AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Baishakhi Banerjee: শোভনের জন্য কী কী হারিয়েছেন, আজ হিসেব কষে বুঝিয়ে দিলেন বৈশাখী

Baishakhi Banerjee: বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "শোভন আমার জীবনের শুভ শক্তি। ও আমাকে লড়াই করতে শিখিয়েছে। আমার নিজের ঘর ভেঙেছে। আমি যখন বুঝেছি, আমার স্বামী আমাকে নিয়ে সুখী নয়। তখন তাঁকে ছেড়েছি। জোর করে কাউকে আঁকড়ে রাখতে চাই না।"

Baishakhi Banerjee: শোভনের জন্য কী কী হারিয়েছেন, আজ হিসেব কষে বুঝিয়ে দিলেন বৈশাখী
কী বললেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়?
| Edited By: | Updated on: Feb 23, 2025 | 12:05 AM
Share

কলকাতা: কোনও কিছু পাওয়ার জন্য শোভন চট্টোপাধ্যায়কে মই হিসেবে ব্যবহার করেননি তিনি। বরং শোভনের জন্য অনেক কিছু হারিয়েছেন। রত্না চট্টোপাধ্যায়কে জবাব দিতে গিয়ে বললেন শোভন-বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। কী কী হারিয়েছেন, সেকথা জানালেন তিনি।

কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে। সেই মামলায় শোভনের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার কল্যাণের নাম নিয়ে বৈশাখীকে আক্রমণ করেন রত্না। ‘বৈশাখী বাজে মেয়ে’ বলে কল্যাণ তাঁকে বলেছিলেন বলে রত্না দাবি করেন। এর আগেও বিভিন্ন সময় শোভনের সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য বৈশাখীকে আক্রমণ করেছেন রত্না।

রত্নার সেই আক্রমণের এদিন জবাব দেন বৈশাখী। তিনি জানান, রত্না ও তাঁর সন্তানরা এখন যে বাড়িতে থাকেন, সেটা শোভনের বাড়ি ছিল। এখন তাঁর। একইসঙ্গে বৈশাখী জানিয়ে দেন, শোভনকে মই করে তিনি কোনও কিছু পাননি। বরং হারিয়েছেন। কী হারিয়েছেন, সেকথা জানালেন তিনি। বৈশাখী বলেন, “যে বাড়িটায় রত্না আছেন, সেটা আমার বাড়ি। বৈশাখী শোভন চট্টোপাধ্যায়কে মই করে রাজনৈতিক পদ পায়নি। বৈশাখীর যে রাজনৈতিক পদ ছিল, সেটা শোভন চট্টোপাধ্যায়ের জন্য গিয়েছে। বৈশাখী নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতায় যে চাকরি পেয়েছিল, সেটা শোভন চট্টোপাধ্যায়ের কারণে উখাড়কে ফেলে দিয়েছে। তাতেও আমাদের সম্পর্কে চিড় ধরেনি।”

শোভনকে নিয়ে বৈশাখী বলেন, “শোভন আমার জীবনের শুভ শক্তি। ও আমাকে লড়াই করতে শিখিয়েছে। আমার নিজের ঘর ভেঙেছে। আমি যখন বুঝেছি, আমার স্বামী আমাকে নিয়ে সুখী নয়। তখন তাঁকে ছেড়েছি। জোর করে কাউকে আঁকড়ে রাখতে চাই না। আমি যদি বুঝি, শোভন আমাকে ছাড়া অন্য কারোর সঙ্গে সুখী থাকবে, আমি নীরবে ছেড়ে চলে যাব।”