কলকাতা: শিক্ষকদের প্রতি আচরণে পুলিশের আরও ‘সংযত’ হওয়া উচিত ছিল। মনে করছেন তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী তথা যাদবপুরের সাংসদ সায়নী ঘোষ। প্রসঙ্গত, চাকরি ফেরত চেয়ে দু’দিন আগে রাজ্যজুড়ে ডিআই অফিস অভিযানের ডাক দিয়েছিল চাকরিহারাদের একটা বড় অংশ। রাজ্যের নানা প্রান্তে চাকরিহারাদের সেই অভিযানকে কেন্দ্র করে এক্কেবারে ধুন্ধুমার কাণ্ড বেঁধে যায়। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় কসবার ডিআই অফিস। সেখানে আবার পুলিশের বিরুদ্ধে চাকরিহারাদের উপর ব্যাপক লাঠিচার্জেরও অভিযোগ ওঠে। পেটেও লাথি মারা হয় বলে অভিযোগ। যে ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমতাবস্থায় সায়নী বলছেন, “এটা অনভিপ্রেত। কোনও পরিস্থিতিতেই এটা হওয়া উচিত নয়।” সঙ্কটকালে সায়নীর এই বার্তা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের বড় অংশ।
তবে শুধু পুলিশ নয়, সায়নীর বক্তব্য শিক্ষকদেরও আরও সংযত আচরণ করা উচিত ছিল। একইসঙ্গে ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি যাওয়া নিয়ে বিরোধীদের ভূমিকারও কড়া সমালোচনা করতে দেখা গেল সায়নীকে। তাঁরা গঠনমূলক কিছুই চাইছে না, কটাক্ষ সায়নীর।
সদ্য সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের উদ্যোগে একটি সাংগঠনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সেই বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সায়নী ঘোষ, জেলা সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী ও সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ফিরদৌসী বেগম। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে আন্দোলনরত চাকরিহারাদের উদ্দেশ্যে সায়নীর স্পষ্ট বার্তা, প্রতিবাদ করতে গিয়ে যেন কেউ আইন হাতে তুলে না নেন। একইসঙ্গে বারবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি ভরসা রাখার কথাও বলেন। সায়নীর দাবি, এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত মানবিক। তাঁর আশা শীঘ্রই এই সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান হয়ে যাবে। তবে এর প্রভাব ভোট বাক্সে পড়বে না বলেই মত তাঁর। এদিক এদিনও রাস্তায় রয়েছেন চাকরিহারারা। তাঁদের মধ্যে কিছুজন আবার পুলিশকে গোলাপও দিতে যান। তবে তা নিতে অস্বীকার করেন পুলিশ কর্মীরা।
কলকাতা: শিক্ষকদের প্রতি আচরণে পুলিশের আরও ‘সংযত’ হওয়া উচিত ছিল। মনে করছেন তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী তথা যাদবপুরের সাংসদ সায়নী ঘোষ। প্রসঙ্গত, চাকরি ফেরত চেয়ে দু’দিন আগে রাজ্যজুড়ে ডিআই অফিস অভিযানের ডাক দিয়েছিল চাকরিহারাদের একটা বড় অংশ। রাজ্যের নানা প্রান্তে চাকরিহারাদের সেই অভিযানকে কেন্দ্র করে এক্কেবারে ধুন্ধুমার কাণ্ড বেঁধে যায়। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় কসবার ডিআই অফিস। সেখানে আবার পুলিশের বিরুদ্ধে চাকরিহারাদের উপর ব্যাপক লাঠিচার্জেরও অভিযোগ ওঠে। পেটেও লাথি মারা হয় বলে অভিযোগ। যে ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমতাবস্থায় সায়নী বলছেন, “এটা অনভিপ্রেত। কোনও পরিস্থিতিতেই এটা হওয়া উচিত নয়।” সঙ্কটকালে সায়নীর এই বার্তা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের বড় অংশ।
তবে শুধু পুলিশ নয়, সায়নীর বক্তব্য শিক্ষকদেরও আরও সংযত আচরণ করা উচিত ছিল। একইসঙ্গে ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি যাওয়া নিয়ে বিরোধীদের ভূমিকারও কড়া সমালোচনা করতে দেখা গেল সায়নীকে। তাঁরা গঠনমূলক কিছুই চাইছে না, কটাক্ষ সায়নীর।
সদ্য সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের উদ্যোগে একটি সাংগঠনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সেই বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সায়নী ঘোষ, জেলা সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী ও সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ফিরদৌসী বেগম। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে আন্দোলনরত চাকরিহারাদের উদ্দেশ্যে সায়নীর স্পষ্ট বার্তা, প্রতিবাদ করতে গিয়ে যেন কেউ আইন হাতে তুলে না নেন। একইসঙ্গে বারবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি ভরসা রাখার কথাও বলেন। সায়নীর দাবি, এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত মানবিক। তাঁর আশা শীঘ্রই এই সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান হয়ে যাবে। তবে এর প্রভাব ভোট বাক্সে পড়বে না বলেই মত তাঁর। এদিক এদিনও রাস্তায় রয়েছেন চাকরিহারারা। তাঁদের মধ্যে কিছুজন আবার পুলিশকে গোলাপও দিতে যান। তবে তা নিতে অস্বীকার করেন পুলিশ কর্মীরা।