কলকাতা: পঞ্চায়েত ভোটের আগে গ্রামগঞ্জের মানুষকে সামাজিক সুরক্ষার বার্তা দিতে নয়া কর্মসূচি নিয়ে এসেছেন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সরকারি সমস্ত প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁচ্ছছে কি না তার খোঁজখবর নিতেই ‘দিদির-দূত’ রা এলাকায় যাবেন। ইতিমধ্যেই এই কর্মসূচি শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে কর্মসূচি আগে শুরু হলেও প্রকল্পটির মিউজিক ভিডিয়ো উদ্বোধন হল রবিবার অর্থাৎ আজ (২৯ জানুয়ারি ২০২৩)। এ দিন তৃণমূল ভবনে যুব নেতা-নেত্রী দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নি ঘোষ, তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের উপস্থিতিতে মিউজিক ভিডিয়োটির উদ্বোধন হয়।
তৃণমূল সূত্রে খবর, গানটি গেয়েছেন জিৎ গাঙ্গুলি। সুর দিয়েছেন তিনি নিজেই। মিউজিক ভিডিয়োটির শুরুতেই উত্তরবঙ্গের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে তুলে ধরা হয়। এরপর একে একে দক্ষিণবঙ্গ, রাঢ়বঙ্গ। যেখানে দেখানো হয় পুরুলিয়ার ছৌ, শান্তিনিকেতনের বাউল গান, সাঁওতালি নাচ সহ বাংলার দুর্গাপুজোর একটুকরো ছবি। এ দিন যুবনেত্রী সায়নি ঘোষ বলেন, “এই গান সাধারণ মানুষের, ছাত্র যুবদের গান।’
যুব নেতা-নেত্রীরা বলছেন, “ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমরা বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যেমে জনগণের কাছে পৌঁছতে চেয়েছি। কাজ করতে গিয়ে মানুষের কাছে বাধা আসে। অনেক রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে সেগুলিকে ছেড়ে এগিয়ে যেতে হয়। আর তৃণমূল কংগ্রেস সমস্ত বাধা-বিঘ্ন কাটিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বিরোধীরা অনেক কুৎসা করেছে। এর আগেও দুয়ারে সরকার, স্বাস্থ্য সাথী জখন এসেছে তখনও অনেকে অনেক কিছু বলেছে। তৃণমূল শুধু ভোটের সময় মানুষের পাশে থাকে না। সবসময় মানুষের পাশে আছে। এই প্রকল্পে যাঁরা নিয়োজিত হয়েছেন তারা যতদিন পর্যন্ত এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ১০ কোটি পরিবারের কাছে যাবেন না ততদিন এই প্রকল্প চলবে।”
এছাড়াও তাঁদের বক্তব্য, “এই অনুষ্ঠান ৬০ দিন ধরে চলবে। ২ কোটি বাংলার বাড়িতে যাওয়া হবে। এই সুরক্ষা কবজে ১৫টি প্রকল্প থাকবে। মানুষের অসুবিধার কথা শোনা হবে। বিজেপি র মতো ভোটের আগে আমরা আসিনা, এটা ভোটের খেলা নয়। আমরা ৩৬৫ দিন মানুষের পাশে থাকি।”
সায়নী ঘোষ বলেন, “যাঁরা বলছেন আমরা মানুষের বিক্ষোভ এর মুখে পড়েছি তাঁদের বলছি আমরা কোনও বিক্ষোভ এর মুখে পড়িনি। আমরা মানুষের কাছে গেলে মানুষ আমাদের সঙ্গে কথা বলছে। আমরা যেতে ভয় পাই না। মানুষ যদি কিছু বলে সেটা বিক্ষোভ নয়। মানুষ আমাদের কাছে এসে অসুবিধার কথা বলছে। আমরা ভয় পেলে এই প্রোগ্রাম করতাম না। তাই বলছি মানুষের কথা বলাকে বিক্ষোভ বলবেন না।”
