Kolkata Fire: বৃহস্পতির সকালে দাউদাউ করে জ্বলল প্রিন্টিং কারখানা, ঘটনাস্থলে দমকল
Kolkata: এই ঘটনার পর রীতিমতো আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আগুন লাগার পর তাঁরাই প্রথম খবর দিয়েছিলেন দমকলকে। ঘটনাস্থলে দমকলের পাশাপাশি রয়েছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিশও। এক বৃদ্ধা মহিলা বলেন, "সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ধোঁয়া বেরচ্ছে। সঙ্গে-সঙ্গে দমকলকে ফোন করি। খুব ভয় পেয়েছি। কোনওক্রমে রক্ষা পেয়েছি। বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার আছে। এত কাছে আগুন লেগেছে বুঝতে পারছি না কী হবে।"

কলকাতা: ভাইফোঁটার সকালে আগুন। আমহার্স্ট স্ট্রিটের প্রিন্টিং প্রেসে আগুন লেগে গিয়েছে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন।
আমহার্স্ট স্ট্রিটে ১০৬/৩ দোতলা প্রিন্টিং প্রেসে আগুন লাগে বৃহস্পতিবার সকালে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। যেহেতু এই এলাকা অত্যন্ত ঘিঞ্জি। সেই কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয় দমকলকে। এরপরই একে একে পৌঁছয় দমকল। ল্যাডার নিয়ে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেন দমকল কর্মীরা। মুখে মাস্ক পরে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেন তাঁরা। যেহেতু ঘিঞ্জি এলাকা, আশপাশে আরও দোকান রয়েছে আগুন লাগার জন্য পাশের দোকানগুলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বর্তমানে আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। কোনও পকেট ফায়ারের সম্ভাবনা রয়েছে কি না তাও খতিয়ে দেখছেন আধিকারিকরা।
এই ঘটনার পর রীতিমতো আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আগুন লাগার পর তাঁরাই প্রথম খবর দিয়েছিলেন দমকলকে। ঘটনাস্থলে দমকলের পাশাপাশি রয়েছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিশও। এক বৃদ্ধা মহিলা বলেন, “সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ধোঁয়া বেরচ্ছে। সঙ্গে-সঙ্গে দমকলকে ফোন করি। খুব ভয় পেয়েছি। কোনওক্রমে রক্ষা পেয়েছি। বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার আছে। এত কাছে আগুন লেগেছে বুঝতে পারছি না কী হবে।”
অপরদিকে, রাত আড়াইটে নাগাদ ৪৫ নম্বর চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউর একটি প্লাইউডের দোকানেও আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে দমকলের প্রায় পাঁচটি ইঞ্জিন পৌঁছয়। কলকাতা পুলিশের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ আসে ঘটনাস্থলে। দাহ্য পদার্থ থাকায় প্রথমে দমকলকে কিছুটা বেগ পেতে হয়। যদিও দমকলের এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
