কলকাতা: দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যম হিসেবে টিভি ৯ বাংলা প্রথম থেকেই সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ। শুধুমাত্র ঘটমান বর্তমানকে তুলে ধরেই নিজের দায়িত্বে ইতি টানে না এই সংস্থা। বরং টিভি৯ মনে করে, গুণীজনকে স্বীকৃতি দিয়ে বৃহত্তর সমাজকে অনুপ্রাণিত করাও তাদের দায়িত্ব। সে জন্য তিনে পা দিয়েই সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনবদ্য অবদানের জন্য বিশিষ্টজনদের সম্মানিত করেছে টিভি ৯ বাংলা। কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে আয়োজিত হয়েছে টিভি নাইন বাংলার নক্ষত্র সম্মান। বর্ণাঢ্য ওই অনুষ্ঠানে কার্যত চাঁদের হাট বসেছিল। শিল্পী, সাহিত্যিক থেকে শুরু করে ক্রীড়াবিদ- কে ছিলেন না! আলো ঝলমলে, তারায় ভরা ওই সন্ধ্যা আরও আলোকিত করে তুলতে প্রধান অতিথির আসন অলঙ্কৃত করার কথা ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অনুষ্ঠানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত ছিলেন টিভি ৯ নেটওয়ার্কের এম.ডি. বরুণ দাস। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে মুখ্যমন্ত্রী উপস্থিত হতে পারেননি এদিনের অনুষ্ঠানে। তবে সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারলেও, টিভি ৯ নেটওয়ার্কের এম.ডি. বরুণ দাসের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে তাঁর। টিভি নাইন বাংলার নক্ষত্র সম্মান অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করে ভার্চুয়াল বার্তাও দিয়েছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এই কথোপকথন ছিল ঠিক এই রকম:
বরুণ দাস: হ্যালো, কেমন আছেন দিদি?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: আমার ইনফেকশনটা খুব বেশি হয়ে গিয়েছে। তাই আমি আসতে পারছি না।
বরুণ দাস: না, না। আপনার ঠিক থাকাটা সবথেকে বেশি জরুরি। (কণ্ঠে উদ্বেগ) ইনফেকশনটা আবার বেড়ে গেল! শুনলাম নাকি জ্বরও এসেছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হ্যাঁ, জ্বরটা এখন কমে গিয়েছে। কিন্তু এখন আইভি কমপ্লেক্সটা দিতে শুরু করেছে। স্যালাইন দেওয়ার সময় যেমন চ্যানেল করে দিতে হয়, সেরকমভাবে চ্যানেল করে দিতে হচ্ছে। ওটা খুব কষ্টকর।
বরুণ দাস: আপনি নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তাই ফিট আছেন। সেই কারণে সামলে উঠেছেন। এখানে উপস্থিত আমরা সবাই আপনার আরোগ্য কামনা করছি। সবাই আপনার জন্য এসেছেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমাদের গোটা টিমকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। হেলিকপ্টারে আমার পায়ে একটা বড় চোট লেগেছিল। তার আগে নন্দীগ্রামেও ওই জায়গাটাতেই চোট লেগেছিল। এবার স্পেনে যখন বার্সেলোনা স্টেডিয়াম দেখতে যাই, তখন পা হড়কে গিয়েছিল অসাবধানতাবশত। ওই প্রচণ্ড ব্যথা নিয়েই আমি বিভিন্ন সরকারি কাজকর্ম করেছি। কাউকে বুঝতে দিইনি। প্রত্যেকটি আন্তর্জাতিক স্তরের কর্মসূচি ছিল। সবক’টি যাতে সময় মতো হয়, সেই চেষ্টা করেছি। ফেরার পরই আমি ডাক্তার দেখিয়েছিলাম। তারপরই এমআরআই করতে গিয়ে এগুলো ধরা পড়ল। তারপরের দিনই আমি ওটি করেছিলাম। যেহেতু ইনফেকশনটা বেশি হয়ে গিয়েছে, আমার নানা রকম ট্রিটমেন্ট চলছে। আমাকে হাসপাতালে ভর্তি হতেও বলেছিল। কিন্তু আমি চেষ্টা করছি, বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা চালাতে। আমি বাড়িতে থেকেই অভ্যস্ত, হাসপাতাল একটু এড়িয়ে চলি। আমি খুবই দুঃখিত যে তোমাদের এই অনুষ্ঠানে যেতে পারলাম না।
