কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিতেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, একটি রেকর্ডিং হাতে পেয়েছে তারা। অভিযোগ, যেখানে জনৈক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কাছ থেকে পনেরো কোটি টাকা দাবি করেছেন। আর এই বিষয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হতেই রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি জানিয়েছেন, এরপরও আরও বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আসবে। সেগুলি কী কী তাও জানালেন তিনি।
টিভি ৯ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তরুণজ্যোতি বলেন, “হাইকোর্টে রিপোর্ট ফাইল হয়েছে। সেই রিপোর্টে বিস্ফোরক তথ্য এসেছে। খুব তাড়াতাড়ি আরও তথ্য আসবে। শুধু প্রাথমিকে নয়, ৭৫ কোটি সুজয়কৃষ্ণের কাছে গিয়েছিল কুন্তল মারফত। সেখানেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম আছে।”
অন্যদিকে আইনজীবী ফিরদৌস সামিম প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, “কোনও এক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম পাওয়া যায়, আর তিনি যদি সেই অতি প্রভাবশালী ব্যক্তি হন তাহলে এই তদন্তে তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।”
উল্লেখ্য, সিবিআই প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিয়েছে। সেই চার্জশিটের বারো নম্বর পাতার ১৭.১০ পয়েন্টে বলা হচ্ছে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের বাড়িতে শান্তুনু বন্দ্যোপাধ্যায়, কুন্তল ঘোষের বৈঠক হয়। সেখানে কুন্তলের নির্দেশে কথোপকথনের রেকর্ডিং করা হয়। সেই রেকর্ডিং হাতে আসে সিবিআই-এর। আর তারপরই একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য।
কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিতেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, একটি রেকর্ডিং হাতে পেয়েছে তারা। অভিযোগ, যেখানে জনৈক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কাছ থেকে পনেরো কোটি টাকা দাবি করেছেন। আর এই বিষয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হতেই রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি জানিয়েছেন, এরপরও আরও বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আসবে। সেগুলি কী কী তাও জানালেন তিনি।
টিভি ৯ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তরুণজ্যোতি বলেন, “হাইকোর্টে রিপোর্ট ফাইল হয়েছে। সেই রিপোর্টে বিস্ফোরক তথ্য এসেছে। খুব তাড়াতাড়ি আরও তথ্য আসবে। শুধু প্রাথমিকে নয়, ৭৫ কোটি সুজয়কৃষ্ণের কাছে গিয়েছিল কুন্তল মারফত। সেখানেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম আছে।”
অন্যদিকে আইনজীবী ফিরদৌস সামিম প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, “কোনও এক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম পাওয়া যায়, আর তিনি যদি সেই অতি প্রভাবশালী ব্যক্তি হন তাহলে এই তদন্তে তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।”
উল্লেখ্য, সিবিআই প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তৃতীয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিয়েছে। সেই চার্জশিটের বারো নম্বর পাতার ১৭.১০ পয়েন্টে বলা হচ্ছে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের বাড়িতে শান্তুনু বন্দ্যোপাধ্যায়, কুন্তল ঘোষের বৈঠক হয়। সেখানে কুন্তলের নির্দেশে কথোপকথনের রেকর্ডিং করা হয়। সেই রেকর্ডিং হাতে আসে সিবিআই-এর। আর তারপরই একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য।