Santosh Mitra Square: সত্যিই সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের জন্য আনা হল অ্যাম্বুল্যান্স-হুইল চেয়ার? যা বললেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়

Durga Puja-Kolkata: পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে সজল দাবি করেছেন, হুইল চেয়ার লাগলে উদ্যোক্তাদের বলতে পারত পুলিশ। তার জন্য হাসপাতাল থেকে চাওয়ার প্রয়োজন ছিল না। বিজেপি নেতার দাবি, এভাবে পুলিশ আদতে পুজো নিয়ে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে।

Santosh Mitra Square: সত্যিই সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের জন্য আনা হল অ্যাম্বুল্যান্স-হুইল চেয়ার? যা বললেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়
Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Sep 28, 2025 | 4:24 PM

কলকাতা: পুজো শুরু হওয়ার আগে থেকেই শিরোনামে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার। একাধিকবার নোটিস পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট পুজোর উদ্যোক্তাদের। পুজো শুরু হওয়ার পর উঠেছে নতুন অভিযোগ। সাধারণ মানুষকে মণ্ডপে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুলেছেন সজল ঘোষ। আর এবার তাঁর দাবি, পুজো নিয়ে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে চেয়ে আনা হচ্ছে অ্যাম্বুল্যান্স। সেই অভিযোগ নিয়ে এবার মুখ খুললেন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।

শনিবার সজল ঘোষ পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “এভাবে পুজো চালানো সম্ভব নয়।” তাঁর আরও দাবি, হাসপাতাল থেকে হুইল চেয়ার ও অ্যাম্বুল্যান্স চাওয়া হচ্ছে। সজলের দাবি, হুইল চেয়ার লাগলে উদ্যোক্তাদের বলতে পারত পুলিশ। তার জন্য হাসপাতাল থেকে চাওয়ার প্রয়োজন ছিল না। বিজেপি নেতার দাবি, এভাবে পুলিশ আদতে পুজো নিয়ে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে। এছাড়াও তাঁর অভিযোগ, পুলিশ কারসাজি করে উদ্যোক্তাদে বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করাচ্ছে এবং এমন লোকজনকে দিয়ে অভিযোগ করাচ্ছে যাদের বিরুদ্ধে, তাদের কোনও অস্তিত্বই নেই।

এই সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ডিসি সেন্ট্রাল। ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “আমরা কলকাতা পুলিশের কর্মা অ্যাম্বুলেন্স, যেটি অন্যত্র থাকত সেটাকে আজ থেকে মুচিপাড়া থানার সামনে রাখতে বলেছি। যদি কেউ অসুস্থ বোধ করে, তাহলে দ্রুত তাঁদের মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। হুইল চেয়ার প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “হুইল চেয়ারের সংখ্যা যা ছিল, তার থেকে বাড়ানো হয়েছে। কারও প্রয়োজন হলে সাহায্য করার জন্য।”

আর মিথ্যা বা ভুয়ো অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “আমাদের কাছে একাধিক অভিযোগ আসছে। ১০০ ডায়ালে ও থানায় অভিযোগ জমা পড়ছে। অনেকের বাড়িতে অসুস্থ মানুষ আছেন, তাঁরা শব্দের জন্য সমস্যায় পড়ছেন।”