Messi Tour: যুবভারতীকাণ্ডে এবার আতস কাচের নীচে মন্ত্রীরাও

Messi Tour: মূলত চার কমিটি সিট-র তদন্তের ভিত্তিতেই দ্বিতীয় রিপোর্ট জমা করবে। তদন্তের কাজে প্রয়োজনে সিট আরও আধিকারিক নিয়োগ করতে পারে। তবে সিট-কে তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট কোনও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। এদিকে সল্টলেকে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখছে রাজ্যের পূর্ত দফতর।

Messi Tour: যুবভারতীকাণ্ডে এবার আতস কাচের নীচে মন্ত্রীরাও
যুবভারতীতে ভাঙচুর (ফাইল ছবি)Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 19, 2025 | 7:31 PM

কলকাতা: যুবভারতীকাণ্ডে এবার সিটের তদন্তের আওতায় মন্ত্রীরাও। নবান্ন সূত্রে খবর, সল্টলেক স্টেডিয়ামের ঘটনায় সিট -র তদন্তের আওতায় মন্ত্রীরাও। পাশাপাশি শোকজের জবাব জমা পড়েছে। তদন্তে সেই জবাবগুলিও খতিয়ে দেখা হবে বলে প্রশাসনিক সূত্রের খবর। নবান্ন সূত্রের খবর, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মূল কমিটি অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি করে দেওয়া প্রাক্তন বিচারপতি অসীম রায়ের  নেতৃত্বে গঠিত কমিটি দ্বিতীয় রিপোর্ট মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জমা দেবে।

মূলত চার কমিটি সিট-র তদন্তের ভিত্তিতেই দ্বিতীয় রিপোর্ট জমা করবে। তদন্তের কাজে প্রয়োজনে সিট আরও আধিকারিক নিয়োগ করতে পারে। তবে সিট-কে তদন্তের জন্য নির্দিষ্ট কোনও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। এদিকে সল্টলেকে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখছে রাজ্যের পূর্ত দফতর। সিট অনুমতি দিলে সল্টলেক স্টেডিয়ামের পুনর্নির্মাণের কাজ। তবে এ ধরনের অনুষ্ঠানের জন্য রাজ্য সরকারের নির্দিষ্ট এসওডপি আছে। রিপোর্ট পেয়ে এসওপি আরও উন্নত করা হবে।

প্রসঙ্গত, বুধবার সকালেই  শীর্ষ পুলিশ কর্তা পীযূষ পান্ডের নেতৃত্বে বিশেষ দল স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে যায়। এই টিমে রয়েছেন জাভেদ শামিম, সুপ্রতীম সরকার, মুরলীধর শর্মা। পুলিশ কর্তারা বিধানসভার কমিশনারেটেও যান। তারপর তাঁরা যুবভারতী স্টেডিয়ামে পৌঁছন। গোটা স্টেডিয়ামের ঘুরে দেখেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় ডিজিপি রাজীব কুমারকে শোকজ করা হয়েছে। আবার সেদিনই রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ছবি বিতর্কের জেরে নিজের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি করেছেন। তাতে সম্মতি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই ঘটনায় প্রথম থেকেই অরূপ বিশ্বাস ও সুজিত বসু কাঠগড়ায় রয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। তাঁদের গ্রেফতারির দাবি করেছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।