Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jadavpur University: ‘এরপর ক্যাম্পাস গেলে ডিভোর্স পেপার সই করে যেতে হবে’, মুখ খুললেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের VC-র স্ত্রী

Jadavpur University:এর আগে যেহেতু বাড়াবাড়ি হয়েছিল সেই কারণে এইবার উপাচার্যের চিকিৎসকের পরামর্শ ভাস্করবাবু যাতে কোনও রকম টেনশন না নেন। নিলেই হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Jadavpur University: 'এরপর ক্যাম্পাস গেলে ডিভোর্স পেপার সই করে যেতে হবে', মুখ খুললেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের VC-র স্ত্রী
ভাস্কর গুপ্ত ও কেয়া গুপ্তImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 06, 2025 | 11:46 AM

কলকাতা: আগে একবার অসুস্থ হয়েছিলেন। আইসিইউ (ICU)-তে ছিলেন অনেক দিন। কথা হচ্ছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ভাস্কর গুপ্তকে নিয়ে। শনিবারের ঘটনার পর ফের অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। বেড়েছে রক্তচাপ। দশদিন টানা বেড রেস্ট লিখে দিয়েছে চিকিৎসক। পরিষ্কার বলে দেওয়া হয়েছে কোনও রকম চিন্তা মাথায় নেওয়া যাবে না। আর এই দশদিনের মধ্যে যদি তিনি ক্যাম্পাসে যান, তখন? যদিও ভাস্করবাবুর স্ত্রীর স্পষ্ট কথা, তিনি এই দশদিনের মধ্যে আর কোনওভাবেই স্বামীকে পাঠাতে চান না ক্যাম্পাসে। টিভি৯ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বললেন, “আমি কিছুতেই আর ক্যাম্পাসে যেতে দেব না। গেলে ডিভোর্স পেপার সই করে যেতে হবে।”

এর আগে যেহেতু বাড়াবাড়ি হয়েছিল সেই কারণে এইবার উপাচার্যের চিকিৎসকের পরামর্শ ভাস্করবাবু যাতে কোনও রকম টেনশন না নেন। নিলেই হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রয়োজনে কানে তুলো গুঁজে থাকতে হবে। টিভিতে যেহেতু এখন সারাদিন যাদবপুরের খবর চলছে, তাই তা না দেখলেই তা ভাল। একই মত তাঁর স্ত্রী কেয়া গুপ্তরও

কেয়া টিভি ৯ বাংলাকে বলেন, “উনি খুব মানসিক চাপে ছিলেন। উনি এমন ঘটনা ভাবতেই পারেননি। খুব ছাত্র-ছাত্র করেন তো…। ফলে ভাবতে পারেনি ছাত্ররা এমন করতে পারেন। খুব চাপা প্রকৃতির লোক উনি…ভিতরে সবটা চেপে থাকেন। ২০১৫ সালে প্রায় সাত দিন আইসিইউতে ছিলেন। আমি সেই চান্সটা আর নিতে চাই না।”

সেদিনের ঘটনা খানিকটা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, “ভাস্কর ওয়েবকুপার সদস্য নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে সমস্যা হয়েছে জানতে পেরে যায় সেখানে। এরপর ব্রাত্য বসুর পাশে খানিকক্ষণ বসেন। তারপর উঠে চলে আসেন। ও খবর পায় এক ছাত্র আহত হয়েছিল।” কেয়াদেবী বলেন,”এই যে সারাক্ষণ বলা হচ্ছে ভিসির সামনেই ছাত্র আহত। এটা ঠিক নয়। ও খুব সংবেদনশীল। এমন যদি হত, তাহলে ও তুলত। তবে ও ভাবতে পারেনি এমন ঘটনা ঘটবে।”