Nagerbazar: ‘এই রকম আর কোনও ডিজাইন দেখান তো…’, বলেই টপের ভিতর হাত ঢোকালেন যুবতী, নাগেরবাজারে কী কাণ্ড দেখুন

Nagerbazar: ঘটনাটি ঘটেছে ক্ষিণ দমদম পৌরসভার অন্তর্গত 22 নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরবাজার এলাকায় পুরনো সোনাপট্টিতে। সেখানেই একটি দোকানে সোনার গয়না কিনতে যান দুই যুবতী। দোকানে ঢুকে বিভিন্ন ধরনের গয়না দেখাতে বলেন তাঁরা দোকানদারকে।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jun 08, 2025 | 1:00 PM

নাগেরবাজার: ‘এটা দেখান একবার’,’আচ্ছা ওই হারটার দাম কতো?’ ‘এটার কি একটাই ডিজাইন আছে?….’ ঠিক সোনার গয়না দোকানে গিয়ে আর পাঁচজন খদ্দের যা বলেন ওঁরাও তাই করছিলেন। কিন্তু ভিতরে ভিতরে যে যুবতীরা এই সব ক্রমাগত করে যাচ্ছিলেন কে বুঝবে? একটু-একটু করে নিজেদের জামার ভিতরে লুকিয়ে রাখছিলেন গহনা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দমদম পৌরসভার অন্তর্গত ২২ নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরবাজার এলাকায় পুরনো সোনাপট্টিতে। সেখানেই একটি দোকানে সোনার গয়না কিনতে যান দুই যুবতী। দোকানে ঢুকে বিভিন্ন ধরনের গয়না দেখাতে বলেন তাঁরা দোকানদারকে। অভিযোগ, এরই মধ্যে চলছিল হাতের কারসাজি। কিন্তু অভিযুক্তরা কিনছিলেন না কিছুই।

পরে বিষয়টি সন্দেহ হয় দোকানের মালিকের। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে ছবি। সেখানে দেখা যায়, দুই যুবতী একজন হলুদ টপ জিন্স পরে, অন্যজন হালকা গোলাপী রঙের টপ জিন্স পরে, দুজনই গয়না ডিজাইন দেখছেন। এরপর গোলাপী জামা পরিহিতা যুবতী টুকটুক করে টপের ভিতরে গয়না ঢোকাচ্ছেন। সেই দৃশ্য দেখে ওই দুই যুবতীকে আটক করে পুলিশে খবর দেন মালিক। ওই দুই যুবতীর কাছ থেকে উদ্ধার হয় সোনার অলঙ্কার। পুলিশ এসে ওই দুই যুবতীকে আটক করে নিয়ে যায় নাগেরবাজার থানায়।

দোকানের মালিক রীতা কর্মকার বলেন, “যখন চুরি হয়েছে তখন আমি ছিলাম না। আমার কাছে ফোন যায়। এসে শুনলাম সবটা। আমার কর্মচারি বললেন দুটো আঙটি, একটা লকেট চুরি হয়েছে। তারপর এসে দেখি ওরা বসে আছে দোকানে।”

নাগেরবাজার: ‘এটা দেখান একবার’,’আচ্ছা ওই হারটার দাম কতো?’ ‘এটার কি একটাই ডিজাইন আছে?….’ ঠিক সোনার গয়না দোকানে গিয়ে আর পাঁচজন খদ্দের যা বলেন ওঁরাও তাই করছিলেন। কিন্তু ভিতরে ভিতরে যে যুবতীরা এই সব ক্রমাগত করে যাচ্ছিলেন কে বুঝবে? একটু-একটু করে নিজেদের জামার ভিতরে লুকিয়ে রাখছিলেন গহনা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।

ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দমদম পৌরসভার অন্তর্গত ২২ নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরবাজার এলাকায় পুরনো সোনাপট্টিতে। সেখানেই একটি দোকানে সোনার গয়না কিনতে যান দুই যুবতী। দোকানে ঢুকে বিভিন্ন ধরনের গয়না দেখাতে বলেন তাঁরা দোকানদারকে। অভিযোগ, এরই মধ্যে চলছিল হাতের কারসাজি। কিন্তু অভিযুক্তরা কিনছিলেন না কিছুই।

পরে বিষয়টি সন্দেহ হয় দোকানের মালিকের। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে ছবি। সেখানে দেখা যায়, দুই যুবতী একজন হলুদ টপ জিন্স পরে, অন্যজন হালকা গোলাপী রঙের টপ জিন্স পরে, দুজনই গয়না ডিজাইন দেখছেন। এরপর গোলাপী জামা পরিহিতা যুবতী টুকটুক করে টপের ভিতরে গয়না ঢোকাচ্ছেন। সেই দৃশ্য দেখে ওই দুই যুবতীকে আটক করে পুলিশে খবর দেন মালিক। ওই দুই যুবতীর কাছ থেকে উদ্ধার হয় সোনার অলঙ্কার। পুলিশ এসে ওই দুই যুবতীকে আটক করে নিয়ে যায় নাগেরবাজার থানায়।

দোকানের মালিক রীতা কর্মকার বলেন, “যখন চুরি হয়েছে তখন আমি ছিলাম না। আমার কাছে ফোন যায়। এসে শুনলাম সবটা। আমার কর্মচারি বললেন দুটো আঙটি, একটা লকেট চুরি হয়েছে। তারপর এসে দেখি ওরা বসে আছে দোকানে।”