বরুণ দাস: না না, আপনি প্লিজ এতবার দুঃখপ্রকাশ করবেন না।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমরা যাঁদের সম্মানিত করছ, সকলেই আমার পরিচিত। আমি বড়দের আমার প্রণাম জানাই। ছোটদের আমার অনেক অনেক অভিনন্দন। আমি এখনও মনে করি যাঁরা আমাদের দেশে সম্মানীয়, বরণীয়, স্মরণীয়, মহান, তাঁদের কার্যকলাপকে সম্মানিত করা দরকার। সংস্কৃতি, শিক্ষা, কলাকুশলী, চলচ্চিত্র, খেলাধুলো সব ক্ষেত্রের থেকেই তোমরা নাম রেখেছো। আমি তালিকা দেখেছি। সকলকে আমার তরফ থেকে অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। পুজোর আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তোমাদের অনুষ্ঠানের জন্য শুভকামনা করি। সবার দীর্ঘ জীবন ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
বরুণ দাস: ধন্যবাদ দিদি। তবে শুনলাম, (স্মিত হেসে) আপনি কারও কোনও কথা শোনেন না। এবার আপনার এই ভাইকেই আপনার কাছে এসে থাকতে হবে দেখছি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: না, না। আমি কথা শুনি। আমি সব মেনে চলি। আমাকে যখন যে চিকিৎসা করতে বলা হয়েছে, কখনও কোনও অবহেলা করিনি। আসলে সারা জীবন আমি এত মার খেয়েছি… সেই ক্ষতগুলি কখনও কখনও ফিরে ফিরে আসে। ৩৪ বছর আগে মার খেয়েছি। সেই সব ক্ষত মাঝে মাঝে ফিরে আসে। আমি প্রায় একটা জ্যান্ত লাশের মতো জিন্দা আছি। কিন্তু আমি কখনও কাউকে বুঝতে দিই না। সুস্থ থাকার জন্য শরীরচর্চা করি, প্রাণায়াম করি। এখন আমি ঠিক আছি। কিন্তু আমাকে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। আরও চার-পাঁচদিন লাগবে।
বরুণ দাস: আপনি নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন, সারা বাংলার জন্য। আপনি মুখ্যমন্ত্রী তো বটেই, কিন্তু আমাদের সবার কাছে আপনি দিদি। আপনার শুভাকাঙ্খা আমাদের কাছে খুবই খুবই প্রয়োজনীয়। আপনার অনুপ্রেরণা আমাদের সকলকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন। আপনার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: আমিও তোমাদের সকলকে আমার অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এই অনুষ্ঠানে তোমাদের ভার্চুয়ালি যে কিছু কথা বলতে পারলাম, তাতে আমি খুশি। পরে হয়ত কোনও একসময় কোনও অনুষ্ঠানে নিশ্চয়ই যাব। কিন্তু এই প্রথম আমার কোনও অনুষ্ঠান বাতিল হল শারীরিক অসুস্থতার কারণে। নাহলে, আমি নিশ্চয়ই যেতাম।
বরুণ দাস: হ্যাঁ, আমি আপনার পাঠানো চিঠিটা পেয়েছিলাম। আমরা আবার একটা অনুষ্ঠান আয়োজন করব আপনার জন্য। আমাদের কিছু পরিকল্পনা আছে। আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমাদের টিমকেও আমি অনেক ধন্যবাদ জানাই। দিল্লি থেকেও অনেকে এসেছেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা হলে, ভালই হত। তাঁদেরও আমার হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে দিও।
বরুণ দাস: ধন্যবাদ দিদি। আপনি নিজের যত্ন নেবেন। সাবধানে থাকবেন। আপনি যদি সময় পান, আমি পরের বার এসে একবার আপনার সঙ্গে দেখা করব।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: সবাই ভাল থেক।
