
কলকাতা: বঙ্গে মধ্যগগনে এসআইআর। আর হাতে গোনা ১৪ দিন। ফর্ম বিলি পর্ব শেষ! এখন ফর্ম গ্রহণের পালা! ডেডলাইন ২ সপ্তাহ কিন্তু কাজের বহর….. প্রাণ ওষ্ঠাগত বিএলও-দের! একদিকে, নাগাড়ে আসছে ভোটারদের ফোন, একাধিক প্রশ্ন, কৌতুহল। উত্তর পছন্দ না হলে মিলছে ভোটারদের একাংশের তরফে খারাপ ব্যবহার, সঙ্গে বারবার কমিশনের সতর্কবাণী… কোনও ভুলভ্রান্তির দায় যে তাঁদেরই! ঝুলছে শাস্তির খাঁড়া। সামলাতে হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলির থেকে আসা চাপও। কার্যতই যেন প্রাণ ওষ্ঠাগত বিএলও-দের! কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, কেউ তো আবার ট্রেনিং নিয়ে গিয়ে কেঁঁদেই ফেলছেন অঝোরে! যেন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা! পরিস্থিতি এমন, যে কাজের চাপে বিএলও-র মৃত্যুর খবরও মিলছে! রাজনৈতিক চর্চা চলছে, বিরোধীরাও বলছেন, সত্যিই বিএলও-দের ওপর চাপ ভয়ঙ্কর! কিন্তু সত্যিই আমরা, মানে এই সাধারণ ভোটাররা কি জানি, BLO-দের কী পরিস্থিতি এখন? SIR শুরুর প্রথম থেকে এখনও পর্যন্ত বিএলও-দের কাজের প্যাটার্নে ঠিক কী কী বদল এসেছে. সত্যিই কেন তাঁরা এতটা উদ্বিগ্ন, কেন রাতের ঘুম ছুটছে, সেটা নিয়েই আজকের ব্রিফিং রুমের আলোচনা। সঙ্গে...