কলকাতা: বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তৃণমূল তাঁকে শোকজ করেছে। দলের সেই শোকজের জবাবও দিয়েছেন তিনি। তারপরও নিজের মন্তব্যে অনড় ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। মুর্শিদাবাদের তৃণমূল নেতাদের যেমন পাত্তা দিলেন না, তেমনই বুঝিয়ে দিলেন তিনি একাই একশো। একইসঙ্গে বললেন, তিনি বিধায়ক-সাংসদ তৈরির কারিগর।
এদিন টিভি৯ বাংলাকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমি হুমায়ুন কবীর। আমি একাই একশো। মুর্শিদাবাদের আমজনতা আমার সঙ্গে রয়েছে। আমি এমএলএ, এমপি তৈরির কারিগর। আমি সেখানে নেতৃত্ব দিই। কে পাত্তা দিল আর কে পাত্তা দিল না, তাতে হুমায়ুন কবীরের কিছু যায় আসে না।”
মুর্শিদাবাদ যে তাঁর গড়, একথা বুঝিয়ে দিয়ে ভরতপুরের বিধায়ক বলেন, “মুর্শিদাবাদে হুমায়ুন কবীরকে কোণঠাসা করার ক্ষমতা কারও নেই। বিরোধীদের কারও সেই ক্ষমতা নেই। অধীর চৌধুরীরও সেই ক্ষমতা ছিল না। আর এখন তৃণমূলের যেসব হালি নেতা, আঠারো সালে এসে জেলা সভাপতি, সাংসদ হয়েছেন, এসব নেতাদের থোড়াই কেয়ার করি।”
একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে শাসকদলে তাঁকে নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। ছাব্বিশের নির্বাচনে তৃণমূল তাঁকে টিকিট না দিলে কী করবেন? হুমায়ুন বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস যদি ২০২৬-এর নির্বাচনে লড়ার সুযোগ দেয়, নেত্রীর সম্মানের জন্য আমি লড়ব।” তারপর যোগ করে এও বলেন, “তবে, যদি-কিন্তুর জবাব আমি দেব না। কার হয়ে লড়ব, কার সঙ্গে অ্যাডজাস্টমেন্ট করে লড়ব, নাকি আমি নিজেই দল খুলে লড়ব সেটা ২০২৬ এর জানুয়ারি মাসে ঢাক ঢোল পিটিয়ে জানাব।”
কলকাতা: বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তৃণমূল তাঁকে শোকজ করেছে। দলের সেই শোকজের জবাবও দিয়েছেন তিনি। তারপরও নিজের মন্তব্যে অনড় ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। মুর্শিদাবাদের তৃণমূল নেতাদের যেমন পাত্তা দিলেন না, তেমনই বুঝিয়ে দিলেন তিনি একাই একশো। একইসঙ্গে বললেন, তিনি বিধায়ক-সাংসদ তৈরির কারিগর।
এদিন টিভি৯ বাংলাকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমি হুমায়ুন কবীর। আমি একাই একশো। মুর্শিদাবাদের আমজনতা আমার সঙ্গে রয়েছে। আমি এমএলএ, এমপি তৈরির কারিগর। আমি সেখানে নেতৃত্ব দিই। কে পাত্তা দিল আর কে পাত্তা দিল না, তাতে হুমায়ুন কবীরের কিছু যায় আসে না।”
মুর্শিদাবাদ যে তাঁর গড়, একথা বুঝিয়ে দিয়ে ভরতপুরের বিধায়ক বলেন, “মুর্শিদাবাদে হুমায়ুন কবীরকে কোণঠাসা করার ক্ষমতা কারও নেই। বিরোধীদের কারও সেই ক্ষমতা নেই। অধীর চৌধুরীরও সেই ক্ষমতা ছিল না। আর এখন তৃণমূলের যেসব হালি নেতা, আঠারো সালে এসে জেলা সভাপতি, সাংসদ হয়েছেন, এসব নেতাদের থোড়াই কেয়ার করি।”
একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে শাসকদলে তাঁকে নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। ছাব্বিশের নির্বাচনে তৃণমূল তাঁকে টিকিট না দিলে কী করবেন? হুমায়ুন বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস যদি ২০২৬-এর নির্বাচনে লড়ার সুযোগ দেয়, নেত্রীর সম্মানের জন্য আমি লড়ব।” তারপর যোগ করে এও বলেন, “তবে, যদি-কিন্তুর জবাব আমি দেব না। কার হয়ে লড়ব, কার সঙ্গে অ্যাডজাস্টমেন্ট করে লড়ব, নাকি আমি নিজেই দল খুলে লড়ব সেটা ২০২৬ এর জানুয়ারি মাসে ঢাক ঢোল পিটিয়ে জানাব।”