কলকাতা: দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যম হিসেবে টিভি ৯ বাংলা প্রথম থেকেই সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ। শুধুমাত্র ঘটমান বর্তমানকে তুলে ধরেই নিজের দায়িত্বে ইতি টানে না এই সংস্থা। বরং টিভি৯ মনে করে, গুণীজনকে স্বীকৃতি দিয়ে বৃহত্তর সমাজকে অনুপ্রাণিত করাও তাদের দায়িত্ব। সে জন্য তিনে পা দিয়েই সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনবদ্য অবদানের জন্য বিশিষ্টজনদের সম্মানিত করেছে টিভি ৯ বাংলা। কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে আয়োজিত হয়েছে টিভি নাইন বাংলার নক্ষত্র সম্মান। বর্ণাঢ্য ওই অনুষ্ঠানে কার্যত চাঁদের হাট বসেছিল। শিল্পী, সাহিত্যিক থেকে শুরু করে ক্রীড়াবিদ- কে ছিলেন না! আলো ঝলমলে, তারায় ভরা ওই সন্ধ্যা আরও আলোকিত করে তুলতে প্রধান অতিথির আসন অলঙ্কৃত করার কথা ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অনুষ্ঠানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত ছিলেন টিভি ৯ নেটওয়ার্কের এম.ডি. বরুণ দাস। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে মুখ্যমন্ত্রী উপস্থিত হতে পারেননি এদিনের অনুষ্ঠানে। তবে সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারলেও, টিভি ৯ নেটওয়ার্কের এম.ডি. বরুণ দাসের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে তাঁর। টিভি নাইন বাংলার নক্ষত্র সম্মান অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করে ভার্চুয়াল বার্তাও দিয়েছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। এই কথোপকথন ছিল ঠিক এই রকম:
বরুণ দাস: হ্যালো, কেমন আছেন দিদি?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: আমার ইনফেকশনটা খুব বেশি হয়ে গিয়েছে। তাই আমি আসতে পারছি না।
বরুণ দাস: না, না। আপনার ঠিক থাকাটা সবথেকে বেশি জরুরি। (কণ্ঠে উদ্বেগ) ইনফেকশনটা আবার বেড়ে গেল! শুনলাম নাকি জ্বরও এসেছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হ্যাঁ, জ্বরটা এখন কমে গিয়েছে। কিন্তু এখন আইভি কমপ্লেক্সটা দিতে শুরু করেছে। স্যালাইন দেওয়ার সময় যেমন চ্যানেল করে দিতে হয়, সেরকমভাবে চ্যানেল করে দিতে হচ্ছে। ওটা খুব কষ্টকর।
বরুণ দাস: আপনি নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তাই ফিট আছেন। সেই কারণে সামলে উঠেছেন। এখানে উপস্থিত আমরা সবাই আপনার আরোগ্য কামনা করছি। সবাই আপনার জন্য এসেছেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমাদের গোটা টিমকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। হেলিকপ্টারে আমার পায়ে একটা বড় চোট লেগেছিল। তার আগে নন্দীগ্রামেও ওই জায়গাটাতেই চোট লেগেছিল। এবার স্পেনে যখন বার্সেলোনা স্টেডিয়াম দেখতে যাই, তখন পা হড়কে গিয়েছিল অসাবধানতাবশত। ওই প্রচণ্ড ব্যথা নিয়েই আমি বিভিন্ন সরকারি কাজকর্ম করেছি। কাউকে বুঝতে দিইনি। প্রত্যেকটি আন্তর্জাতিক স্তরের কর্মসূচি ছিল। সবক’টি যাতে সময় মতো হয়, সেই চেষ্টা করেছি। ফেরার পরই আমি ডাক্তার দেখিয়েছিলাম। তারপরই এমআরআই করতে গিয়ে এগুলো ধরা পড়ল। তারপরের দিনই আমি ওটি করেছিলাম। যেহেতু ইনফেকশনটা বেশি হয়ে গিয়েছে, আমার নানা রকম ট্রিটমেন্ট চলছে। আমাকে হাসপাতালে ভর্তি হতেও বলেছিল। কিন্তু আমি চেষ্টা করছি, বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা চালাতে। আমি বাড়িতে থেকেই অভ্যস্ত, হাসপাতাল একটু এড়িয়ে চলি। আমি খুবই দুঃখিত যে তোমাদের এই অনুষ্ঠানে যেতে পারলাম না।
