একদিকে যখন TV9 বাংলার এক বছর পূর্তি হল তখন আমি অন্তত ব্যক্তিগত ভাবে দেখছি, কোভিড থেকে বিশ্ব আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসছে। তাই একটা নতুন কিছু একটা করার ইচ্ছা হল। TV9 বাঙালিয়ানা সেই নতুন একটা প্রয়াস। প্রায় ৩৫ বছর আমি পশ্চিমবঙ্গের বাইরে আছি। প্রথম প্রথম দেখতাম, বাঙালিদের প্রতি একটা সম্ভ্রম দেশের অন্যান্য় প্রদেশের লোকেদের আছে। হিন্দিতে বলতে গেলে, ‘বহুত তেজ হ্যায়, বেঙ্গলি হ্যায়’। মানে খুব স্মার্ট, বুদ্ধিমান। আর ক্রিয়েটিভ দুনিয়া, সাংবাদিকতায় উচ্চপদে অনেক বাঙালি আছেন। গত দু-দশক ধরে আমার মনে হয়েছে, এই সম্ভ্রমটা একটু কমতির দিকে যাচ্ছে। সেটা নিয়েই ভাবতে ভাবতে মনে হল, বাঙালিয়ানা নিয়ে একটা চর্চা হোক। তাই TV9 বাঙালিয়ানা আর কিছু নয়, এটা দেশ-বিদেশের বাঙালিদের একত্রিত করে একটা আত্মসমীক্ষা এবং চর্চা।
এখনও কৃতী বাঙালিরা আছেন সারা ভারতে বা বিদেশে, তাঁদের সাফল্যের উদযাপন। এই আত্মসমীক্ষার মধ্য দিয়ে দেখা আমাদের গতকালটা কী ছিল, আজও সেকরম আছে কি না এবং আজ যদি গতকাল বা অতীতের থেকে ভালো না-হয় তাহলে কী ভাবে আমরা আবার ভালো করতে পারি? এরকমই একটা চর্চা হচ্ছে TV9 বাঙালিয়ানা।
TV9 বাঙালিয়ানায় যে সাড়া মিলেছে, তা একেবারে অভূতপূর্ব। বহু কৃতী বাঙালি, শুধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে নয়, বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকেও এই TV9 বাঙালিয়ানায় জুড়ে গিয়েছেন। TV9 বাঙালিয়ানার জন্য় একটা উপদেষ্টা কমিটি আমরা তৈরি করেছি। তাতে দেশে-বিদেশে ও রাজ্যের কৃতী বাঙালিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
TV9 বাঙালিয়ানার কয়েকটি বিষয় আছে। ইতিমধ্যেই একটা সমীক্ষা শুরু করেছি আমরা। TV9 বাঙালিয়ানা সার্ভে। এই সমীক্ষা আর কিছু নয়। আসলে দেখে নেওয়া– বাঙালিরা নিজেদের সম্পর্কে কী ভাবছেন, অন্যরাই ভাবছেন কী। ভারতের অন্যান্য প্রদেশের লোকজন বাঙালিদের ৩০-৪০ বছর আগে যে ভাবে দেখতেন, তাঁরা কি এখনও সেভাবে দেখছেন? এমনই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা। তাহলে কি কোনও উন্নতির প্রয়োজন আছে? গতিপথগুলো কী হতে পারে? সার্ভে সে সব নিয়েই। সেটাই করা হচ্ছে এখন।
TV9 বাঙালিয়ানার দ্বিতীয় বিষয় হল টেলিথন। আমার মনে হয় না, বাংলায় টেলিভিশনে টেলিথন-এর ভাবনা এসেছে। এই TV9 বাঙালিয়ানা টেলিথন হচ্ছে ৬ ফেব্রুয়ারি। দেশ-বিদেশ ও রাজ্যের নামি ও গণ্যমান্য বাঙালিরা থাকছেন সেই টেলিথনে। তাঁরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে একটা আলোচনা করবেন। আলোচনা হবে বাঙালির কাল কী ছিল, আজ কী আছে এবং আগামিকালটা কী হওয়া উচিত, তা নিয়েই।
