
কলকাতা: ট্যাংরার দে পরিবার- গত এক মাসে গোটা বাংলার মানুষকে যা ভাবাতে বাধ্য করেছিল, তারপর থেকে পর্ণশ্রী, হালতু কিংবা কলকাতা লাগোয়া মধ্যমগ্রামের ঘটনা। ধরন অনুযায়ী তিন রকমের আত্মহত্যা। মাস খানেক ধরে এই ঘটনাপ্রবাহ বাড়িয়েছে উদ্বেগ। চিকিৎসক পরিভাষায় এই ধরনের ঘটনাকে বলা হয় ‘অ্যানোমিক সুইসাইড’! এই শব্দবন্ধ প্রথম ব্যবহার করেছিলেন ফরাসি সমাজকর্মী এমলি ডুরখেইম। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ‘সুইসাইড প্যাটার্ন’ খতিয়ে দেখে ইনস্টিটিউট অব বিহেভিয়ারাল সায়েন্সের মনোবিদরা তেমনই মনে করছেন। এই ধরনের প্রবণতায় মানুষের আত্মবিশ্বাস, সামাজিক মূল্যবোধ একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকে। তখন মানুষ নিজের সন্তানকেও শেষ করে দিতে পারেন, একবারও হাত কাঁপে না! ...