বরুণ দাস: না না, আপনি প্লিজ এতবার দুঃখপ্রকাশ করবেন না।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমরা যাঁদের সম্মানিত করছ, সকলেই আমার পরিচিত। আমি বড়দের আমার প্রণাম জানাই। ছোটদের আমার অনেক অনেক অভিনন্দন। আমি এখনও মনে করি যাঁরা আমাদের দেশে সম্মানীয়, বরণীয়, স্মরণীয়, মহান, তাঁদের কার্যকলাপকে সম্মানিত করা দরকার। সংস্কৃতি, শিক্ষা, কলাকুশলী, চলচ্চিত্র, খেলাধুলো সব ক্ষেত্রের থেকেই তোমরা নাম রেখেছো। আমি তালিকা দেখেছি। সকলকে আমার তরফ থেকে অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। পুজোর আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তোমাদের অনুষ্ঠানের জন্য শুভকামনা করি। সবার দীর্ঘ জীবন ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
বরুণ দাস: ধন্যবাদ দিদি। তবে শুনলাম, (স্মিত হেসে) আপনি কারও কোনও কথা শোনেন না। এবার আপনার এই ভাইকেই আপনার কাছে এসে থাকতে হবে দেখছি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: না, না। আমি কথা শুনি। আমি সব মেনে চলি। আমাকে যখন যে চিকিৎসা করতে বলা হয়েছে, কখনও কোনও অবহেলা করিনি। আসলে সারা জীবন আমি এত মার খেয়েছি… সেই ক্ষতগুলি কখনও কখনও ফিরে ফিরে আসে। ৩৪ বছর আগে মার খেয়েছি। সেই সব ক্ষত মাঝে মাঝে ফিরে আসে। আমি প্রায় একটা জ্যান্ত লাশের মতো জিন্দা আছি। কিন্তু আমি কখনও কাউকে বুঝতে দিই না। সুস্থ থাকার জন্য শরীরচর্চা করি, প্রাণায়াম করি। এখন আমি ঠিক আছি। কিন্তু আমাকে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। আরও চার-পাঁচদিন লাগবে।
বরুণ দাস: আপনি নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন, সারা বাংলার জন্য। আপনি মুখ্যমন্ত্রী তো বটেই, কিন্তু আমাদের সবার কাছে আপনি দিদি। আপনার শুভাকাঙ্খা আমাদের কাছে খুবই খুবই প্রয়োজনীয়। আপনার অনুপ্রেরণা আমাদের সকলকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন। আপনার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: আমিও তোমাদের সকলকে আমার অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এই অনুষ্ঠানে তোমাদের ভার্চুয়ালি যে কিছু কথা বলতে পারলাম, তাতে আমি খুশি। পরে হয়ত কোনও একসময় কোনও অনুষ্ঠানে নিশ্চয়ই যাব। কিন্তু এই প্রথম আমার কোনও অনুষ্ঠান বাতিল হল শারীরিক অসুস্থতার কারণে। নাহলে, আমি নিশ্চয়ই যেতাম।
বরুণ দাস: হ্যাঁ, আমি আপনার পাঠানো চিঠিটা পেয়েছিলাম। আমরা আবার একটা অনুষ্ঠান আয়োজন করব আপনার জন্য। আমাদের কিছু পরিকল্পনা আছে। আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: তোমাদের টিমকেও আমি অনেক ধন্যবাদ জানাই। দিল্লি থেকেও অনেকে এসেছেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা হলে, ভালই হত। তাঁদেরও আমার হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে দিও।
বরুণ দাস: ধন্যবাদ দিদি। আপনি নিজের যত্ন নেবেন। সাবধানে থাকবেন। আপনি যদি সময় পান, আমি পরের বার এসে একবার আপনার সঙ্গে দেখা করব।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: সবাই ভাল থেক।