EME Academy: নভোটেলে ইএমই অ্যাকাডেমি-র অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট, হাজির ভরতপুরের বিধায়ক হুময়ুন কবীর
EME Academy: বিগত প্রায় এক দশক ধরে রাজ্যের পড়ুয়াদের কাজের খোঁজ গিয়ে আসছে এই সংস্থা। এই দীর্ঘ সময় ধরে যে সমস্ত কর্মীরা সংস্থার হয়ে কাজ করে আসছেন তাঁদের স্বীকৃতি জানাতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একইসঙ্গে ইএমই অ্যাকাডেমির কিছু শুভানুধ্যায়ীকেও সম্মানিত করা হয়।

কলকাতা: কলকাতার বুকেই বিশাল আয়োজন কর্মমুখী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ইএমই অ্যাকাডেমি। নিউ টাউনের নেভোটেলে হয়ে গেল স্টার অ্যাওয়ার্ড প্রদানের অনুষ্ঠান। তাতেই বসল একেবারে চাঁদের হাট। আসেন ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর, ফ্রন্টপেজ অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান সমাজকর্মী মাওলানা মহম্মদ কামরুজ্জামান, ওয়েবেলের প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রদীপ মুখোপাধ্যায়, সাংবাদিক ও লেখক আসাদুল ইসলাম, ইএমই অ্যাকাডেমির ফাউন্ডার ডাইরেক্টর কাজী মহসিন আজিম (সুমন) প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, বিগত প্রায় এক দশক ধরে রাজ্যের পড়ুয়াদের কাজের খোঁজ গিয়ে আসছে এই সংস্থা। এই দীর্ঘ সময় ধরে যে সমস্ত কর্মীরা সংস্থার হয়ে কাজ করে আসছেন তাঁদের স্বীকৃতি জানাতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একইসঙ্গে ইএমই অ্যাকাডেমির কিছু শুভানুধ্যায়ীকেও সম্মানিত করা হয়।
বক্তব্য রাখতে দেখা যায় ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে। সংস্থার এই উদ্য়োগের ভূয়সী প্রশংসাও করেন। হুমায়ুনের কথায়, “যে কোনও সংস্থার উচিত তাঁদের কর্মীদের কাজকে স্বীকৃতি দেওয়া। ইএমই অ্যাকাডেমি সেই কাজটা করছে দেখে ভালে লাগছে।” ফ্রন্টপেজ অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান সমাজকর্মী মাওলানা মহম্মদ কামরুজ্জামান বলেন,প্রত্যেক সংস্থার কর্মীদেরই সেই প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের আপন প্রতিষ্ঠান ভাবা উচিত। এর ফলে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করা যায়। তাতে কোম্পানির যেমন উন্নতি হয় তেমনই কর্মীদের নিজেদেরও উন্নতি হয়।”
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন হামনাজ প্রধান। ছিলেন মজিবুর রহমান, শাহিল এলাহি, ইব্রাহিম মণ্ডল, রায়হান আলী বিশ্বাস, ইজাজ আহমেদ, আবিদ হোসেন বিশ্বাস, তারিকুজ্জামান মোল্লা, কেরামত আলী, কাজী কারিউল কারীম, সোহেল রানা, নাসরিন সরকার, সোমালি বিশ্বাস, রাজকুমার মিশ্রা, শুভেন্দু দত্ত, ঝুমুর দণ্ডপাত, অঞ্জন রায়, অভিজিৎ মাহাতো-সহ আরেও অনেকে।
সংস্থার কর্ণধার তথা ডাইরেক্টর কাজী মহসিন আজিমও (সুমন) সংস্থার কর্মীদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের উদ্দেশ্যে বলেন, “বিগত ১০ বছরে ৫ হাজারের বেশি ছেলেমেয়ে আমাদের হাত ধরে চাকরি পেয়েছে বিভিন্ন সংস্থায়। আপনারাও এই সংস্থার একটি অংশ আপনারা না থাকলে আমি একা কখনেওই এই কাজ করতে পারতাম না।”





