Madhyamik Exam Timing: মাধ্যমিকের সময় এগোনোয় পরীক্ষার্থী-শিক্ষকরা বিপাকে পড়বে না তো? জবাবে কী বললেন পর্ষদ সভাপতি

Madhyamik Exam Timing: রামানুজবাবু জানান, "সকাল ৮টার সময় পরীক্ষাকেন্দ্রে শিক্ষক-শিক্ষিকারা প্রবেশ করবেন। শিক্ষাকর্মীরাও আসবেন। সকাল সাড়ে ৮টায় পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকবে। ৯টা ৫৫ মিনিটে খাতা দেওয়া হবে। ১০ টা থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। দুপুর ১টা পর্যন্ত পরীক্ষা হবে।"

Madhyamik Exam Timing: মাধ্যমিকের সময় এগোনোয় পরীক্ষার্থী-শিক্ষকরা বিপাকে পড়বে না তো? জবাবে কী বললেন পর্ষদ সভাপতি
সাংবাদিকদের মুখোমুখি পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jan 18, 2024 | 8:50 PM

কলকাতা: আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে এ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা। তার ১৪ দিন আগে এই পরীক্ষা নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। আচমকাই বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানাল হল মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় এগিয়ে আনা হচ্ছে। ১৯৮৮ সাল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়ক্ষণ ছিল দুপুর ১২ টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত। কিন্তু সাড়ে তিন দশকে আচমকাই এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়ক্ষণ বদলে দেওয়া হল। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে যে পরীক্ষা শুরু হতে চলেছে, তা হবে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ইতিমধ্যেই নানামহলে প্রশ্ন উঠছে।

বিশেষ করে, মাধ্যমিক পরীক্ষার সঙ্গে যুক্ত পরীক্ষার্থী বা শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অশিক্ষক কর্মীদের গন্তব্যে পৌঁছতে বিপাকে পড়তে হবে না, উঠছে সে প্রশ্ন। বৃহস্পতিবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে সাংবাদিক সম্মেলন করেন পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়।

রামানুজবাবু জানান, “সকাল ৮টার সময় পরীক্ষাকেন্দ্রে শিক্ষক-শিক্ষিকারা প্রবেশ করবেন। শিক্ষাকর্মীরাও আসবেন। সকাল সাড়ে ৮টায় পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকবে। ৯টা ৫৫ মিনিটে খাতা দেওয়া হবে। ১০টা থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। দুপুর ১টা পর্যন্ত পরীক্ষা হবে।”

পর্ষদ সভাপতি বলেন, বিভিন্ন শেয়ার হোল্ডার ও অ্যাড হক কমিটির সঙ্গে কথা বলে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপর থেকে নির্দেশ আসার পরই এই সময়ক্ষণ বদল করা হয়েছে। পরীক্ষার্থী এবং এই পরীক্ষার সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মীদের সুযোগ-সুবিধার কথা ভেবেই এই বদল প্রয়োজন ছিল বলে জানান তিনি।

কেন এই প্রয়োজন? পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়ের কথায়, “তাড়াতাড়ি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে পরীক্ষার্থীরা বাড়িতে গিয়ে পরের পরীক্ষাগুলির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে। শিক্ষক-শিক্ষিকা বা অশিক্ষক কর্মী যাঁরা রয়েছেন, তাঁরাও খাতা এবং অন্যান্য নথিপত্র নিয়ে ফিরতে পারবেন। পরেরদিনের প্রস্তুতি যাতে সঠিকভাবে থাকে তারও ব্যবস্থা থাকবে।”