Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shuvendu in Maynaguri: শুভেন্দু বসতে গিয়ে ভাঙল খাট, কুণাল বললেন, ‘অন্য কিছু ভেবে ভয় পেয়েছিলাম’

Shuvendu in Maynaguri: ময়নাগুড়িতে মৃতার বাড়িতে গিয়ে তীব্র বিড়ম্বনায় পড়লেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নির্যাতিতার বাড়িতে বসতে গিয়েই ভাঙল খাট।

Shuvendu in Maynaguri: শুভেন্দু বসতে গিয়ে ভাঙল খাট, কুণাল বললেন, 'অন্য কিছু ভেবে ভয় পেয়েছিলাম'
ছবি - শুভেন্দুকে খোঁচা শুভেন্দুর
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 29, 2022 | 6:52 PM

ময়নাগুড়ি : একের পর এক নেতার ‘বিদ্রোহী’ মেজাজে গত কয়েক মাস ধরে লাগাতার অস্বস্তি বেড়েছে বঙ্গ বিজেপির (West Bengal BJP)। এরইমধ্যে শুক্রবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর(Shuvendu Adhikari) নেতৃত্বে ময়নাগুড়িতে(Maynaguri) নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে যান বিজেপির ১৭ সদস্যের পরিষদীয় দল। পাশে থাকার বার্তা দিয়ে নির্যাতিতার মা-বাবাকে সিবিআই তদন্তের দাবি জানানোরও পরামর্শ দিয়েছেন শুভেন্দু। যা নিয়ে এদিন দিনভর বিস্তর চর্চা চলে বাংলার রাজনৈতিক মহলে। কিন্তু, এই ইস্য়ুতে তীব্র কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। কিন্তু নির্যাতিতার বাড়িতে যেতেই বিড়ম্বনায় পড়লেন শুভেন্দু। নির্যাতিতার বাড়িতে বসতে গিয়ে খাট ভেঙে পড়ে গেলেন রাজ্য় বিজেপির এই প্রথমসারির নেতা।

সেই সময় ঘরের ভেতর উপস্থিত বিধায়ক এবং দলের সদস্যরা হাত ধরাধরি করে তোলেন তাঁকে। তবে তাঁর কোনও চোট আঘাত লাগেনি বলে জানা যায়। এই ঘটনার পর সকলের সামনে খানিক অপ্রস্তুত হয়ে পড়লেও দ্রুত নিজেকে সামলে নেন তিনি। এরপর কিছুটা ধাতস্থ হয়ে নির্যাতিতার বাবা এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতেও দেখা যায় তাঁকে। এই প্রসঙ্গে শুভেন্দুকে একহাত নিয়ে কুণাল ঘোষ বলেন, “নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা তো সাফ বলছেন এটা রাজনীতির ঘটনা নয়। শকুনের রাজনীতি করতে গেলেই মহিলারা বলছেন চলে যান, রাজনীতি করতে দেব না”।

এখানেই না থেমে চাঁচাছোলা ভাষায় কটাক্ষ শানিয়ে কুণাল বলেন, “যখন সেখানকার মহিলারা চলে যেতে বলছেন তখন নির্লজ্জ, বেহায়া শুভেন্দু মুখ রক্ষায় বলছেন, যদি কোনও সাহায্য লাগে আমাদের বলবেন। গোটা বিজেপির অধিকাংশ নেতানেত্রী ওকে একদমই দেখতে পারে না। এদিক ওদিক উড়ে বেড়াচ্ছে, প্রত্যাখ্যাত হচ্ছে। একটা মানসিক হতাশায় ক্রমশ ভুগতে শুরু করেছে। বাবার ছায়া আর দিদির দয়ায় ওর রাজনৈতিক জীবন চলেছে। এসিতে মানুষ হয়েছে, গরমকালে চাঁদিতে গরম রোদ্দুর পড়াতে ভুগতে হচ্ছে। প্রলাপ বকছে। শুনলাম নাকি খাট ভেঙে কোথায় পড়ে গিয়েছে। আমি তো প্রথমে অন্য কী ভেবে ভয় পেয়েছিলাম। তারপর আসল ঘটনা জানতে পারি”।

আরও পড়ুন- ’বাবার ছায়া-দিদির দয়াতেই জীবন চলেছে’, ফের কুণালের তোপের মুখে শুভেন্দু