কলকাতা: সোনার কারখানার কারিগরকে বন্দুক দেখিয়ে দুঃসাহসিক ডাকাতি সিঁথিতে। প্রায় আড়াই কেজি সোনার বার নিয়ে পালাল দুই দুষ্কৃতী। শুধু তাই নয়, ওই কারিগরের স্কুটিও নিয়ে পালিয়েছে তারা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সিঁথির রাজা অপূর্ব কৃষ্ণ লেনে একটি সোনার কারখানায় কাজ করেন সঞ্জিতকুমার রায় নামে ওই কারিগর। বছর চুয়ান্নর সঞ্জিতের বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থানা এলাকায়। বুধবার বড়বাড়ার থেকে সোনা নিয়ে সিঁথির কারখানায় ফিরছিলেন তিনি। স্কুটিতে ২ কেজি ৩৮০ গ্রাম সোনা ছিল। রাত ৮টা মিনিট নাগাদ সিঁথিতে কারখানার সামনে স্কুটি থামিতে গেট খোলার সময়ই তাঁকে বন্দুক দেখিয়ে স্কুটি-সহ সোনা নিয়ে পালায় ২ দুষ্কৃতী।
সঞ্জিতকুমার দাস
ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে TV9 বাংলাকে সঞ্জিত বলেন, “আমি স্কুটিতে করে গলির মুখে ঢোকার সময় দেখি, ২ জন দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁদের মুখে মাস্ক ছিল। আমি কারখানার গেটের সামনে এসে স্কুটি দাঁড় করাই। তারপর কারখানার গেট খুলছিলাম। তখন ওই দুই যুবকের মধ্যে সাদা পোশাক করা যুবক আমায় বন্দুক দেখান। আমি চিৎকার করি। আমি বলি, আমায় মারবেন না। তখন আমার স্কুটি নিয়ে তাঁরা পালান। ওই স্কুটিতেই সোনা ছিল। আমার চিৎকার শুনে কারখানার কর্মীরা বেরিয়ে আসেন।”
এর আগে এমন ঘটনা কখনও হয়নি বলে তিনি জানান। তিনি সোনা নিয়ে আসছেন, এই খবর কি আগে থেকে ছিল দুষ্কৃতীদের কাছে? প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, “নিশ্চয় আগে থেকে তাঁরা জানতেন। আমাদের কারখানার মালিক প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। পুলিশ সব দেখছে।” লুঠ হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় আড়াই কোটি টাকা। সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
কলকাতা: সোনার কারখানার কারিগরকে বন্দুক দেখিয়ে দুঃসাহসিক ডাকাতি সিঁথিতে। প্রায় আড়াই কেজি সোনার বার নিয়ে পালাল দুই দুষ্কৃতী। শুধু তাই নয়, ওই কারিগরের স্কুটিও নিয়ে পালিয়েছে তারা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সিঁথির রাজা অপূর্ব কৃষ্ণ লেনে একটি সোনার কারখানায় কাজ করেন সঞ্জিতকুমার রায় নামে ওই কারিগর। বছর চুয়ান্নর সঞ্জিতের বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থানা এলাকায়। বুধবার বড়বাড়ার থেকে সোনা নিয়ে সিঁথির কারখানায় ফিরছিলেন তিনি। স্কুটিতে ২ কেজি ৩৮০ গ্রাম সোনা ছিল। রাত ৮টা মিনিট নাগাদ সিঁথিতে কারখানার সামনে স্কুটি থামিতে গেট খোলার সময়ই তাঁকে বন্দুক দেখিয়ে স্কুটি-সহ সোনা নিয়ে পালায় ২ দুষ্কৃতী।
সঞ্জিতকুমার দাস
ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে TV9 বাংলাকে সঞ্জিত বলেন, “আমি স্কুটিতে করে গলির মুখে ঢোকার সময় দেখি, ২ জন দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁদের মুখে মাস্ক ছিল। আমি কারখানার গেটের সামনে এসে স্কুটি দাঁড় করাই। তারপর কারখানার গেট খুলছিলাম। তখন ওই দুই যুবকের মধ্যে সাদা পোশাক করা যুবক আমায় বন্দুক দেখান। আমি চিৎকার করি। আমি বলি, আমায় মারবেন না। তখন আমার স্কুটি নিয়ে তাঁরা পালান। ওই স্কুটিতেই সোনা ছিল। আমার চিৎকার শুনে কারখানার কর্মীরা বেরিয়ে আসেন।”
এর আগে এমন ঘটনা কখনও হয়নি বলে তিনি জানান। তিনি সোনা নিয়ে আসছেন, এই খবর কি আগে থেকে ছিল দুষ্কৃতীদের কাছে? প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, “নিশ্চয় আগে থেকে তাঁরা জানতেন। আমাদের কারখানার মালিক প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। পুলিশ সব দেখছে।” লুঠ হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় আড়াই কোটি টাকা। সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।