EXPLAINED: ‘বয়কটে’ বাড়ছে চাপানউতোর, সমালোচনা করেও কারা তৃণমূলে জায়গা পেয়েছেন?

TMC: যে বয়কট ইস্যুতে শাসকদলে চাপানউতোর বেড়েছে, তার সূত্রপাত হয়েছিল কিছুদিন আগে। আরজি কর কাণ্ডে রাস্তায় নামা শিল্পীদের একাংশকে বয়কটের কথা বলেন কুণাল ঘোষ। তারই জবাবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরিয়ে দাও, হটিয়ে দাওয়ের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না। তিনি যদি তা করতেন, তাহলে অনেকেই তৃণমূলে ফিরতে পারতেন না। কাদের নিশানা করেছেন তিনি? পড়ুন টিভি৯ বাংলার বিশেষ প্রতিবেদন...

EXPLAINED: 'বয়কটে' বাড়ছে চাপানউতোর, সমালোচনা করেও কারা তৃণমূলে জায়গা পেয়েছেন?
Follow Us:
| Updated on: Jan 18, 2025 | 1:39 AM

কলকাতা: প্রথমে নবীন-প্রবীণ ‘দ্বন্দ্ব’। সেই দ্বন্দ্বের রেশ কাটার আগেই এবার ‘বয়কট’-বিতর্ক। শাসক-বিরোধী আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ নয়। শাসকদল তৃণমূলেই ‘বয়কট’ ইস্যুতে বাড়ছে চাপানউতোর। সরাসরি কারও নাম না নিয়েই কড়া বার্তা দিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরিয়ে দাও, হটিয়ে দাওয়ের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না। তিনি যদি তা করতেন, তাহলে অনেকেই তৃণমূলে ফিরতে পারতেন না। কাদের নিশানা করেছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড? তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলছেন, “সার্বিকভাবে কথাটা বলেছেন অভিষেক।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতা করেও পরে অনেকেই তৃণমূলে ফিরেছেন। আবার তৃণমূল না ছাড়লেও সারদাকাণ্ড নিয়ে কুণালের মন্তব্যকে আজও হাতিয়ার করে বিরোধীরা। কাদের কথা বোঝাতে চাইলেন অভিষেক?

শিল্পীদের একাংশকে বয়কটের কথা কুণালের মুখে-

যে বয়কট ইস্যুতে শাসকদলে চাপানউতোর বেড়েছে, তার সূত্রপাত হয়েছিল কিছুদিন আগে। আরজি কর কাণ্ডে রাস্তায় নামা শিল্পীদের একাংশকে বয়কটের কথা বলেন কুণাল ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, “যাঁরা প্রতিবাদের নামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিভিন্ন আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। কুৎসা করেছেন। সেই ক’জনকে বলা হয়েছে। সেটা আমি তৃণমূল কর্মী হিসাবে আবেগ থেকে বলেছি।”

এই খবরটিও পড়ুন

সেইসময় কুণালের মন্তব্যের বিপক্ষে মত দিয়েছিলেন অভিষেক। দলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ডের বক্তব্যের জবাবে কুণাল বলেছিলেন, “যেহেতু আরজি করের সময় উনি (অভিষেক) বাইরে ছিলেন। গোটা বিষয়টির মধ্যে ছিলেন না। এই কুৎসা-চক্রান্ত যাঁরা আমরা সামলেছি আমাদের জিজ্ঞাসা করুন। আমরা বলে দেব।”

বয়কট ইস্যু নিয়ে তৃণমূলের অন্দরের চাপানউতোর এখানেই থেমে থাকেনি। দু’দিন আগে অভিষেক বলেন, “দলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আমি যতটুকু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিনি, আমি যতটুকু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ছোট থেকে দেখেছি, উনি সরিয়ে দাও, হটিয়ে দাও এই রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না। যাঁরা বয়কটের কথা বলেন, একসময় তো তাঁদের মধ্যে অনেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছিলেন। তাই উনি যদি এই বয়কটের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, তাহলে তাঁরাই দলে ফিরতে পারতেন না। আমরা বয়কটের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। বাকি দলনেত্রী হিসাবে উনি যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই শিরোধার্য।”

কাদের কথা বলতে চেয়েছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড? কারও নাম অবশ্য নেননি অভিষেক। তারপরও জল্পনা জারি রয়েছে। এই অবস্থায় দেখে নেওয়া যাক, কারা তৃণমূল ছেড়ে বিরোধী দলে যাওয়ার পর ফের ঘাসফুল শিবিরে ফিরে আসেন।

বিজেপিতে গিয়েও ফিরে আসেন মুকুল-

একসময় তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড ছিলেন মুকুল রায়। দলের সংগঠনকে হাতের তালুর মতো চিনতেন। তৃণমূলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরই ছিলেন তিনি। সেই মুকুলের সঙ্গে একসময় তৃণমূলের দূরত্ব বাড়তে থাকে। ২০১৭ সালের ৩ নভেম্বর বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। তারপর ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তাঁর ও বিজেপির তৎকালীন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের ক্যারিশ্মায় রাজ্যে বড় সাফল্য পায় বিজেপি। ২ থেকে একধাক্কায় রাজ্যে বিজেপির লোকসভা আসন গিয়ে দাঁড়ায় ১৮। সেইসময় বিভিন্ন সভায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন তিনি।

