AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Weather: আজও কলকাতায় ভারী বর্ষণ, আর কোন জেলার বিপদ জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস

বৃষ্টি থামলেও হাওড়ার আমতা কিংবা মেদিনীপুরের ঘাটালের পরিস্থিতিতে খুব একটা বদল আসেনি।

Weather: আজও কলকাতায় ভারী বর্ষণ, আর কোন জেলার বিপদ জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস
ফাইল ছবি
| Edited By: | Updated on: Aug 07, 2021 | 12:06 PM
Share

কলকাতা: আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলার আকাশ প্রধানত মেঘলাই থাকবে। সঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাসও শোনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার সকাল থেকেই মহানগরে আকাশের মুখ ভার। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও সেই ছবি। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বজ্রগর্ভ মেঘের কারণে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জায়গায় ভারী বর্ষণ হতে পারে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে এক টানা বৃষ্টি থেকে মিলবে মুক্তি।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এদিন সকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে যা ২ ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে যা ২ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৬৫ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ০২০.২ মিলিমিটার।

বঙ্গোপসাগরের উপরে যে ঘূর্ণাবর্ত ছিল তা কেটে গেলেও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে এখনও জলীয় বাষ্প রয়েছে। সে কারণেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাত চলবে। ভারী বৃষ্টি হলেও টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা ক্ষীণ। দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণও আরও কিছুটা কমানো হয়েছে। বর্তমানে সেখান থেকে ৩৩১০০ কিউসেক জল ছাড়া হচ্ছে। অন্যদিকে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে মিলিত ভাবে ২৯০০০ হাজার কিউসেক জল ছাড়ছে ডিভিসি।

এখনও হাওড়ার আমতা কিংবা মেদিনীপুরের ঘাটালের পরিস্থিতিতে খুব একটা বদল আসেনি। এখনও গ্রামকে গ্রাম জলের তলায়। বিঘার পর বিঘা জমির ফসল নষ্ট। গত কয়েকদিন সে ভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় জল নামছে ঠিকই। কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ ডুবে রয়েছে চাষের জমি, বাড়িঘর। কলার ভেলায় যাতায়াত চলছে আমতার উদয়নারায়ণপুরে। অন্যদিকে ঘাটাল পুর এলাকা-সহ একাধিক গ্রামপঞ্চায়েত এলাকা জলের তলায়। যোগাযোগের একমাত্র ভরসা ডিঙি নৌকা। জল কমতে শুরু করলেও তা স্বাভাবিক হতে এখনও বেশ কয়েকদিন সময় লাগবে বলেই মনে করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের এখনও মাথা গোজার ঠাই তাই ত্রাণশিবিরই। আরও পড়ুন: জোট থেকে বিধানসভায় ভরাডুবি, এবার রাজ্য সিপিএমের ‘সমালোচনা’ কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে