Jogesh Chandra Chaudhuri College: ‘ও তো তোলাবাজের রানি’,’এখানে তো সিন্ডিকেটের মিটিং হয়’, TMCP-র ‘অত্যাচারে’ অতিষ্ঠ হয়ে একে-একে সব ফাঁস করলেন যোগেশচন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ

সুমন মহাপাত্র | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Sep 20, 2024 | 2:48 PM

Jogesh Chandra Chaudhuri College: এখানেই শেষ নয়, একাধিক পড়ুয়ার বিরুদ্ধে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ। আর সেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে ইউজিসি-তে। আর সেই অভিযোগ পেতেই ইউজিসি চিঠি দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষকে। পাশাপাশি কলেজে পুলিশি পাহাড়া চেয়ে চিঠি লালবাজারকে চিঠি দিয়েছেন অধ্যক্ষ।

Jogesh Chandra Chaudhuri College: ও তো তোলাবাজের রানি,এখানে তো সিন্ডিকেটের মিটিং হয়, TMCP-র অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে একে-একে সব ফাঁস করলেন যোগেশচন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ
যোগেশচন্দ্র চৌধুরী
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে দুর্নীতির ‘থ্রেট কালচার’-এর অভিযোগ আগেই উঠেছিল। যার বিরুদ্ধে লড়ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। এবার শিক্ষাক্ষেত্রেও ‘থ্রেট কালচার’? যোগেশচন্দ্র কলেজে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দৌরাত্মে অতিষ্ঠ খোদ অধ্যক্ষ। বহিরাগত তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’। তৃণমূলের পতাকা-ব্যানার দিয়ে কলেজের সিসিটিভিগুলিকে ঢেকে ফেলা হচ্ছে বলে দাবি অধ্যক্ষের

এখানেই শেষ নয়, একাধিক পড়ুয়ার বিরুদ্ধে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ। আর সেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে ইউজিসি-তে। আর সেই অভিযোগ পেতেই ইউজিসি চিঠি দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষকে। পাশাপাশি কলেজে পুলিশি পাহাড়া চেয়ে চিঠি লালবাজারকে চিঠি দিয়েছেন অধ্যক্ষ। ইতিমধ্যেই চারু মার্কেট থানার পুলিশ কলেজে পৌঁছেছে। বাসানো হয়েছে পুলিশি প্রহরা। অধ্যক্ষের পাশাপাশি থ্রেট কালচার নিয়ে সরব হয়েছে এসএফআই। যদিও, সমস্ত অভিযোগ উড়িয়েছে টিএমসিপি।

যোগেশচন্দ্র কলেজ অধ্য়ক্ষ পঙ্কজ রায় বলেন, “শুভম মণ্ডল নামে একটি বহিরাগত ছেলে আমায় বলছে আপনাকে কে অনুমতি দিয়েছে সিসিটিভি লাগানোর? তার কেটে দেওয়া হয়েছে। আমি তার নামে এফআইআর লজ করছি। তিন-বছর, চার বছর আগে রিয়া দেবনাথ পাশ করে গিয়েছে সে এখানকার তোলাবাজের রানি। এমনকী, একজন অভিভাবক ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছেন এই কলেজে ছাত্র ভর্তি করবেন না। কারণ এখানে লুম্পেন তৈরি হয়। ইউনিয়ন লুম্পেন তৈরি করে। আমি দেখতে চাই নবান্ন ব্যবস্থা নেয় কি না। যে অভিযোগ ইউজিসি-র কাছে করা হয়েছে তাতে আরজি করের রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে ‘IT MAY BE RG KAR IN FUTURE’ অর্থাৎ ভবিষ্যতে এটি আরজি কর হতে পারে। রাত্রি আটটা পর্যন্ত কেউ থাকে না। অন্ধকার। অথচ খোলা থাকে ইউনিয়ন রুম। বহিরাগতদের অবাধ যাতায়াত। এর দায়িত্ব কে নেবে? অধ্যক্ষের নয়। আমার কাছে খবর আছে এখানে সিন্ডিকেটের মিটিং হয় ইউনিয়ন রুমে।”

Next Article