SSC Case in Calcutta High Court: হাইকোর্টের নির্দেশ, রাতেই এসএসসি-র প্রাক্তন উপদেষ্টার বাড়িতে সিবিআই

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 01, 2022 | 12:13 AM

Calcutta High Court: এরপরই প্রশ্ন ওঠে এই নিয়োগ সংক্রান্ত তালিকার ভিত্তি কী? কার সুপারিশে এই নিয়োগ হচ্ছে তাও জানতে চায় আদালত।

Follow Us

কলকাতা: হাইকোর্টের নির্দেশের পর বৃহস্পতিবার রাতেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়িতে গেল সিবিআই। সূত্রের খবর, তিনি বাড়িতে না থাকায় প্রাথমিকভাবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। যদিও এদিন রাতেই আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে নিজাম প্যালেসে যান এসএসসির প্রাক্তন উপদেষ্টা কমিটির সদস্য। গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এদিনই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারই শান্তিপ্রসাদ সিনহার সঙ্গে কথা বলতে হবে। ৯৮ জনের নিয়োগ নিয়ে এই মামলা হয়। যাঁদের মধ্যে প্যানেলেই নাম নেই ৯০ জনের। বাকি ৮ জনের নাম থাকলেও তা অনেকটাই পিছনের দিকে।

এরপরই প্রশ্ন ওঠে এই নিয়োগ সংক্রান্ত তালিকার ভিত্তি কী? কার সুপারিশে এই নিয়োগ হচ্ছে তাও জানতে চায় আদালত। এই নিয়োগে কমিশন নাকি বোর্ডের হাত রয়েছে তার উত্তর খুঁজতে সিবিআই তদন্তের কথা বলা হয়। ইতিমধ্যেই বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন এই সুপারিশের ক্ষেত্রে কমিশনের দিকে আঙুল তুলেছে। তার ভিত্তিতেই এই নিয়োগপত্র পাঠানোর বিষয়টি তুলে ধরে বোর্ড। যদিও কমিশন এ ক্ষেত্রে কোনও সদুত্তরই দিতে পারেনি। এরপরই আদালত বৃহস্পতিবার শান্তিপ্রসাদ সিনহার সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দেয় সিবিআইকে।

নির্দেশ পাওয়ার পরই হাইকোর্টে যান তদন্তকারীরা। সিবিআইয়ের একজন অফিসার অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেলের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। সন্ধ্যার আগেই হাইকোর্টের নির্দেশের কপি পাঠানো হয় সিবিআই দফতরে। এরপরই রাতে শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়িতে যায় তারা। এই ঘটনা প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, “রাজ্য সরকারের পুলিশ, তাদেরই সিট, তাদেরই সিআইডি অথচ এদের দিয়ে কোনও কাজই হয় না। আসলে এখানে সর্ষের মধ্যে ভূত আছে। রক্ষকই ভক্ষক। এটা বারবার প্রমাণ হচ্ছে। এতদিন ধরে গ্রুপ ডি নিয়ে চলছে।” বিজেপির দাবি, এই সরকার টাকা দিয়ে পদ বিক্রি করে। সেটাই বারবার এ ধরনের মামলা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। এর যথার্থ তদন্ত দরকার। শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হবে।

আরও পড়ুন: Dengue Situation in Kolkata: ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার বিপদ কলকাতার কোন কোন ওয়ার্ডে, প্রকাশ্যে তালিকা

কলকাতা: হাইকোর্টের নির্দেশের পর বৃহস্পতিবার রাতেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়িতে গেল সিবিআই। সূত্রের খবর, তিনি বাড়িতে না থাকায় প্রাথমিকভাবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। যদিও এদিন রাতেই আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে নিজাম প্যালেসে যান এসএসসির প্রাক্তন উপদেষ্টা কমিটির সদস্য। গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এদিনই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারই শান্তিপ্রসাদ সিনহার সঙ্গে কথা বলতে হবে। ৯৮ জনের নিয়োগ নিয়ে এই মামলা হয়। যাঁদের মধ্যে প্যানেলেই নাম নেই ৯০ জনের। বাকি ৮ জনের নাম থাকলেও তা অনেকটাই পিছনের দিকে।

এরপরই প্রশ্ন ওঠে এই নিয়োগ সংক্রান্ত তালিকার ভিত্তি কী? কার সুপারিশে এই নিয়োগ হচ্ছে তাও জানতে চায় আদালত। এই নিয়োগে কমিশন নাকি বোর্ডের হাত রয়েছে তার উত্তর খুঁজতে সিবিআই তদন্তের কথা বলা হয়। ইতিমধ্যেই বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন এই সুপারিশের ক্ষেত্রে কমিশনের দিকে আঙুল তুলেছে। তার ভিত্তিতেই এই নিয়োগপত্র পাঠানোর বিষয়টি তুলে ধরে বোর্ড। যদিও কমিশন এ ক্ষেত্রে কোনও সদুত্তরই দিতে পারেনি। এরপরই আদালত বৃহস্পতিবার শান্তিপ্রসাদ সিনহার সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দেয় সিবিআইকে।

নির্দেশ পাওয়ার পরই হাইকোর্টে যান তদন্তকারীরা। সিবিআইয়ের একজন অফিসার অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেলের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। সন্ধ্যার আগেই হাইকোর্টের নির্দেশের কপি পাঠানো হয় সিবিআই দফতরে। এরপরই রাতে শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়িতে যায় তারা। এই ঘটনা প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, “রাজ্য সরকারের পুলিশ, তাদেরই সিট, তাদেরই সিআইডি অথচ এদের দিয়ে কোনও কাজই হয় না। আসলে এখানে সর্ষের মধ্যে ভূত আছে। রক্ষকই ভক্ষক। এটা বারবার প্রমাণ হচ্ছে। এতদিন ধরে গ্রুপ ডি নিয়ে চলছে।” বিজেপির দাবি, এই সরকার টাকা দিয়ে পদ বিক্রি করে। সেটাই বারবার এ ধরনের মামলা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। এর যথার্থ তদন্ত দরকার। শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হবে।

আরও পড়ুন: Dengue Situation in Kolkata: ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার বিপদ কলকাতার কোন কোন ওয়ার্ডে, প্রকাশ্যে তালিকা

Next Article