কলকাতা: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল টানাপোড়েন চলেছে দীর্ঘদিন ধরে। সেই জলগড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। এরই মধ্যে জানা যাচ্ছে, রাজ্যের পাঠানো উপাচার্যের তালিকাতেই সায় দিচ্ছেন আচার্য সি ভি আনন্দ বোস। ফলত, সুপ্রিম নির্দেশই মাথা পেতে নিলেন তিনি। এতদিন, শিক্ষাদফতরের আর্জি খারিজ করছিলেন রাজ্যপাল। এবার কার্যত রাজ্যের জুতোতেই পা গলাতে হল তাঁকে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
সুপ্রিম কোর্ট আচার্য বোসকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের কোনও বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যহীন থাকবে না। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের সেই নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করেছেন। আগামী শুক্রবারের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে তাঁকে। সূত্রের খবর, রাজ্যের পাঠানো তালিকাতেই সায় দিচ্ছেন আচার্য সিভি আনন্দ বোস। ফলত, ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় পেতে চলেছে স্থায়ী উপাচার্য।
প্রসঙ্গত, উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের উচ্চ শিক্ষাদফতরের অভিযোগ ছিল, তাদের না জানিয়েই নিজের পছন্দ মতো ব্যক্তিদের নিয়োগ করছেন বোস। সমস্যার সমাধানে রাজভবনে আসেন খোদ অ্যাটর্নি জেনারেল। মামলা পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। আদালত নির্দেশ দেয় রাজ্যের পাঠানো তালিকা থেকে তাঁকে যোগ্য ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করতে হবে। এরপর আদালতের নির্দেশ মেনেই রাজ্যের পাঠানো তালিকা থেকেই উপাচার্য নিয়োগ করতে চলেছেন তিনি।
কলকাতা: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল টানাপোড়েন চলেছে দীর্ঘদিন ধরে। সেই জলগড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। এরই মধ্যে জানা যাচ্ছে, রাজ্যের পাঠানো উপাচার্যের তালিকাতেই সায় দিচ্ছেন আচার্য সি ভি আনন্দ বোস। ফলত, সুপ্রিম নির্দেশই মাথা পেতে নিলেন তিনি। এতদিন, শিক্ষাদফতরের আর্জি খারিজ করছিলেন রাজ্যপাল। এবার কার্যত রাজ্যের জুতোতেই পা গলাতে হল তাঁকে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
সুপ্রিম কোর্ট আচার্য বোসকে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যের কোনও বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যহীন থাকবে না। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের সেই নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করেছেন। আগামী শুক্রবারের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে তাঁকে। সূত্রের খবর, রাজ্যের পাঠানো তালিকাতেই সায় দিচ্ছেন আচার্য সিভি আনন্দ বোস। ফলত, ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় পেতে চলেছে স্থায়ী উপাচার্য।
প্রসঙ্গত, উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের উচ্চ শিক্ষাদফতরের অভিযোগ ছিল, তাদের না জানিয়েই নিজের পছন্দ মতো ব্যক্তিদের নিয়োগ করছেন বোস। সমস্যার সমাধানে রাজভবনে আসেন খোদ অ্যাটর্নি জেনারেল। মামলা পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। আদালত নির্দেশ দেয় রাজ্যের পাঠানো তালিকা থেকে তাঁকে যোগ্য ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করতে হবে। এরপর আদালতের নির্দেশ মেনেই রাজ্যের পাঠানো তালিকা থেকেই উপাচার্য নিয়োগ করতে চলেছেন তিনি।