কলকাতা: ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ (Diamond Harbour Model) নিয়ে বৃহস্পতিবারই তুলোধনা করেছেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। প্রশ্ন তুলেছেন কেন ডায়মন্ড হারবারকে মডেল বলা হবে? ১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনালে লক্ষ লক্ষ মানুষের জমায়েত করে ডায়মন্ড হারবার কীভাবে এই কোভিডকালে মডেল হতে পারে তা নিয়ে যখন তীর্যক বাক্য নিশানা করেছেন কল্যাণ, পাল্টা তৃণমূলের মুখপাত্র তরুণ নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের (Debanshu Bhattacharya) তখন পাল্টা ব্যাখ্যা, “১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনাল হয়। ২ জানুয়ারি থেকে সরকারের সমস্ত বিধি নিষেধ সামনে আসে। অর্থাৎ রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধের বাইরে গিয়ে কিছুই করা হয়নি।”
বৃহস্পতিবার টিভি নাইন বাংলাকে দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেন, “কল্যাণদা আমাদের সিনিয়র নেতা। ১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনাল হয়েছিল। ২ জানুয়ারি থেকে সরকারের সমস্ত বিধি নিষেধ সামনে আসে। অর্থাৎ রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধের বাইরে গিয়ে কিছুই করা হয়নি। দ্বিতীয়ত, কেউ যদি কেউ নতুন কিছু করার চেষ্টা করে এবং তা ফলপ্রসূ হয় তাতে ক্ষতি নেই। তৃতীয়ত, ডায়মন্ড হারবারের ক্ষেত্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন পন্থা, নতুন স্ট্র্যাটেজি নিয়েছেন। ভাল হলে তো প্রশংসা করাই যায়।”
বঙ্গ রাজনীতিতে এখন ট্রেন্ডিং ওয়ার্ড ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি প্রকাশ্যে বলেছিলেন, মেলা-খেলা, ভোট বন্ধ রেখে কোভিড নিয়ন্ত্রণ করাই এখন সকলের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিৎ। এরপরই চিকিৎসকমহল থেকে রাজনৈতিকমহলের একাংশ ‘বাহ বাহ’ করতে থাকেন অভিষেকের কথার। আবার উল্টোটাও হয়েছে! বিরোধীদের একাংশ দাবি করেছে, সমান্তরাল সরকার চালানোর চেষ্টা করছে না তো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়? শুধু বিরোধীরা কেন, অভিষেকের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরেও। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো বর্ষীয়ান নেতা ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ শুনে কটাক্ষের হাসি হেসেছেন। মনে করিয়েছেন ১ জানুয়ারি এমপি কাপ ফাইনালের কথা।
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “ডায়মন্ড হারবার মডেল আবার কী? কী হয়েছে ওখানে? ১ জানুয়ারি এমপি কাপ খেলায় মুম্বই থেকে শিল্পী এনে লক্ষ লক্ষ মানুষকে খেলার ভিড়ে জমা করা হল কেন? তার তিনদিনের মধ্যেই সব পাল্টে গেল? আমার বক্তব্য খুব স্পষ্ট। ভোট যদি বন্ধ করার কথাই ওঠে তা হলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো একটা দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। পাঁচটা রাজ্যে ভোট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন, উনি সেখানে প্রতিবাদ জানালেন না কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার চালান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দল চালান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে মানুষ সবাইকে ভোট দিয়েছে। দলের যে পদাধিকারীই হোক না কেন। তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই ভোট পেয়েছে। আমিও তাই।”
আরও পড়ুন: Covid Bulletin: রাজ্যের দৈনিক সংক্রমণ ২৩ হাজার পার, একদিনে সংক্রমণের বলি ২৬
কলকাতা: ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ (Diamond Harbour Model) নিয়ে বৃহস্পতিবারই তুলোধনা করেছেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। প্রশ্ন তুলেছেন কেন ডায়মন্ড হারবারকে মডেল বলা হবে? ১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনালে লক্ষ লক্ষ মানুষের জমায়েত করে ডায়মন্ড হারবার কীভাবে এই কোভিডকালে মডেল হতে পারে তা নিয়ে যখন তীর্যক বাক্য নিশানা করেছেন কল্যাণ, পাল্টা তৃণমূলের মুখপাত্র তরুণ নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের (Debanshu Bhattacharya) তখন পাল্টা ব্যাখ্যা, “১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনাল হয়। ২ জানুয়ারি থেকে সরকারের সমস্ত বিধি নিষেধ সামনে আসে। অর্থাৎ রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধের বাইরে গিয়ে কিছুই করা হয়নি।”
বৃহস্পতিবার টিভি নাইন বাংলাকে দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেন, “কল্যাণদা আমাদের সিনিয়র নেতা। ১ জানুয়ারি এমপি কাপের ফাইনাল হয়েছিল। ২ জানুয়ারি থেকে সরকারের সমস্ত বিধি নিষেধ সামনে আসে। অর্থাৎ রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধের বাইরে গিয়ে কিছুই করা হয়নি। দ্বিতীয়ত, কেউ যদি কেউ নতুন কিছু করার চেষ্টা করে এবং তা ফলপ্রসূ হয় তাতে ক্ষতি নেই। তৃতীয়ত, ডায়মন্ড হারবারের ক্ষেত্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন পন্থা, নতুন স্ট্র্যাটেজি নিয়েছেন। ভাল হলে তো প্রশংসা করাই যায়।”
বঙ্গ রাজনীতিতে এখন ট্রেন্ডিং ওয়ার্ড ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি প্রকাশ্যে বলেছিলেন, মেলা-খেলা, ভোট বন্ধ রেখে কোভিড নিয়ন্ত্রণ করাই এখন সকলের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিৎ। এরপরই চিকিৎসকমহল থেকে রাজনৈতিকমহলের একাংশ ‘বাহ বাহ’ করতে থাকেন অভিষেকের কথার। আবার উল্টোটাও হয়েছে! বিরোধীদের একাংশ দাবি করেছে, সমান্তরাল সরকার চালানোর চেষ্টা করছে না তো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়? শুধু বিরোধীরা কেন, অভিষেকের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরেও। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো বর্ষীয়ান নেতা ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ শুনে কটাক্ষের হাসি হেসেছেন। মনে করিয়েছেন ১ জানুয়ারি এমপি কাপ ফাইনালের কথা।
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “ডায়মন্ড হারবার মডেল আবার কী? কী হয়েছে ওখানে? ১ জানুয়ারি এমপি কাপ খেলায় মুম্বই থেকে শিল্পী এনে লক্ষ লক্ষ মানুষকে খেলার ভিড়ে জমা করা হল কেন? তার তিনদিনের মধ্যেই সব পাল্টে গেল? আমার বক্তব্য খুব স্পষ্ট। ভোট যদি বন্ধ করার কথাই ওঠে তা হলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো একটা দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। পাঁচটা রাজ্যে ভোট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন, উনি সেখানে প্রতিবাদ জানালেন না কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার চালান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দল চালান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে মানুষ সবাইকে ভোট দিয়েছে। দলের যে পদাধিকারীই হোক না কেন। তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই ভোট পেয়েছে। আমিও তাই।”
আরও পড়ুন: Covid Bulletin: রাজ্যের দৈনিক সংক্রমণ ২৩ হাজার পার, একদিনে সংক্রমণের বলি ২৬