কলকাতা: বাংলার রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র। তিনি নিজেও এককালে রাজনীতির জোয়ারে গা ভাসিয়েছিলেন। বিজেপির টিকিটে প্রার্থী হয়েছিলেন। সেটা ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের কথা। ভোটে অবশ্য সেই বার জিততে পারেননি তিনি। কিন্তু কিংবদন্তী জাদুকর বলছেন, তিনি মন্ত্রী বা সাংসদ হওয়ার জন্য ভোটে লড়েননি। টিভি নাইন বাংলায় এক একান্ত আলাপচারিতায় কার্যত বিস্ফোরক জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র। বললেন, “আমি বলির পাঁঠা হয়েছিলাম।” সঙ্গে এও জানালেন, ভোটে জিতলেও তিনি পদত্যাগ করতেন। কিন্তু কেন আচমকা এমন জানালেন কিংবদন্তী জাদুকর? কী এমন ‘ম্যাজিক’ হল, যাতে কিংবদন্তী জাদুকর নিজেই কুপোকাত হয়ে গেলেন?
একদা লোকসভা ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও পিসি সরকার জুনিয়রের স্পষ্ট দাবি, তিনি রাজনীতি করেন না। তিনি একজন শিল্পী। তাহলে কেন নেমেছিলেন ভোট ময়দানে? বললেন, “আমি একবার ভোটে লড়েছিলাম। মন্ত্রী বা সাংসদ হওয়ার জন্য নয়। সে হওয়ার জন্য লোক আলাদা। আমি সেই সময় দেখলাম, শিক্ষিত লোকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজনীতিতে আসছেন না। সেই জন্য বদমায়েশ, হাড় বজ্জাত লোকগুলি রাজনীতি করে আমাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিচ্ছে।”
কোনওরকম রাখঢাক না রেখেই পি সি সরকার জুনিয়র জানালেন, তিনি ‘বলির পাঁঠা’ হয়েছিলেন এবং ভোটে যদি জিততেন, তাও তিনি পদত্যাগ করতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি ভোট ময়দানে গিয়েছিলেন, কারণ তিনি আমজনতাকে একটি বার্তা দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর কথায়, তিনি অনুধাবন করেছিলেন যে ঘরে বসে থাকলে চলবে না। বললেন, “আমাদের সমাজে অনেক বিদ্বান, বুদ্ধিমান লোক আছেন। তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত না রাজনীতিতে আসবেন এবং হাল ধরবেন, ততক্ষণ এই জিনিসটাই চলতে থাকবে। চোর-ছ্যাঁচোরে ভর্তি হয়ে যাবে।”
কলকাতা: বাংলার রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র। তিনি নিজেও এককালে রাজনীতির জোয়ারে গা ভাসিয়েছিলেন। বিজেপির টিকিটে প্রার্থী হয়েছিলেন। সেটা ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের কথা। ভোটে অবশ্য সেই বার জিততে পারেননি তিনি। কিন্তু কিংবদন্তী জাদুকর বলছেন, তিনি মন্ত্রী বা সাংসদ হওয়ার জন্য ভোটে লড়েননি। টিভি নাইন বাংলায় এক একান্ত আলাপচারিতায় কার্যত বিস্ফোরক জাদুকর পি সি সরকার জুনিয়র। বললেন, “আমি বলির পাঁঠা হয়েছিলাম।” সঙ্গে এও জানালেন, ভোটে জিতলেও তিনি পদত্যাগ করতেন। কিন্তু কেন আচমকা এমন জানালেন কিংবদন্তী জাদুকর? কী এমন ‘ম্যাজিক’ হল, যাতে কিংবদন্তী জাদুকর নিজেই কুপোকাত হয়ে গেলেন?
একদা লোকসভা ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও পিসি সরকার জুনিয়রের স্পষ্ট দাবি, তিনি রাজনীতি করেন না। তিনি একজন শিল্পী। তাহলে কেন নেমেছিলেন ভোট ময়দানে? বললেন, “আমি একবার ভোটে লড়েছিলাম। মন্ত্রী বা সাংসদ হওয়ার জন্য নয়। সে হওয়ার জন্য লোক আলাদা। আমি সেই সময় দেখলাম, শিক্ষিত লোকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজনীতিতে আসছেন না। সেই জন্য বদমায়েশ, হাড় বজ্জাত লোকগুলি রাজনীতি করে আমাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিচ্ছে।”
কোনওরকম রাখঢাক না রেখেই পি সি সরকার জুনিয়র জানালেন, তিনি ‘বলির পাঁঠা’ হয়েছিলেন এবং ভোটে যদি জিততেন, তাও তিনি পদত্যাগ করতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি ভোট ময়দানে গিয়েছিলেন, কারণ তিনি আমজনতাকে একটি বার্তা দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর কথায়, তিনি অনুধাবন করেছিলেন যে ঘরে বসে থাকলে চলবে না। বললেন, “আমাদের সমাজে অনেক বিদ্বান, বুদ্ধিমান লোক আছেন। তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত না রাজনীতিতে আসবেন এবং হাল ধরবেন, ততক্ষণ এই জিনিসটাই চলতে থাকবে। চোর-ছ্যাঁচোরে ভর্তি হয়ে যাবে।”