AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suvendu Adhikari: ‘জেলের সুপাররা আমাকে ফোন করে বলে…’, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

Suvendu Adhikari on Jail: ভোলানাথ ঘোষের কাছে টিম পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। এসএসকেএমে চিকিৎসা করানোও ভোলার ঘোষের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন তিনি। বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, "সিবিআইকে ধন্যবাদ যে তারা ভোট পরবর্তী হিংসা মামলা সরানোর জন্য সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে।"

Suvendu Adhikari: 'জেলের সুপাররা আমাকে ফোন করে বলে...', বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 10, 2025 | 4:32 PM
Share

কলকাতা: শাহজাহান শেখের সাক্ষীর ছেলের মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বসিরহাট আদালতে যাওয়ার পথেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার মুখে পড়েন তিনি। বিরোধীরা এই ঘটনাকে নেহাত দুর্ঘটনা হিসেবে দেখত রাজি নয়। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তো সাফ বলে দিলেন, “এটা শাহজাহান করিয়েছে। জেলে বসে করিয়েছে।”

এই মামলা পশ্চিমবঙ্গের বাইরে নিয়ে যাওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি শাহজাহান বসিরহাটের জেলে বসে থাকলে এভাবেই সাক্ষীদের মৃত্যু হবে। তিনি বলেন, “আজ ভোলা ঘোষের মৃত্যু হয়েছে, কাল ভোলা ঘোষের হবে।” কারণ শুভেন্দুর দাবি, জেলে বসে ফোন ব্যবহার করেন তৃণমূল নেতারা।

শুভেন্দু বলেন, “জীবনকৃষ্ণ সাহা জেল থেকে ফোন করে কথা বলেন। তৃণমূল নেতারা জেলের ভিতরে ফোন ব্যবহার করে। যা খেতে ইচ্ছা হয়, তাই খায়। অনেক রাতে ডিনার নেয়। যতরকম ছবি আছে সব দেখে। পিজির উডবার্ন ওয়ার্ডে মন খারাপ হলে বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।” তিনি আরও বলেন, “জেলের সুপাররা খারাপ নন। বেরিয়ে এসে অন্য ফোন থেকে আমাকে জানান যে নেতারা ফোন ব্যবহার করছেন।”

ভোলানাথ ঘোষের কাছে টিম পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। এসএসকেএমে চিকিৎসা করানোও ভোলার ঘোষের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন তিনি। বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, “সিবিআইকে ধন্যবাদ যে তারা ভোট পরবর্তী হিংসা মামলা সরানোর জন্য সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে।”

বুধবার ন্যাজোটের কাছে বয়ারমারি পেট্রোল পাম্পের সামনে ভোলার গাড়িতে ধাক্কা মারে একটি দশ চাকার ট্রাক। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ভোলার ছোট ছেলে সত্যজিৎ ঘোষ ও গাড়ির চালক শাহানুরের। কিন্তু বেঁচে যান ভোলা। এদিন শাহজাহানের দায়ের করা একটি মামলার সাক্ষী দিতে যাচ্ছিলেন ভোলা। আর তখনই এমন ঘটনা ঘটেছে।