AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal on Abhijit Gangopadhyay: ‘শকুনেরা প্রকাশ্যে ক্ষমা চান’, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তের দাবি কুণালের

Kunal Ghosh: লম্বা পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তোপের পর তোপ দাগলেন বিরোধীদের উদ্দেশ্যে। তাঁর সাফ কথা, চাকরি খাওয়ার রাজনীতির চক্রান্ত প্রমাণিত। তীব্র কটাক্ষের সুরে লিখলেন, ‘সেই আইনজীবী, নেতা, সংশ্লিষ্ট শকুনেরা প্রকাশ্যে ক্ষমা চান। কোথাও কোনও অনিয়ম হলে সেসব ক্ষেত্রে তদন্ত হোক, ব্যবস্থা হোক।’

Kunal on Abhijit Gangopadhyay: ‘শকুনেরা প্রকাশ্যে ক্ষমা চান’, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তের দাবি কুণালের
আর কী লিখলেন কুণাল? Image Credit: Social Media
| Edited By: | Updated on: Dec 03, 2025 | 3:46 PM
Share

কলকাতা: কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে বহাল থাকছে প্রাইমারির ৩২ হাজার শিক্ষকের চাকরি। বাতিল হয়ে গিয়েছে সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়। উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ছেন শিক্ষকরা। সকলের মুখে একটাই কথা সত্য়ের জয় হল। বাম নেতা তথা বরিষ্ঠ আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলছেন, চাকরি বাঁচলো বটে কিন্তু দিনের শেষে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিটা প্রশ্রয় পেয়ে গেল। এদিকে এরইমধ্যে আবার আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ও প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছেন। ফের খোঁচা দিয়েছেন ‘সিপিএম-বিজেপি’ নেক্সাস নিয়ে। এরইমধ্য়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তের দাবি করে বসলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। 

লম্বা পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তোপের পর তোপ দাগলেন বিরোধীদের উদ্দেশ্যে। তাঁর সাফ কথা, চাকরি খাওয়ার রাজনীতির চক্রান্ত প্রমাণিত। তীব্র কটাক্ষের সুরে লিখলেন, ‘সেই আইনজীবী, নেতা, সংশ্লিষ্ট শকুনেরা প্রকাশ্যে ক্ষমা চান। কোথাও কোনও অনিয়ম হলে সেসব ক্ষেত্রে তদন্ত হোক, ব্যবস্থা হোক। কিন্তু তার জন্য সকলের চাকরি খেয়ে চোখের জল নিয়ে রাজনীতির কারবারিদের মানুষ চিনে নিন।’ 

একদিকে কল্য়াণও যেমন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিজেপিতে যোগদানের কথা মনে করিয়ে বিচারব্যবস্থায় রাজনীতির ছোঁয়া নিয়ে সরব হয়েছেন তেমনই একই সুর শোনা গেল কুণালের গলাতেও। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি তুলে লিখলেন, ‘বিচারপতির চেয়ারে বসে রাজনীতির ইস্যু তৈরি করে সাংসদ হতে যাওয়া ব্যক্তির ভূমিকা তদন্তের আওতায় থাকা উচিত। কারণ উনি বিচারপতির চেয়ারে বসে অন্যায়ভাবে ইস্যু তৈরি করেছেন, তারপর চাকরি ছেড়ে বিজেপিতে গিয়ে সেই ইস্যুতেই রাজনীতি করেছেন। এটা বিচারব্যবস্থার পক্ষেও দুঃখজনক নজির হয়ে থাকল। আদালত এক্ষেত্রে নৈতিকতার প্রশ্নে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা শুরু করুক। তদন্ত করাক।’