বিধাননগর: গাড়ি রাখা নিয়ে বচসা। সেই বচসার রেশ যে এমন হবে, তা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেননি দুই যুবতী। প্রকাশ্য রাস্তায় চুলের মুঠি ধরে, ইট দিয়ে তাঁদের নৃশংসভাবে মারা হল। মারধর করল এক দম্পতি। আশপাশে একাধিক জন থাকলেও কেউ দুই যুবতীকে বাঁচাতে এলেন না। প্রকাশ্যে এসেছে মারধরের ভিডিয়ো। ঘটনাটি ঘটেছে বিধাননগর পৌরনিগমের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের শান্তিনগরে।
ওই দুই যুবতী জানান, গত ১৮ মার্চ রাতে গাড়ি রাখাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় যুবক টিঙ্কু মণ্ডলের সঙ্গে তাঁদের বচসা বাধে। সেইসময় মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন টিঙ্কু। বচসার সময় ১০০ নম্বরে ডায়াল করে পুলিশ ডাকেন এক তরুণী। পুলিশ এসে টিঙ্কুকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন সকালে থানা থেকে ছাড়া পায় টিঙ্কু।
আক্রান্ত এক যুবতী জানান, তাঁর বাড়ি আন্দুলে। ওখানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকেন। ১৯ মার্চ তাঁরা ফ্ল্যাটে ছিলেন। সেইসময় পাড়ার একাধিক যুবক এসে জানান গতকালের ঘটনা নিয়ে ক্লাবে আলোচনা রয়েছে। তাঁদের যেতে হবে। তাঁরা নিচে নামতেই টিঙ্কু ও তাঁর স্ত্রীকে মারধর শুরু করেন। এক যুবতীর নাক এবং মুখ থেকে রক্তপাত হতে থাকে। প্রকাশ্যে এসে সেই মারধরের ভিডিয়ো।
এই ঘটনায় গত ১৯ তারিখ অভিযোগ করা হয় বিধাননগর দক্ষিণ থানায়। এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তরা অধরা। খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কিন্তু, শ্লীলতাহানির ধারা যোগ করা হয়নি বলে জানা গিয়েছে। কেন শ্লীলতাহানির ধারা যোগ করা হল না, সেই প্রশ্ন উঠেছে।
বিধাননগর: গাড়ি রাখা নিয়ে বচসা। সেই বচসার রেশ যে এমন হবে, তা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেননি দুই যুবতী। প্রকাশ্য রাস্তায় চুলের মুঠি ধরে, ইট দিয়ে তাঁদের নৃশংসভাবে মারা হল। মারধর করল এক দম্পতি। আশপাশে একাধিক জন থাকলেও কেউ দুই যুবতীকে বাঁচাতে এলেন না। প্রকাশ্যে এসেছে মারধরের ভিডিয়ো। ঘটনাটি ঘটেছে বিধাননগর পৌরনিগমের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের শান্তিনগরে।
ওই দুই যুবতী জানান, গত ১৮ মার্চ রাতে গাড়ি রাখাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় যুবক টিঙ্কু মণ্ডলের সঙ্গে তাঁদের বচসা বাধে। সেইসময় মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন টিঙ্কু। বচসার সময় ১০০ নম্বরে ডায়াল করে পুলিশ ডাকেন এক তরুণী। পুলিশ এসে টিঙ্কুকে ধরে নিয়ে যায়। পরদিন সকালে থানা থেকে ছাড়া পায় টিঙ্কু।
আক্রান্ত এক যুবতী জানান, তাঁর বাড়ি আন্দুলে। ওখানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকেন। ১৯ মার্চ তাঁরা ফ্ল্যাটে ছিলেন। সেইসময় পাড়ার একাধিক যুবক এসে জানান গতকালের ঘটনা নিয়ে ক্লাবে আলোচনা রয়েছে। তাঁদের যেতে হবে। তাঁরা নিচে নামতেই টিঙ্কু ও তাঁর স্ত্রীকে মারধর শুরু করেন। এক যুবতীর নাক এবং মুখ থেকে রক্তপাত হতে থাকে। প্রকাশ্যে এসে সেই মারধরের ভিডিয়ো।
এই ঘটনায় গত ১৯ তারিখ অভিযোগ করা হয় বিধাননগর দক্ষিণ থানায়। এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তরা অধরা। খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কিন্তু, শ্লীলতাহানির ধারা যোগ করা হয়নি বলে জানা গিয়েছে। কেন শ্লীলতাহানির ধারা যোগ করা হল না, সেই প্রশ্ন উঠেছে।