AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘রাজ্যপাল সাংবিধানিক পদমর্যাদাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছেন’, কড়া ভাষায় আক্রমণ কুণালের

ভোট পরবর্তী হিংসা ও রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধে টুইট রাজ্যপালের। তার প্রতিবাদে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar) কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)।

'রাজ্যপাল সাংবিধানিক পদমর্যাদাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছেন', কড়া ভাষায় আক্রমণ কুণালের
ফাইল ছবি
| Updated on: Jun 06, 2021 | 1:46 PM
Share

কলকাতা: ভোট পরবর্তী হিংসা ও রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধে টুইট রাজ্যপালের। তার প্রতিবাদে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar) কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তিনি বলেন, “রাজ্যপাল সাংবিধানিক পদমর্যাদাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছেন। তিনি মানসিক অবসাদগ্রস্ত।”

ভোট পরবর্তী হিংসা, রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রাজ্যের নতুন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে তলব করলেন রাজ্যপাল। আগামিকাল, সোমবার সকাল ৭টায় মুখ্যসচিবকে তলব করেছেন তিনি। তার আগেই মধ্যরাতে টুইট করেন তিনি। রাজ্যপাল লিখেছেন, “ভোট পরবর্তী হিংসা যেভাবে চলছেই, মানবতাকে লজ্জা দেবে। পুলিশ কিছুই করছে না। ফলে সাহস বাড়বে। পুরোটাই বিরোধীদের শাস্তি দিতে। ”

এর প্রেক্ষিতে রবিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কুণাল ঘোষ বলেন, “ওঁ একজন অতৃপ্ত আত্মা। বিজেপির দালাল। নির্লজ্জের মতো নির্বাচনের আগে একজন রাজ্যপাল পরিবর্তনের ডাক দিয়েছিলেন। যেটা রাজ্যপাল পদে থেকে দেওয়া যায় না। বাংলার মানুষ এই ডাক প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাই অতৃপ্ত আত্মা, মানসিক অবসাদগ্রস্ত বৃদ্ধের এখন টুইট করাই কাজ।”

রাজ্যপালের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি দাবি করেছেন, উস্কানিমূলক মন্তব্য করছেন রাজ্যপালই। উল্লেখ্য, রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাত নতুন কিছুই নয়। নির্বাচনের পর থেকে টুইট বাণে তা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। সেক্ষেত্রে রাজ্যপাল অনেক সময় সাংবিধানিক সীমা লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ করছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

আরও পড়ুন:  রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসার রিপোর্ট চেয়ে সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত মুখ্যসচিবকে তলব রাজ্যপালের

ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে এর আগেও রিপোর্ট তলব করেছেন রাজ্যপাল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফোন করে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও করেন। ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তিনি কোচবিহার ও পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম সফরে গিয়েছিলেন।