একুশের নির্বাচনে কৃষ্ণনগর উত্তর আসনে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। জয়ীও হন। কিন্তু, তারপর থেকেই বিজেপির সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে তাঁর। পুত্র শুভ্রাংশুকে নিয়ে ২০২১ সালের ১১ জুন তৃণমূলে ফেরেন। এখন অবশ্য অসুস্থ তিনি। রাজনীতির ময়দানে তাঁকে দেখা যায় না। তবে প্রায় ৪ বছর পর তৃণমূলে ফিরে এসেছিলেন মুকুল।

তৃণমূল না ছাড়লেও কুণালের কথায় অস্বস্তি বেড়েছিল শাসকদলের-

একসময় তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন কুণাল ঘোষ। তারপর সারদাকাণ্ডে তাঁর নাম জড়ায়। বিধাননগরের ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা তাঁকে গ্রেফতার করে। সেইসময় কুণালের নানা মন্তব্যকে হাতিয়ার করে আজও তৃণমূলকে আক্রমণ করে বিরোধীরা। জেলবন্দি থাকা অবস্থায় কুণাল বলেছিলেন, “সারদায় সব থেকে বড় বেনিফিশিয়ারি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূলের সঙ্গে কুণালের দূরত্ব বাড়ে। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও তৃণমূলের সঙ্গে তাঁর তেমন সম্পর্ক ছিল না। তবে কুণাল জানিয়েছেন, তিনি নিয়মিত দলের চাঁদা দিয়েছেন। অন্য কোনও দলেও যাননি। ধীরে ধীরে তৃণমূলের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব কমে। ফের তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছাকাছি আসেন। একুশের নির্বাচনের পরে বলেছিলেন, “দলের দুর্দিনে আমি ছেড়ে যাইনি।” এখন দলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে তাঁকে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়। অভিষেকের বয়কট মন্তব্য নিয়ে তাঁর বক্তব্য, “আমি মনে করি না এটা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আমায় বলেছেন। আমি যা বলি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েই বলি। তাই আমার মনে হয় সার্বিকভাবেই বলেছেন।”

একইসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর একটি পোস্ট নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। ওই পোস্টে কুণাল লিখেছেন, “২০০ পাতার বই ১৫১ পাতা থেকে পড়া শুরু করলে, জানা বোঝার ক্ষেত্রে অসম্পূর্ণতা থেকে যায়।” কার উদ্দেশে এই বার্তা, তা অবশ্য খোলসা করেননি কুণাল।

তৃণমূলকে হারানোর ডাক দিয়েছিলেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়-

একসময় রাজ্যের মন্ত্রী ছিলেন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের কয়েকমাস আগে থেকে বেসুরো ঠেকছিলেন তিনি। জল্পনা বাড়তে থাকে, তবে কি তিনিও পদ্মশিবিরে যোগ দেবেন? জল্পনা সত্যি করে বিজেপিতে যোগ দেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল ছাড়ার আগে এক অনুষ্ঠানে কারও নাম না নিয়ে তিনি বলেছিলেন, “বেশ কয়েকজন নেতা দলের কর্মীদের চাকর বাকর ভেবে তাঁদের ভাবাবেগ নিয়ে খেলেন। তাঁদের জবাব কর্মীরাই দেবেন।”

তৃণমূল ছাড়ার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি বুকে নিয়ে ঘাসফুল শিবির ছেড়েছিলেন রাজীব। তবে একুশের নির্বাচনে তাঁর পুরনো কেন্দ্র ডোমজুড়ে বিজেপি তাঁকে প্রার্থী করার পর তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। সেইসময় রাজীবের বিরুদ্ধে বনসহায়ক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজীবও তাঁর জবাব দেন। তৃণমূলকে হারানোর ডাক দেন।

একুশের নির্বাচনে জিততে পারেননি রাজীব। তাঁর কয়েকমাস পর থেকেই বিজেপির সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়তে থাকে। রাজীব তৃণমূলে ফিরতে পারেন বলে জল্পনা ছড়ায়। সেইসময় ডোমজুড়ে পোস্টার পড়েছিল, ‘গদ্দারদের আর দলে নয়’। তৃণমূলের একাধিক নেতা তখন অভিযোগ করেছিলেন, নির্বাচনের প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন রাজীব।

যদিও ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর তৃণমূলে ফিরে আসেন তিনি। ত্রিপুরার আগরতলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তৃণমূলের সভামঞ্চে ঘাসফুল পতাকা হাতে তুলে নেন রাজীব। বিজেপিতে যাওয়া যে তাঁর ভুল ছিল, একাধিকবার স্বীকার করেছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। গত বছরের ৩ নভেম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে ভাইফোঁটা নিয়ে বেরোনোর পর তিনি বলেছিলেন, “প্রত্যেকের জীবনেই কখনও না কখনও অঘটন ঘটে। সেরকম আমার জীবনে কয়েকটা মাস দুর্ঘটনা ঘটেছিল। তাঁর জন্য আমি অনুতপ্ত। আমি ক্ষমাও চেয়েছি। বারবার বলেছি, সেটা আমার ভুল ছিল। আর মানুষ যদি ভুলটাকে উপলব্ধি করে সঠিক পথে চলতে পারে, সেটাই আসল মানুষের পরিচয়।”

