কলকাতা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছিলেন মুকুল রায় বিরোধী দলনেতার দায়িত্ব পান। বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, এ বিষয়ে জগদীপ ধনখড়কে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলার অনুরোধও করেছিলেন মমতা। ধনখড় নিজেই একথা জানিয়েছিলেন তাঁকে। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথগ্রহণের আগে এই অনুরোধ করেছিলেন মমতা। দাবি শুভেন্দুর। পাল্টা শুভেন্দুকে পাগল বলে কটাক্ষ করলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
এদিন শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “তৎকালীন রাজ্যপালকে বলেছিলেন আপনি দিল্লিকে বোঝান। মুকুল রায়কে বিরোধী দলনেতা করতে হবে। ২০২১ সালের ৫ মে শপথ নিয়েছিলেন মমতা। ৩ তারিখে তিনি রাজ্যপালের কাছে গিয়েছিলেন। তিনি রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে আসার পরে আমরা কয়েকজন রাজ্যপালের কাছে গিয়েছিলাম। তখনই রাজ্যপাল আমাদের মমতার অনুরোধের কথা বলেন।”
শুভেন্দুকে পাল্টা আক্রমণ করেন কুণাল। চাঁচাছোলা ভাষায় শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তোপ দেগে কুণাল বলেন, “এ পাগলের কথা। ১২, ১৪, ২১ ডিসেম্বর। একটা করে পাগলের মতো তারিখ দিয়েছে।” প্রসঙ্গত, বর্তমানে বঙ্গ রাজনীতিক অন্দরে অনেকটাই ব্রাত্য হয়ে গিয়েছেন একদা মমতার ‘ছায়াসঙ্গী’ মুকুল রায়। তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে বিস্তর চর্চা হলেও বর্তমানে সক্রিয় অংশগ্রহণ দেখা যায় না বঙ্গ রাজনীতির ময়দানে। পুরনো সতীর্থ শুভেন্দুর মুখে ফের তাঁর নাম শোনা যাওয়ায় মুকুলকে নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন চর্চা। অন্যদিকে মমতার সঙ্গে প্রাক্তন রাজ্যপালের শীতল সম্পর্কের কথা সকলেরই জানা। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর দাবি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
কলকাতা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছিলেন মুকুল রায় বিরোধী দলনেতার দায়িত্ব পান। বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, এ বিষয়ে জগদীপ ধনখড়কে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলার অনুরোধও করেছিলেন মমতা। ধনখড় নিজেই একথা জানিয়েছিলেন তাঁকে। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথগ্রহণের আগে এই অনুরোধ করেছিলেন মমতা। দাবি শুভেন্দুর। পাল্টা শুভেন্দুকে পাগল বলে কটাক্ষ করলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
এদিন শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “তৎকালীন রাজ্যপালকে বলেছিলেন আপনি দিল্লিকে বোঝান। মুকুল রায়কে বিরোধী দলনেতা করতে হবে। ২০২১ সালের ৫ মে শপথ নিয়েছিলেন মমতা। ৩ তারিখে তিনি রাজ্যপালের কাছে গিয়েছিলেন। তিনি রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে আসার পরে আমরা কয়েকজন রাজ্যপালের কাছে গিয়েছিলাম। তখনই রাজ্যপাল আমাদের মমতার অনুরোধের কথা বলেন।”
শুভেন্দুকে পাল্টা আক্রমণ করেন কুণাল। চাঁচাছোলা ভাষায় শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তোপ দেগে কুণাল বলেন, “এ পাগলের কথা। ১২, ১৪, ২১ ডিসেম্বর। একটা করে পাগলের মতো তারিখ দিয়েছে।” প্রসঙ্গত, বর্তমানে বঙ্গ রাজনীতিক অন্দরে অনেকটাই ব্রাত্য হয়ে গিয়েছেন একদা মমতার ‘ছায়াসঙ্গী’ মুকুল রায়। তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে বিস্তর চর্চা হলেও বর্তমানে সক্রিয় অংশগ্রহণ দেখা যায় না বঙ্গ রাজনীতির ময়দানে। পুরনো সতীর্থ শুভেন্দুর মুখে ফের তাঁর নাম শোনা যাওয়ায় মুকুলকে নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন চর্চা। অন্যদিকে মমতার সঙ্গে প্রাক্তন রাজ্যপালের শীতল সম্পর্কের কথা সকলেরই জানা। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর দাবি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।