AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court: মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আবেদনের শুনানি আজ হচ্ছে না সুপ্রিম কোর্টে

Supreme Court: এসএসসি যে হাজার পাঁচেক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীকে অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে, নিজের আর্জিতে তাঁদের অন্তর্ভুক্ত করেনি পর্ষদ। শীর্ষ আদালতে তাদের আবেদন, অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত নন, এমন প্রার্থীদের সাময়িকভাবে চাকরি করার অনুমতি দিক আদালত।

Supreme Court: মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আবেদনের শুনানি আজ হচ্ছে না সুপ্রিম কোর্টে
ফাইল চিত্র।Image Credit: Getty Image
| Edited By: | Updated on: Apr 09, 2025 | 10:04 AM
Share

নয়াদিল্লি: রাজ্যের স্কুলগুলিতে এমনিতেই পড়ুয়া ও শিক্ষকের অনুপাত রাষ্ট্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা অভিযান নির্ধারিত অনুপাতের তুলনায় অনেক কম। তার উপর প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হওয়ায় পঠনপাঠন শিকেয় উঠতে পারে। এই যুক্তিতে নিয়োগ বাতিলের রায় সাময়িকভাবে শিথিল করার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। আজ (বুধবার) শীর্ষ আদালতে সেই আবেদনের শুনানি হওয়ার সম্ভাবনার কথা শোনা গিয়েছিল। তবে এদিন এই আবেদনের শুনানি হচ্ছে না।

সুপ্রিম কোর্ট এসএসসি-র ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করার পর গত সোমবার শীর্ষ আদালতে যায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তারা আবেদন জানায়, চলতি শিক্ষাবর্ষের শেষ পর্যন্ত কিংবা যতদিন না নতুন করে নিয়োগ হচ্ছে, ততদিন ২০১৬ সালের প্যানেলের ‘যোগ্য’ শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের চাকরি করতে অনুমতি দিক আদালত।

এসএসসি যে হাজার পাঁচেক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীকে অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে, নিজের আর্জিতে তাঁদের অন্তর্ভুক্ত করেনি পর্ষদ। শীর্ষ আদালতে তাদের আবেদন, অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত নন, এমন প্রার্থীদের সাময়িকভাবে চাকরি করার অনুমতি দিক আদালত।

মঙ্গলবার বিষয়টি ফের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার এজলাসে উত্থাপন করেছিলেন পর্ষদের আইনজীবী। তখন জানা গিয়েছিল, বুধবার আবেদনের শুনানি হতে পারে। তবে পরে জানা যায়, এদিন ওই আবেদনের শুনানি হচ্ছে না। আবেদনের শুনানির তারিখ জানানো হয়নি। আইনজীবীদের একাংশ বলছেন, শুনানির সময় পর্ষদের এই আবেদন কতটা যুক্তিযুক্ত, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। আবার পর্ষদের তরফে স্কুলগুলির বর্তমান অবস্থার কথা তুলে ধরা হতে পারে। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর অনেক স্কুলই শিক্ষকের অভাবে ধুঁকছে। পঠনপাঠন ব্যাহত হচ্ছে। সেই বিষয়ে শীর্ষ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে পর্ষদ।