Kunal Ghosh: ‘বাংলার মাটি আলাদা’, বিহারের ভোটের ফলের ‘প্রভাব’ নিয়ে যুক্তি কুণালের

Kunal Ghosh on Bihar assembly result: সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল ঘোষ লেখেন, 'বাংলায় SIR ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিজেপি ও জাতীয় নির্বাচন কমিশনের চক্রান্ত থাকবে। এজেন্সি ও কেন্দ্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এর বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলন চলবে। মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগে বিজেপির সব চক্রান্ত ব্যর্থ করবে তৃণমূল।' কংগ্রেসের সমালোচনা করে কুণালের বক্তব্য, 'কংগ্রেস যে বিজেপি বিরোধিতায় ব্যর্থ, সেটা আবার প্রমাণিত এবং বারবার প্রকট।'

Nov 14, 2025 | 4:10 PM

কলকাতা: আর মাস ছয়েক পর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন। বিহারে বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ-র বিপুল আসনে জয়ের পর বাংলা নিয়ে আশাবাদী বিজেপি নেতারা। তাঁরা ইতিমধ্যে বলতে শুরু করেছেন, এবার বাংলার পালা। বিজেপি নেতাদের এই উচ্ছ্বাসের জবাব দিতে দেরি করলেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, বাংলার মাটি আলাদা। বিহারের ভোটের ফলের প্রভাব কেন বাংলায় পড়বে না, সেই যুক্তি দিলেন তিনি।

বিশেষ নিবিড় সংশোধনের (SIR) পর বিহারে ভোটগ্রহণ হয়েছে। বাংলাতে ইতিমধ্যে এসআইআর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজনীতির কারবারিরা বলছেন, এসআইআর প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর বাংলায় নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এদিন বিহারে ভোটের পর বিজেপি নেতা অর্জুন সিং দাবি করেন, বাংলায় এসআইআরের প্রভাব পড়বে।

বিজেপি নেতারা যখন বিহারের ফলকে আঁকড়ে বাংলায় ভাল ফলের আশা করছেন, তখন গেরুয়া শিবিরকে জবাব দিলেন কুণাল।বিহারের প্রাথমিক গণনাতে এনডিএ এগিয়ে যাওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল লেখেন, ‘বিহারের ভোটের প্রভাব বাংলায় পড়বে না। বাংলায় উন্নয়ন, ঐক্য, সম্প্রীতি, অধিকার, আত্মসম্মান ফ্যাক্টর।’ আড়াইশোর বেশি আসন নিয়ে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হবেন বলে তিনি দাবি করেন। একইসঙ্গে তিনি লেখেন, ‘বাংলায় SIR ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিজেপি ও জাতীয় নির্বাচন কমিশনের চক্রান্ত থাকবে। এজেন্সি ও কেন্দ্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এর বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলন চলবে। মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগে বিজেপির সব চক্রান্ত ব্যর্থ করবে তৃণমূল।’ কংগ্রেসের সমালোচনা করে কুণালের বক্তব্য, ‘কংগ্রেস যে বিজেপি বিরোধিতায় ব্যর্থ, সেটা আবার প্রমাণিত এবং বারবার প্রকট।’

বিহারের ফলের প্রভাব বাংলায় পড়বে বলে বিজেপি নেতাদের দাবিকে নস্যাৎ করে কুণাল বলেন, “বিহার দেখিয়ে বাংলাকে হুমকি দিয়ে বিজেপির যে নেতারা বিবৃতি দিচ্ছেন, হুমকি দিচ্ছেন, তাঁরা অকারণ সময় নষ্ট করছেন। বাংলার মানুষের অধিকার, আত্মসম্মানকে আঘাত করে, শুধু অন্য রাজ্য দেখিয়ে মানুষের ভালবাসা পাওয়া যায় না। এখানে শীত গ্রীষ্ম বর্ষা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভরসা। বিহার-সহ বহু রাজ্য তাঁর উন্নয়নের মডেল ফলোও করছেন। বাংলার মানুষ সার্বিক স্বার্থেই তৃণমূলকে সমর্থন করেন এবং করবেন।” বিজেপি নেতাদের কটাক্ষ করে বলেন, “বিহারের সঙ্গে বাংলার কষ্টকল্পিত তুলনা করবেন না।”

 

কলকাতা: আর মাস ছয়েক পর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন। বিহারে বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ-র বিপুল আসনে জয়ের পর বাংলা নিয়ে আশাবাদী বিজেপি নেতারা। তাঁরা ইতিমধ্যে বলতে শুরু করেছেন, এবার বাংলার পালা। বিজেপি নেতাদের এই উচ্ছ্বাসের জবাব দিতে দেরি করলেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, বাংলার মাটি আলাদা। বিহারের ভোটের ফলের প্রভাব কেন বাংলায় পড়বে না, সেই যুক্তি দিলেন তিনি।

বিশেষ নিবিড় সংশোধনের (SIR) পর বিহারে ভোটগ্রহণ হয়েছে। বাংলাতে ইতিমধ্যে এসআইআর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজনীতির কারবারিরা বলছেন, এসআইআর প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর বাংলায় নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এদিন বিহারে ভোটের পর বিজেপি নেতা অর্জুন সিং দাবি করেন, বাংলায় এসআইআরের প্রভাব পড়বে।

বিজেপি নেতারা যখন বিহারের ফলকে আঁকড়ে বাংলায় ভাল ফলের আশা করছেন, তখন গেরুয়া শিবিরকে জবাব দিলেন কুণাল।বিহারের প্রাথমিক গণনাতে এনডিএ এগিয়ে যাওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল লেখেন, ‘বিহারের ভোটের প্রভাব বাংলায় পড়বে না। বাংলায় উন্নয়ন, ঐক্য, সম্প্রীতি, অধিকার, আত্মসম্মান ফ্যাক্টর।’ আড়াইশোর বেশি আসন নিয়ে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হবেন বলে তিনি দাবি করেন। একইসঙ্গে তিনি লেখেন, ‘বাংলায় SIR ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিজেপি ও জাতীয় নির্বাচন কমিশনের চক্রান্ত থাকবে। এজেন্সি ও কেন্দ্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এর বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলন চলবে। মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগে বিজেপির সব চক্রান্ত ব্যর্থ করবে তৃণমূল।’ কংগ্রেসের সমালোচনা করে কুণালের বক্তব্য, ‘কংগ্রেস যে বিজেপি বিরোধিতায় ব্যর্থ, সেটা আবার প্রমাণিত এবং বারবার প্রকট।’

বিহারের ফলের প্রভাব বাংলায় পড়বে বলে বিজেপি নেতাদের দাবিকে নস্যাৎ করে কুণাল বলেন, “বিহার দেখিয়ে বাংলাকে হুমকি দিয়ে বিজেপির যে নেতারা বিবৃতি দিচ্ছেন, হুমকি দিচ্ছেন, তাঁরা অকারণ সময় নষ্ট করছেন। বাংলার মানুষের অধিকার, আত্মসম্মানকে আঘাত করে, শুধু অন্য রাজ্য দেখিয়ে মানুষের ভালবাসা পাওয়া যায় না। এখানে শীত গ্রীষ্ম বর্ষা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভরসা। বিহার-সহ বহু রাজ্য তাঁর উন্নয়নের মডেল ফলোও করছেন। বাংলার মানুষ সার্বিক স্বার্থেই তৃণমূলকে সমর্থন করেন এবং করবেন।” বিজেপি নেতাদের কটাক্ষ করে বলেন, “বিহারের সঙ্গে বাংলার কষ্টকল্পিত তুলনা করবেন না।”