
দীর্ঘদিন ধরেই এটি তৃণমূলের ওয়ার্ড
কলকাতা: কসবা বিধানসভা কেন্দ্রের অধীন এই ৯৩ নম্বর ওয়ার্ড। উত্তরে রয়েছে বজবজ শাখার রেল লাইন। পূর্ব দিকে গড়িয়াহাট রোড এবং রাজা সুবোধ চন্দ্র মল্লিক রোড, দক্ষিণে যাদবপুর সেন্ট্রাল রোড, প্রিন্স গোলাম হোসেন শাহ রোড এবং প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড। ও পশ্চিমে ডাক্তার দৌদার রহমান রোড এবং প্রিন্স গোলাম মহম্মদ শাহ রোড। মূলত ঢাকুরিয়া, যোধপুর পার্ক ও যাদবপুর নিয়ে এই ওয়ার্ড। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই ওয়ার্ডের জনসংখ্যা ৪৪ হাজার ৩৬৪।
দীর্ঘদিন ধরেই এটি তৃণমূলের ওয়ার্ড। ২০০৫ ও ২০১৫ তে রতন দে তৃণমূলের টিকিটে জিতে এই ওয়ার্ড থেকে কাউল্সিলর হয়েছেন। এলাকায় রতন দে-র বেশ প্রভাবও রয়েছে। তবে এবার বদল হয়েছে প্রার্থী। এবার সেই জায়গায় মৌসুমী দাসকে প্রার্থী করা হয়েছে। বয়স, দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের মতো অভিযোগে এবার প্রার্থী তালিকা থেকে অনেক কাউন্সিলরকে বাদ দেওয়া হয়েছে, রতন দে তাঁদের মধ্যে অন্যতম। এই ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী সুমিতা দাশগুপ্ত ও সিপিএম প্রার্থী গোপা রায়চৌধুরী।
| ঢাকুরিয়া-যোধপুর পার্ক || ওয়ার্ড নম্বর- ৯৩ (বোরো- ১০) || ২০২১ ফলাফল |
| দল |
প্রার্থী |
ভোট |
শতাংশ |
২০১৫ (শতাংশ) |
| তৃণমূল |
মৌসুমী দাস |
১৪৭৮২ |
৬৬.১৫ |
৪৬.৮২ |
| বিজেপি |
সুমিতা দাশগুপ্ত |
৩৫৫০ |
১৫.৮৯ |
১৯.০২ |
| বাম |
গোপা রায়চৌধুরী |
৩৪০৯ |
১৫.২৫ |
৩০.৪৮ |
| কংগ্রেস |
শম্পা ঘোষ |
৩৯৫ |
১.৭৭ |
২.৩৮ |
| অন্যান্য |
– |
২১১ |
০.৯৫ |
১.৩০ |
| ঢাকুরিয়া-যোধপুর পার্ক || ওয়ার্ড নম্বর- ৯৩ (বোরো- ১০) || ২০১৫ ফলাফল |
| দল |
প্রার্থী |
ভোট |
শতাংশ |
| তৃণমূল |
রতন দে |
১২০৪৭ |
৪৬.৮২ |
| বিজেপি |
ডঃ মালা মহালনবীশ |
৪৮৯৪ |
১৯.০২ |
| বাম |
বিকাশ কর |
৭৮৪২ |
৩০.৪৮ |
| কংগ্রেস |
দীপক কুমার বণিক |
৬১২ |
২.৩৮ |
| অন্যান্য |
|
৩৩৪ |
১.৩০ |