AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR: বেনিয়মের অভিযোগ, মুখ্যসচিবকে চিঠি জাতীয় নির্বাচন কমিশনের

SIR: দেখা যাচ্ছে ৩ অক্টোবর, তাঁর এই অভিযোগের অনেক আগেই এই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে CSE। জাতীয় নির্বাচন কমিশন থেকে মুখ্য়সচিবের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, যেখানে ERO নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট রীতি রয়েছে, কোন পদ্ধতিতে তাঁরা নিযুক্ত হবেন, তাঁদের কোন পদমর্যাদা হওয়া উচিত, তা বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে।

SIR: বেনিয়মের অভিযোগ, মুখ্যসচিবকে চিঠি জাতীয়  নির্বাচন কমিশনের
মুখ্যসচিবের ভূমিকায় বিরক্ত কমিশনImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 11, 2025 | 1:19 PM
Share

কলকাতা: SIR আবহে কমিশন-রাজ্য পত্র সংঘাত। বাংলায় ERO নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কেন SDO-র নীচের পদমর্যাদার লোককে নিয়োগ করা হয়েছে, তা নিয়েই প্রশ্ন তোলা হয়েছে। মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে চিঠি পাঠিয়ে প্রশ্ন করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। উল্লেখ্য, শুক্রবারই রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই একই অভিযোগ করেছিলেন।

দেখা যাচ্ছে ৩ অক্টোবর, তাঁর এই অভিযোগের অনেক আগেই এই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে CSE। জাতীয় নির্বাচন কমিশন থেকে মুখ্য়সচিবের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, যেখানে ERO নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট রীতি রয়েছে, কোন পদ্ধতিতে তাঁরা নিযুক্ত হবেন, তাঁদের কোন পদমর্যাদা হওয়া উচিত, তা বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এই নিয়ম লঙ্ঘন হচ্ছে।

অনেক সময়ে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, এসডিও কিংবা তাঁর পদমর্যাদার আধিকারিকের সংখ্যা কম থাকায় এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে রাজ্যের তরফ থেকে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এই সংক্রান্ত কোনও তথ্য জানানোই হয়নি। তাই এই চিঠি। নবান্নে ইতিমধ্যেই এই চিঠি এসে পৌঁছেছে।

আর এই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। তাঁর বক্তব্য, SIR-এর কাজ যখন চলবে, তখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থাকবে ERO, AERO দের। তাঁদের নিয়োগ নিয়েই যদি প্রশ্ন ওঠে, তাহলে SIR-এর প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন থাকবে।

শুধু তাই নয়, মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে মুখ্যসচিবের প্রতি বিরক্ত কমিশন। লোকপাল আইন অনুযায়ী, হলফনামা ছাড়া কোন সরকারি আধিকারিককে অভিযোগ দেওয়া যায় না। মিথ্যা অভিযোগ প্রমাণিত হলে এক বছরের জেল হতে পারে। যখন মন্তব্য করা হয় তখন মুখ্য সচিব কীভাবে সেখানে ছিলেন? মুখ্যসচিবের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন কমিশন দফতরে।