কলকাতা: মণ্ডপে ঢুকে দেব-দেবীর মূর্তিকে দেখে প্রণাম তো আমরা অনেকেই করি। বিসর্জনের সময় পায়ে হাত দিয়েও প্রণাম করেন অনেকে। কিন্তু, পায়ে হাত দিলে মাটির কোনও মূর্তিকে জীবন্ত হয়ে উঠতে দেখেছেন কী? মনে করেছেন নিশ্চয় সবই তো বাজে কথা! এ আবার হয় নাকি! কিন্তু, এবারের গণেশ পুজোয় সবাইকে একেবারে তাক লাগিয়ে দিয়েছে উল্টোডাঙার মুচি বাজারের নিউ আমরা সবাই ক্লাবের পুজো। মণ্ডপে ঢুকেই চোখ কপালে উঠে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
মণ্ডপে ঢুকে গণেশের পায়ে হাত দিলেই একেবারে জ্যান্ত মানুষের মতো তিনি উঠে দাঁড়াচ্ছেন। প্রণামও করছেন। দৃশ্য দেখে কেউ কেউ তো বিস্ময়ে একেবারে হতবাক হয়ে যাচ্ছেন। পুজোর কথা ইতিমধ্যেই লোক মুখে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে ইতিমধ্য়েই। নামছে মানুষের ঢল। এ ছবি দেখে অনেকেই আবার ফিরে যাচ্ছেন স্মৃতির পাতায়। মনে পড়ে যাচ্ছে ২৭ বছর আগে গণেশের দুধ খাওয়ার কথা। যে হুজুগে তোলপাড় হয়েছিল গোটা দেশ।
মণ্ডপে দাঁড়িয়েই এক দর্শনার্থী বললেন, “আমরা তো গোটা কাণ্ড দেখে অবাক। আগে থেকে জানতাম না। এখানে এসেই জানতে পারলাম। আমরা এসে ভক্তিভরে প্রণাম করলাম। পায়ে হাত দিতেই উনি উঠে দাঁড়ালেন, আশীর্বাদও করলেন।” মানুষের ঢল দেখে খুশি পুজো উদ্য়োক্তারাও। কিন্তু, কীভাবে হচ্ছে এই অলৌকিক কাণ্ড? ফাঁস করলেন পুজো কমিটির এক সদস্যই।
বললেন, “আসলে ভাবনটা একদিন রাতে শুয়ে শুয়ে মাথায় আসে। প্রতিবছরই কিছু না কিছু নতুন করার চেষ্টা করি। এবারও তাই করেছি। এখানে তিনটে পুজো হয়। জগন্নাথ পুজো, সরস্বতী পুজো ও গণেশ পুজো। জগন্নাথ পুজোয়া পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ করেছিলাম। সরস্বতী পুজোর সময় সামাজিক কিছু বার্তা দিতে চেষ্টা করি। আর গণেশ পুজোয় গণেশের মূর্তিকে নতুনভাবে সাজানোর চেষ্টা করি। এবারেও সেই চেষ্টাই করেছি। যাতে গণেশকে জীবন্ত লাগে। একটা সেন্সরের সাহায্যে এটা হচ্ছে।”
কলকাতা: মণ্ডপে ঢুকে দেব-দেবীর মূর্তিকে দেখে প্রণাম তো আমরা অনেকেই করি। বিসর্জনের সময় পায়ে হাত দিয়েও প্রণাম করেন অনেকে। কিন্তু, পায়ে হাত দিলে মাটির কোনও মূর্তিকে জীবন্ত হয়ে উঠতে দেখেছেন কী? মনে করেছেন নিশ্চয় সবই তো বাজে কথা! এ আবার হয় নাকি! কিন্তু, এবারের গণেশ পুজোয় সবাইকে একেবারে তাক লাগিয়ে দিয়েছে উল্টোডাঙার মুচি বাজারের নিউ আমরা সবাই ক্লাবের পুজো। মণ্ডপে ঢুকেই চোখ কপালে উঠে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
মণ্ডপে ঢুকে গণেশের পায়ে হাত দিলেই একেবারে জ্যান্ত মানুষের মতো তিনি উঠে দাঁড়াচ্ছেন। প্রণামও করছেন। দৃশ্য দেখে কেউ কেউ তো বিস্ময়ে একেবারে হতবাক হয়ে যাচ্ছেন। পুজোর কথা ইতিমধ্যেই লোক মুখে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে ইতিমধ্য়েই। নামছে মানুষের ঢল। এ ছবি দেখে অনেকেই আবার ফিরে যাচ্ছেন স্মৃতির পাতায়। মনে পড়ে যাচ্ছে ২৭ বছর আগে গণেশের দুধ খাওয়ার কথা। যে হুজুগে তোলপাড় হয়েছিল গোটা দেশ।
মণ্ডপে দাঁড়িয়েই এক দর্শনার্থী বললেন, “আমরা তো গোটা কাণ্ড দেখে অবাক। আগে থেকে জানতাম না। এখানে এসেই জানতে পারলাম। আমরা এসে ভক্তিভরে প্রণাম করলাম। পায়ে হাত দিতেই উনি উঠে দাঁড়ালেন, আশীর্বাদও করলেন।” মানুষের ঢল দেখে খুশি পুজো উদ্য়োক্তারাও। কিন্তু, কীভাবে হচ্ছে এই অলৌকিক কাণ্ড? ফাঁস করলেন পুজো কমিটির এক সদস্যই।
বললেন, “আসলে ভাবনটা একদিন রাতে শুয়ে শুয়ে মাথায় আসে। প্রতিবছরই কিছু না কিছু নতুন করার চেষ্টা করি। এবারও তাই করেছি। এখানে তিনটে পুজো হয়। জগন্নাথ পুজো, সরস্বতী পুজো ও গণেশ পুজো। জগন্নাথ পুজোয়া পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ করেছিলাম। সরস্বতী পুজোর সময় সামাজিক কিছু বার্তা দিতে চেষ্টা করি। আর গণেশ পুজোয় গণেশের মূর্তিকে নতুনভাবে সাজানোর চেষ্টা করি। এবারেও সেই চেষ্টাই করেছি। যাতে গণেশকে জীবন্ত লাগে। একটা সেন্সরের সাহায্যে এটা হচ্ছে।”