একদিকে যখন TV9 বাংলার এক বছর পূর্তি হল তখন আমি অন্তত ব্যক্তিগত ভাবে দেখছি, কোভিড থেকে বিশ্ব আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসছে। তাই একটা নতুন কিছু একটা করার ইচ্ছা হল। TV9 বাঙালিয়ানা সেই নতুন একটা প্রয়াস। প্রায় ৩৫ বছর আমি পশ্চিমবঙ্গের বাইরে আছি। প্রথম প্রথম দেখতাম, বাঙালিদের প্রতি একটা সম্ভ্রম দেশের অন্যান্য় প্রদেশের লোকেদের আছে। হিন্দিতে বলতে গেলে, ‘বহুত তেজ হ্যায়, বেঙ্গলি হ্যায়’। মানে খুব স্মার্ট, বুদ্ধিমান। আর ক্রিয়েটিভ দুনিয়া, সাংবাদিকতায় উচ্চপদে অনেক বাঙালি আছেন। গত দু-দশক ধরে আমার মনে হয়েছে, এই সম্ভ্রমটা একটু কমতির দিকে যাচ্ছে। সেটা নিয়েই ভাবতে ভাবতে মনে হল, বাঙালিয়ানা নিয়ে একটা চর্চা হোক। তাই TV9 বাঙালিয়ানা আর কিছু নয়, এটা দেশ-বিদেশের বাঙালিদের একত্রিত করে একটা আত্মসমীক্ষা এবং চর্চা।
এখনও কৃতী বাঙালিরা আছেন সারা ভারতে বা বিদেশে, তাঁদের সাফল্যের উদযাপন। এই আত্মসমীক্ষার মধ্য দিয়ে দেখা আমাদের গতকালটা কী ছিল, আজও সেকরম আছে কি না এবং আজ যদি গতকাল বা অতীতের থেকে ভালো না-হয় তাহলে কী ভাবে আমরা আবার ভালো করতে পারি? এরকমই একটা চর্চা হচ্ছে TV9 বাঙালিয়ানা।
TV9 বাঙালিয়ানায় যে সাড়া মিলেছে, তা একেবারে অভূতপূর্ব। বহু কৃতী বাঙালি, শুধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে নয়, বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকেও এই TV9 বাঙালিয়ানায় জুড়ে গিয়েছেন। TV9 বাঙালিয়ানার জন্য় একটা উপদেষ্টা কমিটি আমরা তৈরি করেছি। তাতে দেশে-বিদেশে ও রাজ্যের কৃতী বাঙালিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
TV9 বাঙালিয়ানার কয়েকটি বিষয় আছে। ইতিমধ্যেই একটা সমীক্ষা শুরু করেছি আমরা। TV9 বাঙালিয়ানা সার্ভে। এই সমীক্ষা আর কিছু নয়। আসলে দেখে নেওয়া– বাঙালিরা নিজেদের সম্পর্কে কী ভাবছেন, অন্যরাই ভাবছেন কী। ভারতের অন্যান্য প্রদেশের লোকজন বাঙালিদের ৩০-৪০ বছর আগে যে ভাবে দেখতেন, তাঁরা কি এখনও সেভাবে দেখছেন? এমনই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা। তাহলে কি কোনও উন্নতির প্রয়োজন আছে? গতিপথগুলো কী হতে পারে? সার্ভে সে সব নিয়েই। সেটাই করা হচ্ছে এখন।
TV9 বাঙালিয়ানার দ্বিতীয় বিষয় হল টেলিথন। আমার মনে হয় না, বাংলায় টেলিভিশনে টেলিথন-এর ভাবনা এসেছে। এই TV9 বাঙালিয়ানা টেলিথন হচ্ছে ৬ ফেব্রুয়ারি। দেশ-বিদেশ ও রাজ্যের নামি ও গণ্যমান্য বাঙালিরা থাকছেন সেই টেলিথনে। তাঁরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে একটা আলোচনা করবেন। আলোচনা হবে বাঙালির কাল কী ছিল, আজ কী আছে এবং আগামিকালটা কী হওয়া উচিত, তা নিয়েই।