কলকাতা: মহালয়ার দিন বিজেপি-সিপিএম-কে একযোগে নিশানা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তৃণমূল প্রতিহিংসা পরায়ন নয়। সেই কারণে ৩৪ বছরে কাউকে গ্রেফতার করিনি।’ এরপর নাম না করে বিজেপি-কে নিশানা করেন তৃণমূল নেত্রী। বলেন, ‘কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। যারা দিল্লিতে বসে আছে ওটা দিল্লি কা লাড্ডু।’
রবিবার তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধনে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমরা প্রতিহিংসা পরায়ন নই। বদল চাই বলেছিলাম বলেই অনেক কর্মকাণ্ড থাকা সত্বেও ৩৪ বছরে কাউকে গ্রেফতার করিনি। ধোয়া তুলসী পাতা কেউ নয়।’ এরপর তিনি বলেন, ‘যারা দিল্লিতে বসে আছেন, ওটা দিল্লি কা লাড্ডু। তাদের মাথার উপর চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ তারার মতো মাথার উপরে এজেন্সি বসে আছে। চোখে দেখেও কেউ দেখতে পায় না।’
পাল্টা এই বিষয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘কম কী হল? পার্টি অফিসে ভাঙচুর। হামলা, মামলা, জীবিকা উচ্ছেদ, কঙ্কাল খোঁজা, অস্ত্র খোঁজা, এইসব করেও বামপন্থীদের উনি দমাতে পারেননি।’ অপরদিকে, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি বলেন, ‘বিভাজন করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হয়েছে। আমরা সব ধরেছি। ন’মাস ধরে চুরি করছে। হিসাব দিতে পারেনি। ১০০ দিনের টাকা বন্ধ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বন্ধ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, রবিবার নজরুল মঞ্চের অনুষ্ঠান থেকে বিরোধীদের তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিরোধীরা কুৎসা করে বাংলাকে সবসময় বদনাম করার চেষ্টা করছে বলে এদিন সুর চড়ান তিনি। অন্যরা কুৎসা করুক, তৃণমূলের কাজ উন্নয়ন করা, বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী। একইসঙ্গে এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জাগো বাংলা সরকারি বিজ্ঞাপন নেয় না। গণশক্তির পাতায় পাতায় সরকারি বিজ্ঞাপন থাকত। তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধন ছিল রবিবার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘জাগো বাংলা একমাত্র কাগজ, যারা সরকার থেকে এক পয়সার বিজ্ঞাপন নেয় না। আমাদের ১১ বছর সরকারে হয়ে গেল। সিপিএমের প্রতিটি পেজে, গণশক্তিতে থাকত। সরকারের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে, চিট ফান্ড থেকে শুরু করে সব কিছুর। অনেক কাগজেই থাকে। কিন্তু আমরা নিইনি।’
কলকাতা: মহালয়ার দিন বিজেপি-সিপিএম-কে একযোগে নিশানা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তৃণমূল প্রতিহিংসা পরায়ন নয়। সেই কারণে ৩৪ বছরে কাউকে গ্রেফতার করিনি।’ এরপর নাম না করে বিজেপি-কে নিশানা করেন তৃণমূল নেত্রী। বলেন, ‘কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। যারা দিল্লিতে বসে আছে ওটা দিল্লি কা লাড্ডু।’
রবিবার তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধনে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমরা প্রতিহিংসা পরায়ন নই। বদল চাই বলেছিলাম বলেই অনেক কর্মকাণ্ড থাকা সত্বেও ৩৪ বছরে কাউকে গ্রেফতার করিনি। ধোয়া তুলসী পাতা কেউ নয়।’ এরপর তিনি বলেন, ‘যারা দিল্লিতে বসে আছেন, ওটা দিল্লি কা লাড্ডু। তাদের মাথার উপর চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ তারার মতো মাথার উপরে এজেন্সি বসে আছে। চোখে দেখেও কেউ দেখতে পায় না।’
পাল্টা এই বিষয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘কম কী হল? পার্টি অফিসে ভাঙচুর। হামলা, মামলা, জীবিকা উচ্ছেদ, কঙ্কাল খোঁজা, অস্ত্র খোঁজা, এইসব করেও বামপন্থীদের উনি দমাতে পারেননি।’ অপরদিকে, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি বলেন, ‘বিভাজন করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হয়েছে। আমরা সব ধরেছি। ন’মাস ধরে চুরি করছে। হিসাব দিতে পারেনি। ১০০ দিনের টাকা বন্ধ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বন্ধ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, রবিবার নজরুল মঞ্চের অনুষ্ঠান থেকে বিরোধীদের তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিরোধীরা কুৎসা করে বাংলাকে সবসময় বদনাম করার চেষ্টা করছে বলে এদিন সুর চড়ান তিনি। অন্যরা কুৎসা করুক, তৃণমূলের কাজ উন্নয়ন করা, বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী। একইসঙ্গে এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জাগো বাংলা সরকারি বিজ্ঞাপন নেয় না। গণশক্তির পাতায় পাতায় সরকারি বিজ্ঞাপন থাকত। তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার পুজো সংখ্যার উদ্বোধন ছিল রবিবার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘জাগো বাংলা একমাত্র কাগজ, যারা সরকার থেকে এক পয়সার বিজ্ঞাপন নেয় না। আমাদের ১১ বছর সরকারে হয়ে গেল। সিপিএমের প্রতিটি পেজে, গণশক্তিতে থাকত। সরকারের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে, চিট ফান্ড থেকে শুরু করে সব কিছুর। অনেক কাগজেই থাকে। কিন্তু আমরা নিইনি।’