কলকাতা: পঞ্চায়েত ভোটের আগে গ্রামগঞ্জের মানুষকে সামাজিক সুরক্ষার বার্তা দিতে নয়া কর্মসূচি নিয়ে এসেছেন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। সরকারি সমস্ত প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁচ্ছছে কি না তার খোঁজখবর নিতেই ‘দিদির-দূত’ রা এলাকায় যাবেন। ইতিমধ্যেই এই কর্মসূচি শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে কর্মসূচি আগে শুরু হলেও প্রকল্পটির মিউজিক ভিডিয়ো উদ্বোধন হল রবিবার অর্থাৎ আজ (২৯ জানুয়ারি ২০২৩)। এ দিন তৃণমূল ভবনে যুব নেতা-নেত্রী দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নি ঘোষ, তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের উপস্থিতিতে মিউজিক ভিডিয়োটির উদ্বোধন হয়।
তৃণমূল সূত্রে খবর, গানটি গেয়েছেন জিৎ গাঙ্গুলি। সুর দিয়েছেন তিনি নিজেই। মিউজিক ভিডিয়োটির শুরুতেই উত্তরবঙ্গের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে তুলে ধরা হয়। এরপর একে একে দক্ষিণবঙ্গ, রাঢ়বঙ্গ। যেখানে দেখানো হয় পুরুলিয়ার ছৌ, শান্তিনিকেতনের বাউল গান, সাঁওতালি নাচ সহ বাংলার দুর্গাপুজোর একটুকরো ছবি। এ দিন যুবনেত্রী সায়নি ঘোষ বলেন, “এই গান সাধারণ মানুষের, ছাত্র যুবদের গান।’
যুব নেতা-নেত্রীরা বলছেন, “ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমরা বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যেমে জনগণের কাছে পৌঁছতে চেয়েছি। কাজ করতে গিয়ে মানুষের কাছে বাধা আসে। অনেক রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে সেগুলিকে ছেড়ে এগিয়ে যেতে হয়। আর তৃণমূল কংগ্রেস সমস্ত বাধা-বিঘ্ন কাটিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বিরোধীরা অনেক কুৎসা করেছে। এর আগেও দুয়ারে সরকার, স্বাস্থ্য সাথী জখন এসেছে তখনও অনেকে অনেক কিছু বলেছে। তৃণমূল শুধু ভোটের সময় মানুষের পাশে থাকে না। সবসময় মানুষের পাশে আছে। এই প্রকল্পে যাঁরা নিয়োজিত হয়েছেন তারা যতদিন পর্যন্ত এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ১০ কোটি পরিবারের কাছে যাবেন না ততদিন এই প্রকল্প চলবে।”
এছাড়াও তাঁদের বক্তব্য, “এই অনুষ্ঠান ৬০ দিন ধরে চলবে। ২ কোটি বাংলার বাড়িতে যাওয়া হবে। এই সুরক্ষা কবজে ১৫টি প্রকল্প থাকবে। মানুষের অসুবিধার কথা শোনা হবে। বিজেপি র মতো ভোটের আগে আমরা আসিনা, এটা ভোটের খেলা নয়। আমরা ৩৬৫ দিন মানুষের পাশে থাকি।”
সায়নী ঘোষ বলেন, “যাঁরা বলছেন আমরা মানুষের বিক্ষোভ এর মুখে পড়েছি তাঁদের বলছি আমরা কোনও বিক্ষোভ এর মুখে পড়িনি। আমরা মানুষের কাছে গেলে মানুষ আমাদের সঙ্গে কথা বলছে। আমরা যেতে ভয় পাই না। মানুষ যদি কিছু বলে সেটা বিক্ষোভ নয়। মানুষ আমাদের কাছে এসে অসুবিধার কথা বলছে। আমরা ভয় পেলে এই প্রোগ্রাম করতাম না। তাই বলছি মানুষের কথা বলাকে বিক্ষোভ বলবেন না।”