AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Fake Job Seeker: আজও ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে সটান হাজির ইন্টারভিউ দিতে, পরপর দুই দিনে পর্ষদ থেকে পাকড়াও দুই

Fake Certificate: ওই যুবক এদিন ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিল। সেই সময় ওই সার্টিফিকেট দেখে সন্দেহ হয় আধিকারিকদের। এরপর ওই যুবকের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট দেখতে চাওয়া হয়। সেই রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখে বোঝা গোটা বিষয়টি।

Fake Job Seeker: আজও ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে সটান হাজির ইন্টারভিউ দিতে, পরপর দুই দিনে পর্ষদ থেকে পাকড়াও দুই
প্রতীকী ছবি
| Edited By: | Updated on: May 03, 2023 | 11:22 PM
Share

কলকাতা: আবারও ভুয়ো সার্টিফিকেট (Fake Certificate) নিয়ে প্রাথমিকের ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে ধরা পড়ল এক যুবক। যুবকের নাম অসীম সর্দার। জানা যাচ্ছে, ওই যুবক এদিন ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিল। সেই সময় ওই সার্টিফিকেট দেখে সন্দেহ হয় আধিকারিকদের। এরপর ওই যুবকের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট দেখতে চাওয়া হয়। সেই রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখে বোঝা গোটা বিষয়টি। এরপর ওই যুবককে বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে পরপর দুই দিন ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে ধরা পড়ল দুই জন। গতকালও এই একইভাবে ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে ধরা পড়েছিল বাপ্পা দেবনাথ নামে এক ভুয়ো চাকরিপ্রার্থী। ২০১৬ সালের রেজিস্ট্রেশন, অ্যাডমিট, সার্টিফিকেট, যা ছিল সবই ভুয়ো। আর আজ ধরা পড়ল আরও এক যুবক।

বুধবার পাকড়াও হওয়া অসীম সর্দারের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে ডিএলএড সার্টিফিকেট ভুয়ো। সার্টিফিকেটের নীচে রত্না বাগচির নামে সইও জাল করা হয়েছে। এমনভাবে জাল করা হয়েছে যে তা একনজরে দেখে বোঝার উপায় নেই আসল না নকল। সার্টিফিকেটে নাম রয়েছে বাঁকুড়ার এক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের। সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখার সময় এদিন সন্দেহ হয় পর্ষদের অফিসারদের। এরপর রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখে গোটা বিষয়টি স্পষ্ট হয় পর্ষদের কাছে।

এদিকে গতকালের ওই ঘটনার পর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল স্বয়ং। তিনি জানিয়েছেন, যাদের ডিএলএড সার্টিফিকেট রয়েছে, তাদের সমস্ত রেকর্ড রয়েছে। যে ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে এসেছিল, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্ত যে পথে এগিয়েছে, তাতে বার বার উঠে এসেছে প্রাথমিকের শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলির নাম। নাম উঠেছে একাধিক ডিএলএড কলেজের। উল্লেখ্য, প্রাথমিকের শিক্ষক হিসেবে চাকরির জন্য এই ডিএলএড পাশ করতে হয়। আর সেই ডিএলএড সার্টিফিকেটই জাল করে পর পর দুইদিন ধরা পড়ল দুই যুবক।