কলকাতা: আর কয়েকটা মাস। তারপরই বাংলার মসনদ দখলের লড়াই। শাসক বিরোধী সব দল ব্যস্ত নিজের ঘর গোছানোর জন্য। তবে, সিপিএম এখনও ধন্দে। জোট হবে কি হবে না সেই নিয়েই জল্পনা-কল্পনা চলছে অন্দরে। ভাঙড়ে গিয়ে আইএসএফ-কে জোটের আহ্বান জানিয়েছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। যদিও, তাঁর জবাব দেননি আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। পাল্টা আবার সুজনকেই পরামর্শ দিলেন আইএসএফ বিধায়ক।
জোট নিয়ে জলঘোলা নতুন কিছু নয়। ২০২৪-এ লোকসভা ভোটে বামেদের ছাড়াই একা-একা লড়েছিল আইএসএফ। সেই সময় বামেদের ঘাড়েই দোষ চাপিয়েছিলেন নওশাদ। মুর্শিদাবাদে আইএসএফ প্রার্থীর নাম ঘোষণার করে দেওয়া হয়। সেখানে প্রার্থী দিয়ে দেয় সিপিএম। তারপর নওশাদ বলেন, তাঁরা জোটে লড়বেন না। অপরদিকে, ডায়মন্ড হারবারের ক্ষেত্রেও দেখা যায় একা একা প্রার্থী দিয়েছে আইএসএফ। কিন্তু এবার কি হবে?
ভাঙড়ের মাটিতে দাঁড়িয়ে সুজন চক্রবর্তী বলেন, “পশ্চিমবাংলার সকলকে বিজেপি ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে একজোট করানো আমাদের আগ্রহ। কিন্তু বাকি সকলে একজোট থাকবে কি না তাঁদের মনোভাবের ব্যাপার আছে। কংগ্রেসের নেতারা এক-একজন এক-এক কথা বলছেন। ওদের সিদ্ধান্ত ওঁরা নেবেন আমরা কিছু বলতে পারি না। আইএসএফ প্রার্থী দেবে কোথায় কোথায় নিজের নিজের মতো করে প্রার্থী ঘোষণা করছে। বিজেপি তৃণমূলের বিরুদ্ধে সবাই একজোট হন।”
তবে সুজন আহ্বান জানালেও তার জবাব দেয়নি নওশাদ। আইএসএফ বিধায়কের জবাব, জোট চেয়ে বিমান বসুকে তিনি চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু তার জবাব পাননি। বিমান বসুকে বলুন জবাব দিতে। সুজনকেই পরামর্শ আইএসএফ বিধায়কের। উল্লেখ্য, জোট চেয়ে গত অগাস্টেই বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুকে চিঠি লিখেছিলেন নওশাদ। জোটের জন্য আর সময় নষ্ট না করে প্রক্রিয়া শুরু করা হোক বলেই সংশ্লিষ্ট চিঠিতে উল্লেখ করেছিলেন তিনি। তারই কোনও জবাব আসেনি বলেই দাবি নওশাদের।দুর্গাপুজোর পরে কথা হবে, নওশাদকে আশ্বাস দিয়েছিলেন বিমান।কিন্তু উপযুক্ত বার্তা না আসায় বিরক্ত ISF শিবির। বস্তুত, ২০২১ সালেই ব্রিগেডের মঞ্চে বাম, কংগ্রেস ও আইএসএফ প্রথম জোট করেছিল। সেই সময় জোটের নাম দেওয়া হয় ‘সংযুক্ত মোর্চা’।
কলকাতা: আর কয়েকটা মাস। তারপরই বাংলার মসনদ দখলের লড়াই। শাসক বিরোধী সব দল ব্যস্ত নিজের ঘর গোছানোর জন্য। তবে, সিপিএম এখনও ধন্দে। জোট হবে কি হবে না সেই নিয়েই জল্পনা-কল্পনা চলছে অন্দরে। ভাঙড়ে গিয়ে আইএসএফ-কে জোটের আহ্বান জানিয়েছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। যদিও, তাঁর জবাব দেননি আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। পাল্টা আবার সুজনকেই পরামর্শ দিলেন আইএসএফ বিধায়ক।
জোট নিয়ে জলঘোলা নতুন কিছু নয়। ২০২৪-এ লোকসভা ভোটে বামেদের ছাড়াই একা-একা লড়েছিল আইএসএফ। সেই সময় বামেদের ঘাড়েই দোষ চাপিয়েছিলেন নওশাদ। মুর্শিদাবাদে আইএসএফ প্রার্থীর নাম ঘোষণার করে দেওয়া হয়। সেখানে প্রার্থী দিয়ে দেয় সিপিএম। তারপর নওশাদ বলেন, তাঁরা জোটে লড়বেন না। অপরদিকে, ডায়মন্ড হারবারের ক্ষেত্রেও দেখা যায় একা একা প্রার্থী দিয়েছে আইএসএফ। কিন্তু এবার কি হবে?
ভাঙড়ের মাটিতে দাঁড়িয়ে সুজন চক্রবর্তী বলেন, “পশ্চিমবাংলার সকলকে বিজেপি ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে একজোট করানো আমাদের আগ্রহ। কিন্তু বাকি সকলে একজোট থাকবে কি না তাঁদের মনোভাবের ব্যাপার আছে। কংগ্রেসের নেতারা এক-একজন এক-এক কথা বলছেন। ওদের সিদ্ধান্ত ওঁরা নেবেন আমরা কিছু বলতে পারি না। আইএসএফ প্রার্থী দেবে কোথায় কোথায় নিজের নিজের মতো করে প্রার্থী ঘোষণা করছে। বিজেপি তৃণমূলের বিরুদ্ধে সবাই একজোট হন।”
তবে সুজন আহ্বান জানালেও তার জবাব দেয়নি নওশাদ। আইএসএফ বিধায়কের জবাব, জোট চেয়ে বিমান বসুকে তিনি চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু তার জবাব পাননি। বিমান বসুকে বলুন জবাব দিতে। সুজনকেই পরামর্শ আইএসএফ বিধায়কের। উল্লেখ্য, জোট চেয়ে গত অগাস্টেই বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুকে চিঠি লিখেছিলেন নওশাদ। জোটের জন্য আর সময় নষ্ট না করে প্রক্রিয়া শুরু করা হোক বলেই সংশ্লিষ্ট চিঠিতে উল্লেখ করেছিলেন তিনি। তারই কোনও জবাব আসেনি বলেই দাবি নওশাদের।দুর্গাপুজোর পরে কথা হবে, নওশাদকে আশ্বাস দিয়েছিলেন বিমান।কিন্তু উপযুক্ত বার্তা না আসায় বিরক্ত ISF শিবির। বস্তুত, ২০২১ সালেই ব্রিগেডের মঞ্চে বাম, কংগ্রেস ও আইএসএফ প্রথম জোট করেছিল। সেই সময় জোটের নাম দেওয়া হয় ‘সংযুক্ত মোর্চা’।