Humayun Kabir: কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হুমায়ুন কবীর! কেন?

Calcutta High Court On Humayun Kabir: বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনপর্বেই হুমায়ুন অভিযোগ করেছিলেন তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শনিবার বেলডাঙায় 'বাবরি'র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। সোমবারই তিনি প্রাণনাশের হুমকি পান বলে অভিযোগ। সংবাদমাধ্যমের সামনে তিনি অভিযোগ করেছিলেন, 'রোজ বাইরের রাজ্য থেকে ফোন আসছে', 'প্রাণনাশের হুমকি আসছে'।

Humayun Kabir: কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হুমায়ুন কবীর! কেন?
হুমায়ুন কবীর Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 09, 2025 | 12:01 PM

কলকাতা: প্রাণনাশের হুমকি পাচ্ছেন ভরতপুরের বিধায়ক সদ্য তৃণমূল থেকে সাসপেন্ডেড হুমায়ুন কবীর। এবার নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন তিনি। তাঁর দাবি, কেন্দ্র তাঁকে সুরক্ষা দিতে চেয়েছিল। তিনি বলেন, “সেন্ট্রাল গর্ভমেন্ট আমাকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য লোক পাঠিয়েছিল। কিন্তু আমি বলেছি, আমি হাইকোর্টে যাব। হাইকোর্ট যদি আমাকে নিরাপত্তা দেয়, সেই মোতাবেক নিরাপত্তা নেব।”

তাঁর বক্তব্য, “এমনিই শাসকদলের ছোট-বড়-মেজো সবাই বলছে, আমি নাকি বিজেপি দ্বারা প্রভাবিত। এরপর যদি আমি কেন্দ্রের নিরাপত্তা গ্রহণ করি, এরা আরও বলার সুযোগ পেয়ে যাবে। আমাকে আমার এক ঘনিষ্ঠ, যিনি বড় শিল্পপতি, তিনি নিজের দায়িত্বে আমাকে সিকিউরিটি গার্ড দিচ্ছেন। হায়দরাবাদ থেকে ৮ জন এসেছেন।”

বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনপর্বেই হুমায়ুন অভিযোগ করেছিলেন তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শনিবার বেলডাঙায় ‘বাবরি’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। সোমবারই তিনি প্রাণনাশের হুমকি পান বলে অভিযোগ। সংবাদমাধ্যমের সামনে তিনি অভিযোগ করেছিলেন, ‘রোজ বাইরের রাজ্য থেকে ফোন আসছে’, ‘প্রাণনাশের হুমকি আসছে’।

তবে নিরাপত্তা চেয়ে যে তিনি কেন্দ্র ও রাজ্যের কাছে আবেদন জানাবেন, সে কথা আগেই জানিয়েছিলেন কবীর। তাঁর কথায়, “নিরাপত্তা বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে রাজ্য সরকার ও পুলিশকে ইমেল করব। নিরাপত্তা নিয়ে কেন্দ্রকেও বলব।” হুমায়ুনের কথায়, ইতিমধ্যেই তাঁর সঙ্গে কেন্দ্রের তরফে যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু আগে তিনি রাজ্য থেকেই নিরাপত্তা পেতে চান ও সেটি আদালতের মারফত! তবে রাজ্যের তরফ থেকে বিধায়ক হিসাবে যে নিরাপত্তা তিনি পেতেন, তা এখনও ফেরত নেওয়া হয়নি। কিন্তু তাঁর কথায়, যেভাবে তাঁর কাছে অহরহ হুমকি ফোন আসছে, তাতে বাড়তি নিরাপত্তা দরকার।