AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Education Department: টালবাহানার মাঝেই শিক্ষা দফতরে এলেন নতুন কমিশনার

Education Department: সম্প্রতি শিক্ষা দফতর নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। তারপরই নবান্ন ওই দফতরে বিশেষ নজর দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

Education Department: টালবাহানার মাঝেই শিক্ষা দফতরে এলেন নতুন কমিশনার
শিক্ষা দফতরে এল নতুন কমিশনার
| Edited By: | Updated on: May 21, 2022 | 2:15 PM
Share

কলকাতা: প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে দফায় দফায় তলব করছে সিবিআই। শুধু তাই নয় শিক্ষা দফতর নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন। আর টালবাহানার মাঝেই দফতরে এলেন নতুন কমিশনার। আইএএস অরূপ সেনগুপ্ত-কে শিক্ষা দফতরের স্পেশাল কমিশনারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ইনি বিশেষ সচিবের পদমর্যাদার এক আধিকারিক। গত মাস দুয়েক ধরে এই দফতরে কোনও স্থায়ী কমিশনার ছিলেন না। আইএএস শুভ্র চক্রবর্তী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদ সামলাচ্ছিলেন। কিন্তু, সম্প্রতি তাঁকে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান পদে নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার। এরপরই নতুন কমিশনার আনা হল।

কমিশনার মূলত শিক্ষা দফতরের এসআই, ডিআইদের পরিচালনা করেন। তাই তাঁর পদ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। তবে নতুন কমিশনার আনার সিদ্ধান্তে যে নবান্নের প্রভাব রয়েছে, সেটা স্পষ্ট বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। নতুন কমিশনারের নাম ঘোষণা করে শুক্রবার এই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্যের কর্মিবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার দফতর, যে দফতরের মন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই। আর এই দফতরের কাজ দেখেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব বিপি গোপালিকা। তাই অনেকেই মনে করছেন মতে, বিকাশ ভবনের ওপর কড়া নজর রাখছে নবান্ন। শিক্ষা দফতরে সচিব পদমর্যাদার বিশেষ কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন অরূপ সেনগুপ্ত। অর্থাৎ এক বিভাগ থেকে আর এক বিভাগে বদলি করা হল তাঁকে। আইএএস পদমর্যাদার কোনও আধিকারিককেই এই পদের দায়িত্ব দেওয়া হয় সবসময়।

উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান পদে আসেন শুভ্র চক্রবর্তী। চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দেন সিদ্ধার্থ মজুমদার। সেই জায়গায় দায়িত্ব নেন শুভ্র চক্রবর্তী। এসএসসির নিয়োগ নিয়ে সম্প্রতি একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। আর তাতে অস্বস্তি ক্রমে বেড়ে চলেছে রাজ্য সরকারের। এসএসসি নিয়ে যে অভিযোগগুলি সামনে এসেছে তার জন্য শিক্ষা দফতরের আমলার কাছে ফোন এসেছিল বলে জানা গিয়েছে। তাই ওই পদে কোনও আইএএস ব়্যাঙ্কের কোনও অফিসারকে আনা যায় কি না, সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছিল। আর তারপরই এসএসসি চেয়ারম্যান বদল করা হয়।