ন্যাশনাল মেডিক্যালে আহত এক মহিলার মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন গাড়িচালকও। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ঘাতক গাড়িকে। চালকও হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই গাড়িটি নিকোপার্কের দিক থেকে চিংড়িহাটার দিকে যাচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, চালক একটি সিগন্যাল মানেননি। তাতে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার হাত দেখিয়ে তাঁর রাস্তা আটকান। কিন্তু লাল রঙা গাড়িটির চালক ওই সিভিক ভলান্টিয়ারকে ধাক্কা মেরেই এগিয়ে যান। তখন ওই সিভিক ভলান্টিয়ার বাকি ট্রাফিক পুলিশকে জানিয়ে গাড়িটি থামাতে বলেন। চালক বাঁচতে আরও গতি বাড়িয়ে দেন। এরপর একটি টাটা সুমোকে ধাক্কা মারে। মাঝ রাস্তায় উল্টে যায় টাটা সুমোটি। এরপর এক মহিলা পথচারী, এক জন সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মারে গাড়িটি। আরও একটি গাড়িকে ধাক্কা মারে। এরপর গাড়িটি দাঁড়িয়ে যায়। ৮ জন আহত হন। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। রাতে একজনের মৃত্যু হয়।

ডিসি ট্রাফিক ইন্দ্রাণী দত্ত বলেন, “চিংড়িহাটা এমন একটা জায়গা, বিধাননগর পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের কড়া নজরদারি রয়েছে। চিংড়িহাটায় এখন দুর্ঘটনার সংখ্যা অনেকটা কমেছে। তবে এই ঘটনা কেন ঘটেছে. তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” চিংড়িহাটা অত্যন্ত দুর্ঘটনাপ্রবণ একটি এলাকা। গত কয়েক মাসেও এখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে একাধিক। এই ব্যক্তি কেন এতটা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালাচ্ছিলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

কলকাতা:  চিংড়িহাটা মোড়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। পরপর ৮ জনকে ধাক্কা বেপরোয়া গাড়ির। ৬ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ২ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে ন্যাশনাল মেডিক্যালে আহত এক মহিলার মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন গাড়িচালকও। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ঘাতক গাড়িকে। চালকও হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই গাড়িটি নিকোপার্কের দিক থেকে চিংড়িহাটার দিকে যাচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, চালক একটি সিগন্যাল মানেননি। তাতে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার হাত দেখিয়ে তাঁর রাস্তা আটকান। কিন্তু লাল রঙা গাড়িটির চালক ওই সিভিক ভলান্টিয়ারকে ধাক্কা মেরেই এগিয়ে যান। তখন ওই সিভিক ভলান্টিয়ার বাকি ট্রাফিক পুলিশকে জানিয়ে গাড়িটি থামাতে বলেন। চালক বাঁচতে আরও গতি বাড়িয়ে দেন। এরপর একটি টাটা সুমোকে ধাক্কা মারে। মাঝ রাস্তায় উল্টে যায় টাটা সুমোটি। এরপর এক মহিলা পথচারী, এক জন সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মারে গাড়িটি। আরও একটি গাড়িকে ধাক্কা মারে। এরপর গাড়িটি দাঁড়িয়ে যায়। ৮ জন আহত হন। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। রাতে একজনের মৃত্যু হয়।

ডিসি ট্রাফিক ইন্দ্রাণী দত্ত বলেন, “চিংড়িহাটা এমন একটা জায়গা, বিধাননগর পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের কড়া নজরদারি রয়েছে। চিংড়িহাটায় এখন দুর্ঘটনার সংখ্যা অনেকটা কমেছে। তবে এই ঘটনা কেন ঘটেছে. তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” চিংড়িহাটা অত্যন্ত দুর্ঘটনাপ্রবণ একটি এলাকা। গত কয়েক মাসেও এখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে একাধিক। এই ব্যক্তি কেন এতটা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালাচ্ছিলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Next Article