বিজেপির টিকিটে জিতে তৃণমূলে ফিরে ফের বিজেপিতে অর্জুন সিং-

ভাটপাড়ার দীর্ঘদিনের বিধায়ক ছিলেন অর্জুন সিং। ২০০১ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত। কিন্তু, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলে টিকিট না পেয়ে বিজেপিতে যান অর্জুন। ব্যারাকপুর থেকে জিতেও যান। সেইসময় তৃণমূলের বিরুদ্ধে লাগাতার আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি।

২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিজেপির সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়তে থাকে। ২০২২ সালের ২২ মে তৃণমূলে ফেরেন তিনি। কিন্তু, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলে টিকিট না পেয়ে ফের বিজেপিতে ফেরেন। ব্যারাকপুর কেন্দ্রে টিকিটও পান। তবে জয়ী হতে পারেননি।

এছাড়াও আরও অনেকে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। যাঁরা একসময় বিজেপি নেতা ছিলেন কিংবা বিজেপিতে গিয়েছিলেন। জয়প্রকাশ মজুমদার তাঁদের অন্যতম। একসময় বিজেপি করতেন। ভোটের সময় তৃণমূল কর্মীর ‘লাথি’-ও খেয়েছেন। সেইসময় তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করতেন। পরে তৃণমূলে যোগ দেন। আবার একুশের নির্বাচনের আগে উত্তরপাড়ার তৎকালীন বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু, নির্বাচনে হারার পর থেকে বিজেপির সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়ে। তিনিও তৃণমূলে ফিরে এসেছেন। বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস একুশের নির্বাচনের আগে বিজেপিতে গিয়েছিলেন। চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে তিনি তৃণমূলে ফেরেন।

তৃণমূলের অন্দরে যখন ‘বয়কট’ নিয়ে চাপানউতোর বাড়ছে, তখন এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, তৃণমূল সুপ্রিমোর একটি মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। দিন দুয়েক আগে পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল বিধায়কদের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় মমতা বলেন, “যে যাই ভাবুন, আমিই দলের চেয়ারপার্সন, আমিই দল চালাব। দশ বছর চালাব।” তাঁর এই মন্তব্যে স্পষ্ট, দলের রাশ তাঁর হাতেই রয়েছে। এই রাশ আগামী ১০ বছর আলগা হতে দেবেন না তিনি।

ইনফোসিসের পতনে নারায়ণমূর্তির পরিবারের লস কত হয়েছে জানেন?
ইনফোসিসের পতনে নারায়ণমূর্তির পরিবারের লস কত হয়েছে জানেন?
জেলাশাসকের মাথায় ‘প্রভাবশালী শাশুড়ি’র হাত, ফের কোটি কোটির দুর্নীতির অ
জেলাশাসকের মাথায় ‘প্রভাবশালী শাশুড়ি’র হাত, ফের কোটি কোটির দুর্নীতির অ
এবার পাতালঘরে ঢুকে গেল বাংলাদেশের বাজার!
এবার পাতালঘরে ঢুকে গেল বাংলাদেশের বাজার!
রেলের শেয়ারেরই দিন, চড়চড়িয়ে বাড়ল ইরকন ইন্টারন্যাশনাল থেকে আরভিএনএল!
রেলের শেয়ারেরই দিন, চড়চড়িয়ে বাড়ল ইরকন ইন্টারন্যাশনাল থেকে আরভিএনএল!
অভিষেককে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর জন্য মমতাকে পরামর্শ সুকান্তর
অভিষেককে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর জন্য মমতাকে পরামর্শ সুকান্তর
১ দিনেই ৮০ শতাংশ লাফ, আপনার আছে নাকি এই শেয়ার?
১ দিনেই ৮০ শতাংশ লাফ, আপনার আছে নাকি এই শেয়ার?
যেন ক্লিয়ারেন্স সেল, পুরনো দামে মিলছে IRCTC, CONCOR
যেন ক্লিয়ারেন্স সেল, পুরনো দামে মিলছে IRCTC, CONCOR
পাহাড় চড়ল দালাল স্ট্রিট, আপার সার্কিট হিট করল একাধিক শেয়ার
পাহাড় চড়ল দালাল স্ট্রিট, আপার সার্কিট হিট করল একাধিক শেয়ার
নতুন বছরে নিন এই রেজোলিউশন, আসতে পারে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা
নতুন বছরে নিন এই রেজোলিউশন, আসতে পারে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা
কাটা ঘুড়ির মতো গোঁত্তা খেয়ে বাস্তবতার মাটিতে আছড়ে পড়েছে বাংলাদেশ
কাটা ঘুড়ির মতো গোঁত্তা খেয়ে বাস্তবতার মাটিতে আছড়ে পড়েছে বাংলাদেশ