Recruitment Scam: ডেডলাইন পার! বছরের শুরুতেই কি শেষ নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত?

Shrabanti Saha | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jan 01, 2024 | 5:02 PM

Recruitment Scam: জল গড়িয়েছিল সুপ্রিম কোর্টেও। কিন্তু শীর্ষ আদালতের তরফে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা ফের কলকাতা হাইকোর্টে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম একটি বেঞ্চ গঠন করে দেন। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চ সেই মামলাটি শুনছে।

Follow Us

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। ৩১ ডিসেম্বর ছিল ডেডলাইন। সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া ২ মাসের সময়সীমাও শেষের পথে। এই পরিস্থিতিতে কোথায় দাঁড়িয়ে দুই তদন্তকারী সংস্থা ইডি ও সিবিআই? লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস নিয়ে মুখ বন্ধ খামে বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে মুখ বন্ধ খামে রিপোর্ট জমা দেয় ইডি। ঠিক ছিল ২০ ডিসেম্বর এই রিপোর্টই সিবিআই-এর তরফে বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে জমা দেওয়া হবে। কিন্তু এখন তদন্ত কতটা এগল? প্রশ্ন উঠছেই।

রাজপথে এখনও বসে রয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছে একের পর এক রাঘব বোয়াল। কিন্তু এখনও  এই মামলার ক্লাইম্যাক্স দেখতে পারেননি চাকরিপ্রার্থীরা তথা বঙ্গবাসী। এই পরিস্থিতিতে কলকাতা হাইকোর্টেও বারবার এই প্রশ্ন উঠে এসেছে, কোথাও কি তদন্তের গতি শ্লথ হচ্ছে। কলকাতা হাইকোর্টের একাধিক বিচারপতি এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

জল গড়িয়েছিল সুপ্রিম কোর্টেও। কিন্তু শীর্ষ আদালতের তরফে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা ফের কলকাতা হাইকোর্টে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম একটি বেঞ্চ গঠন করে দেন। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চ সেই মামলাটি শুনছে। সেটি ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা।  তদন্ত শেষ করার ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে অনেক বেশি তেড়েফুঁড়ে উঠতে দেখা যায়। বেশ কয়েকজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের বাড়িতে তল্লাশি চলে।

এদিকে, পুজোর আগে বিচারপতি সৌমেন সেনের বেঞ্চ লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের মামলাটি শুনছিল। সে সময়ে সিঙ্গল বেঞ্চ তদন্তকারীদের ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে একটি টাইম লাইন বেঁধে দেন। তার মধ্যেই দুই তদন্তকারী সংস্থার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। কিন্তু বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে সিবিআই-এর তরফে সে রিপোর্ট জমা পড়েনি। ফলে সিবিআই কী তদন্ত করছে, সেটি এখনও স্পষ্ট হয়নি। মনে করা হচ্ছে, আগামী ৫ জানুয়ারি যখন হাইকোর্ট খুলবে, তখন ফের এই মামলাটি উঠে আসতে পারে।

সূত্রের খবর, সিবিআই-এর বক্তব্য, নিয়োগ দুর্নীতির জাল অত্যন্ত গহীন। এমন কিছু তথ্য উঠে আসছে, সেগুলি চমকে যাওয়ার মতো। তাই সেগুলিকে ভালভাবে যাচাই করে নেওয়া হচ্ছে। সিবিআই-এর একাংশের বক্তব্য, এমন দুর্নীতি হয়েছে, তা নিয়ে সিনেমাও তৈরি হয়ে যেতে পারে।

কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যে তদন্ত শেষ হল না, তার কী? সে প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “যদি তদন্ত শেষ করতে না পারে, তাহলে আদালতের কাছে আবার সময় চাইবে। এটা নতুন কিছু নয়। জটিল তদন্ত। সৎভাবে করলে সময় লাগবে। তবে তাড়াহুড়ো করে তদন্ত করে অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা করলে সমস্যা।”

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। ৩১ ডিসেম্বর ছিল ডেডলাইন। সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া ২ মাসের সময়সীমাও শেষের পথে। এই পরিস্থিতিতে কোথায় দাঁড়িয়ে দুই তদন্তকারী সংস্থা ইডি ও সিবিআই? লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস নিয়ে মুখ বন্ধ খামে বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে মুখ বন্ধ খামে রিপোর্ট জমা দেয় ইডি। ঠিক ছিল ২০ ডিসেম্বর এই রিপোর্টই সিবিআই-এর তরফে বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে জমা দেওয়া হবে। কিন্তু এখন তদন্ত কতটা এগল? প্রশ্ন উঠছেই।

রাজপথে এখনও বসে রয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছে একের পর এক রাঘব বোয়াল। কিন্তু এখনও  এই মামলার ক্লাইম্যাক্স দেখতে পারেননি চাকরিপ্রার্থীরা তথা বঙ্গবাসী। এই পরিস্থিতিতে কলকাতা হাইকোর্টেও বারবার এই প্রশ্ন উঠে এসেছে, কোথাও কি তদন্তের গতি শ্লথ হচ্ছে। কলকাতা হাইকোর্টের একাধিক বিচারপতি এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

জল গড়িয়েছিল সুপ্রিম কোর্টেও। কিন্তু শীর্ষ আদালতের তরফে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা ফের কলকাতা হাইকোর্টে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম একটি বেঞ্চ গঠন করে দেন। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বেঞ্চ সেই মামলাটি শুনছে। সেটি ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা।  তদন্ত শেষ করার ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে অনেক বেশি তেড়েফুঁড়ে উঠতে দেখা যায়। বেশ কয়েকজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের বাড়িতে তল্লাশি চলে।

এদিকে, পুজোর আগে বিচারপতি সৌমেন সেনের বেঞ্চ লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের মামলাটি শুনছিল। সে সময়ে সিঙ্গল বেঞ্চ তদন্তকারীদের ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে একটি টাইম লাইন বেঁধে দেন। তার মধ্যেই দুই তদন্তকারী সংস্থার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। কিন্তু বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে সিবিআই-এর তরফে সে রিপোর্ট জমা পড়েনি। ফলে সিবিআই কী তদন্ত করছে, সেটি এখনও স্পষ্ট হয়নি। মনে করা হচ্ছে, আগামী ৫ জানুয়ারি যখন হাইকোর্ট খুলবে, তখন ফের এই মামলাটি উঠে আসতে পারে।

সূত্রের খবর, সিবিআই-এর বক্তব্য, নিয়োগ দুর্নীতির জাল অত্যন্ত গহীন। এমন কিছু তথ্য উঠে আসছে, সেগুলি চমকে যাওয়ার মতো। তাই সেগুলিকে ভালভাবে যাচাই করে নেওয়া হচ্ছে। সিবিআই-এর একাংশের বক্তব্য, এমন দুর্নীতি হয়েছে, তা নিয়ে সিনেমাও তৈরি হয়ে যেতে পারে।

কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যে তদন্ত শেষ হল না, তার কী? সে প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “যদি তদন্ত শেষ করতে না পারে, তাহলে আদালতের কাছে আবার সময় চাইবে। এটা নতুন কিছু নয়। জটিল তদন্ত। সৎভাবে করলে সময় লাগবে। তবে তাড়াহুড়ো করে তদন্ত করে অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা করলে সমস্যা।”

Next Article