নয়া দিল্লি: বুধবার সকালেই সাগরে জন্ম নিয়েছে দানা। আর জন্মানোর পর থেকেই শুরু হয়েছে তার দস্যিপনা। ইতিমধ্যেই বাংলার বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে এর মধ্যেও একটুর স্বস্তির খবর দিল মৌসম ভবন।
মৌসম ভবন কী বলছে?
শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ওড়িশার পারার দিক থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দূরে আছে সাইক্লোন। অপরদিকে ধমরা থেকে ৫২০ কিমি দূরে অবস্থান করছে সেটি। আর সাগরদ্বীপ থেকে ৫৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান সাইক্লোন। তবে আমফানের থেকে দুর্বল এই ঘূর্ণিঝড়। আমফানের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার। তবে ইয়াসের সঙ্গে এই সাইক্লোনের গতিবেগের মিল রয়েছে। ফলে আমফানের সময় যে ভয়াবহতা দেখেছিল বাংলা, তার থেকে খানিকটা স্বস্তি।
ঘূর্ণিঝড় যখন আসবে তখন হাওড়া-হুগলিতে বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার। পূর্ব মেদিনীপুরে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। মৌসম ভবন সূত্রে খবর, আজ মধ্যরাত থেকে কাল সকালের মধ্যে গতিবেগ আরও বাড়বে। পুরী, সাগরদ্বীপের মধ্যে ভিতরকণিকা, ধামরা পোর্ট এলাকায় ল্যান্ডফল হতে পারে। সেই সময় গতিবেগ ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় হতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্র তীরবর্তী জেলা, হাওড়া,হুগলিতে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে।