AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commission: অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হলে ১ বছরের জেলও হতে পারে, মুখ্যসচিবের ভূমিকায় বিরক্ত কমিশন

Election Commission On CS: এই কথা প্রসঙ্গেও কমিশনকেও এক হাত নেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এখানে যিনি রাজ্য থেকে গিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে। সেগুলি সময় হলে বলব।" আর তারপরই বলেন, "আশা করি তিনি বেড়ে খেলবেন না। তিনি বড্ড বেশি অফিসারদের থ্রেট করছেন। এদিকে তিনি নিজেই দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্ধ।”

Election Commission: অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হলে ১ বছরের জেলও হতে পারে, মুখ্যসচিবের ভূমিকায় বিরক্ত কমিশন
মুখ্যসচিবের ভূমিকায় বিরক্ত কমিশনImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 10, 2025 | 10:03 PM
Share

কলকাতা:  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে পর মুখ্যসচিবের ভূমিকা নিয়ে বিরক্ত কমিশন। লোকপাল আইন অনুযায়ী, হলফনামা ছাড়া কোন সরকারি আধিকারিককে অভিযোগ দেওয়া যায় না। মিথ্যা অভিযোগ প্রমাণিত হলে এক বছরের জেল হতে পারে। যখন মন্তব্য করা হয় তখন মুখ্য সচিব কীভাবে সেখানে ছিলেন? মুখ্যসচিবের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন কমিশন দফতরে।

বৃহস্পতিবার এসআইআর নিয়ে একরাশ বিরক্ত প্রকাশ করে কমিশনের তুলোধনা করেন মমতা। তাঁর সাফ কথা, এসআইআরের নামে আদপে এনআরসি করার চক্রান্ত করছেন।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের বিরুদ্ধেও বিস্ফোরক মন্তব্য করতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে মিরজাফ্ফর বলেও দাগিয়ে দেন তিনি।

এই কথা প্রসঙ্গেও কমিশনকেও এক হাত নেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এখানে যিনি রাজ্য থেকে গিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে। সেগুলি সময় হলে বলব।” আর তারপরই বলেন, “আশা করি তিনি বেড়ে খেলবেন না। তিনি বড্ড বেশি অফিসারদের থ্রেট করছেন। এদিকে তিনি নিজেই দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্ধ।”

স্বাভাবিকভাবেই এই ইস্যুতে সুর চড়িয়েছেন বিরোধীরা। রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। যদিও শুভেন্দুর সাফ কথা মমতা যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন, তা নির্বাচন কমিশনকে হুমকি দেওয়ার নামান্তর।

শুভেন্দু বলেন, “মনোজ আগারওয়ালের বিরদ্ধে কী তথ্য আছে তা পশ্চিমবঙ্গের জনগণ জানতে চায়, আমরা প্রধান বিরোধী দল জানতে চাই। আমরা জানতে চাই কোন কোন আধিকারিককে কীভাবে তিনি ধমকেছেন। সেই আধিকারিকের নাম প্রকাশ করুন। এই আধিকারিককে দিয়ে দরকার নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করুন। আমরা তাঁর নাম পদ জানতে চাই। তিনি বিএলও, না বিডিও না ম্যাজিস্ট্রেট, না এসডিও না এডিএম আমরা এটা জানতে চাই।”