কলকাতা: চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীরা প্রতিবাদে রাস্তায় নামতেই ‘অ্যাকশন’ মোডে পুলিশ। বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তাঁদের উপর। কখনও ঘাড় ধাক্কা দিচ্ছে, কখনও লাঠি দিয়ে ফেলে মারছে চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। কখনও পায়ে মারা হচ্ছে, কখনও গায়ে। বাদ যাচ্ছে না মহিলারাও। তবে, লাঠিচার্জ প্রসঙ্গে সিপি-র বক্তব্য, “পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছিল, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে মৃদু লাঠিচার্জ করা হয়েছে।”
কী রয়েছে ভিডিয়োয়?
সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োতে দেখুন, কলকাতা পুলিশের উর্দি পরিহিত এক আধিকারিক মারধর করছেন চাকরিহারাদের। জানা যাচ্ছে তাঁর নাম ঋতম। ভিডিয়োয় দেখুন তিনি কীভাবে মারছেন চাকরিহারাদের।
এক চাকরিহারা শিক্ষককে প্রথমে পায়ে মার। তারপর তিনি রাস্তায় বসে পড়লেও পাননি নিস্তার। আরও একজন উর্দিধারী এসে সেই বিক্ষোভকারী শিক্ষককে মারছেন। চাকরিহারাদের একটাই প্রশ্ন, “আমরা জঙ্গি নই, তারপরও কেন লাঠিপেটা?”
দেখুন কীভাবে লাথি মারা হচ্ছে
এরপর দেখা যাচ্ছে, সংশ্লিষ্ট ওই আধিকারিক মারতে ছাড়লেন না এক মহিলা বিক্ষোভকারীকে। লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে গেলেন তাঁর দিকে। পরবর্তীতে এক মহিলা পুলিশ কনস্টেবল এসে বাধা দেন। ছাড় পায়নি সংবাদ-মাধ্যমও। টিভি৯ বাংলাকেও মারধরের ছবি তুলে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে। প্রতিনিধি সুজয় পাল এই দৃশ্য তুলে ধরতে চাইলে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কেন ছবি তোলা যাবে না? এই প্রশ্নের যদিও কোনও উত্তর দিতে পারেননি তিনি। ক্যামেরা না থাকলে কি চাকরিহারাদের পেটাতে সুবিধা হত পুলিশের? প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের।
কলকাতা: চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীরা প্রতিবাদে রাস্তায় নামতেই ‘অ্যাকশন’ মোডে পুলিশ। বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তাঁদের উপর। কখনও ঘাড় ধাক্কা দিচ্ছে, কখনও লাঠি দিয়ে ফেলে মারছে চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। কখনও পায়ে মারা হচ্ছে, কখনও গায়ে। বাদ যাচ্ছে না মহিলারাও। তবে, লাঠিচার্জ প্রসঙ্গে সিপি-র বক্তব্য, “পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছিল, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে মৃদু লাঠিচার্জ করা হয়েছে।”
কী রয়েছে ভিডিয়োয়?
সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োতে দেখুন, কলকাতা পুলিশের উর্দি পরিহিত এক আধিকারিক মারধর করছেন চাকরিহারাদের। জানা যাচ্ছে তাঁর নাম ঋতম। ভিডিয়োয় দেখুন তিনি কীভাবে মারছেন চাকরিহারাদের।
এক চাকরিহারা শিক্ষককে প্রথমে পায়ে মার। তারপর তিনি রাস্তায় বসে পড়লেও পাননি নিস্তার। আরও একজন উর্দিধারী এসে সেই বিক্ষোভকারী শিক্ষককে মারছেন। চাকরিহারাদের একটাই প্রশ্ন, “আমরা জঙ্গি নই, তারপরও কেন লাঠিপেটা?”
দেখুন কীভাবে লাথি মারা হচ্ছে
এরপর দেখা যাচ্ছে, সংশ্লিষ্ট ওই আধিকারিক মারতে ছাড়লেন না এক মহিলা বিক্ষোভকারীকে। লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে গেলেন তাঁর দিকে। পরবর্তীতে এক মহিলা পুলিশ কনস্টেবল এসে বাধা দেন। ছাড় পায়নি সংবাদ-মাধ্যমও। টিভি৯ বাংলাকেও মারধরের ছবি তুলে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে। প্রতিনিধি সুজয় পাল এই দৃশ্য তুলে ধরতে চাইলে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কেন ছবি তোলা যাবে না? এই প্রশ্নের যদিও কোনও উত্তর দিতে পারেননি তিনি। ক্যামেরা না থাকলে কি চাকরিহারাদের পেটাতে সুবিধা হত পুলিশের? প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের।