Damayanti Sen: ফের বদলি আইপিএস দময়ন্তী সেনের, কলকাতা পুলিশের স্পেশাল CP পদ থেকে কোথায় যাচ্ছেন

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jun 06, 2023 | 9:12 PM

Damayanti Sen: সম্প্রতি কালিয়াগঞ্জ ধর্ষণ মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট যাঁদের ওপর তদন্তভার ন্যস্ত করেছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দময়ন্তী সেন।

Damayanti Sen: ফের বদলি আইপিএস দময়ন্তী সেনের, কলকাতা পুলিশের স্পেশাল CP পদ থেকে কোথায় যাচ্ছেন
ফাইল ছবি

Follow Us

কলকাতা : ফের একবার বদলি করা হল আইপিএস দময়ন্তী সেনকে। কলকাতা পুলিশের স্পেশাল পুলিশ কমিশনার পদে ছিলেন তিনি। এবার কলকাতা পুলিশ থেকে সরিয়ে তাঁকে দেওয়া হচ্ছে ‘এডিজি ট্রেনিং’ পদ। মঙ্গলবার সেই বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর আগেও তাঁকে কলকাতা পুলিশের পদ থেকে বদলি করা হয়েছিল। সেই বদলি নিয়ে প্রশ্নও উঠেছিল শাসক দলের বিরুদ্ধে। পরে ২০১৯ সালে ফের কলকাতা পুলিশে ফেরেন তিনি। এবার আবারও বদলি।

২০১০ সালে কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ দমন) পদে ছিলেন দময়ন্তী সেন। তিনিই লালবাজারের প্রথম মহিলা গোয়েন্দা প্রধান। ২০১২ সালে পার্কস্ট্রিট গণধর্ষণ-কাণ্ডের তদন্তে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সেই ঘটনায় যেভাবে কম সময়ের মধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাতে চর্চায় উঠে আসে এই আইপিএস অফিসারের নাম।

তদন্তে সাফল্য আসার পরও তাঁকে সরতে হয় কলকাতা পুলিশ থেকে। কয়েক মাসের মধ্যেই ব্যারাকপুরে পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল পদে নিযুক্ত হন তিনি। সেখান থেকে দার্জিলিংয়ে ডিআইজি রেঞ্জে বদলি করা হয় দময়ন্তী সেনকে। তারপর তাঁকে পাঠানো হয় সিআইডি-তে। সেখানে ডিআইজি পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। এরপর ২০১৯ সালে ফেরেন কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হয়ে।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি কালিয়াগঞ্জ ধর্ষণ মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট যাঁদের ওপর তদন্তভার ন্যস্ত করেছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দময়ন্তী সেন। এক কিশোরীকে ধর্ষণ খুনের অভিযোগে সম্প্রতি উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জ। সেই মামলায় সিট গঠন করে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা নির্দেশ দিয়েছেন, আদালতের নজরদারিতে হবে তদন্ত। সেই বিশেষ তদন্তকারী দলে রয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন আইজি পঙ্কজ দত্ত, আইপিএস দময়ন্তী সেন ও প্রাক্তন সিবিআই কর্তা উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস। এর আগেও একাধিক ধর্ষণের মামলায় তাঁর নেতৃত্বে সিট গঠন করা হয়েছে। ২০১৮ সালে কাকদ্বীপে দম্পতিকে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় সিট গঠনের নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

Next Article