Justice Abhijit Gangopadhyay: ‘মনের সুখে ভাঙি বিধিনিষেধ’, গোপন কথা ‘ফাঁস’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
Justice Abhijit Gangopadhyay: অষ্টমীতে কিন্তু বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে নিরামিষ। সেদিন মেনুতে লুচি, বেগুন ভাজা, ছোলার ডাল। নবমীতে আবার কব্জি ডুবিয়ে 'পাঠার ঝোল'। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "এটা তো খেতেই হবে। এটা না খেলে তো অষ্টমী-নবমী হল না।"
কলকাতা: কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তিনি। কোর্টরুমে যথেষ্ট কড়া মানুষও। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এক একটা নির্দেশ নিয়ে তোলপাড় হয়। তবে পুজোর চারটে দিন তিনি একেবারেই আর পাঁচটা মানুষের মতো। নিয়ম ভাঙাতেই যেন আনন্দ। পুজো মানেই বিচারপতির কাছে নিখাদ-নির্ভেজাল আড্ডা। পুরনো বন্ধুদের বাড়িতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের তাঁর বাড়িতে আসা। শারদোৎসব যেন পুনর্মিলন উৎসব বিচারপতির কাছে। খাওয়ারও কোনও ঠিক ঠিকানা থাকে না। কখন খাচ্ছেন, কী খাচ্ছেন, কিছুই মাথায় থাকে না। টিভিনাইন বাংলাকে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নিজেই জানিয়েছেন সে কথা।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “পুজোর সময় বিধিনিষেধ ভাঙাতেই আনন্দ। মনের সুখে ভাঙিও। তারপর আবার একটু অসুস্থ হয়ে পড়ি। ওষুধ খেয়ে ঠিক হই।” হাসতে হাসতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, পঞ্চমী থেকেই বিরিয়ানি খাওয়া শুরু করে দিয়েছেন। ‘ক্রমাগত বিরিয়ানি খেয়ে যাব’, সংযোজন তাঁর।
তবে অষ্টমীতে কিন্তু বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে নিরামিষ। সেদিন মেনুতে লুচি, বেগুন ভাজা, ছোলার ডাল। নবমীতে আবার কব্জি ডুবিয়ে ‘পাঠার ঝোল’। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “এটা তো খেতেই হবে। এটা না খেলে তো অষ্টমী-নবমী হল না।”