কলকাতা: ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতর ঘোষণা করেছে রাজ্যে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠক। জরুরি বৈঠক ডাকলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। শনিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটায় এই বৈঠক হবে। সমস্ত জেলার জেলাশাসক ও প্রতিটি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। এই বৈঠকে থাকতে বলা হয়েছে, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপারকে। নতুন করে রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। দৈনিক সংক্রমণ ৩ হাজার পার করে গিয়েছে পর পর দু’দিন। উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতার সংক্রমণ বেশি। কোভিড নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে। এরইমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে জেলাগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যসচিব।
বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের অধ্যক্ষ অনিমা হালদার ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, “পজিটিভিটি রেট এবার বেশি ঠিকই। রোগী ভর্তি আগের মতো অত দ্রুত হচ্ছে না, কিন্তু হচ্ছে। দু’জন, তিনজন, চারজন করে প্রতিদিনই ভর্তি হচ্ছেন। মৃতের সংখ্যা আগেরবারের থেকে বেশি। ডেথরেট হাই। এটা আমাদের এবারের পর্যবেক্ষণ। একদিন অন্তর অন্তর রোগী মৃত্যুর খবর পাচ্ছি। যতটা হালকাভাবে মানুষ নিচ্ছেন, ততটা হালকাভাবে নেওয়া বোধহয় ঠিক হচ্ছে না।” অন্যদিকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যোগীরাজ রায় বলেন, “এবার সকলের অক্সিজেন লাগছে এমন নয়। দু’ তিনদিনের মধ্যে আমরা রোগীদের ছুটিও দিয়ে দিতে পারছি। এবার পরিস্থিতিটা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে মনে হচ্ছে।”
শুক্রবার স্বাস্থ্য দফতর যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে, তাতে-
কলকাতায় আক্রান্ত ৬৫৩
উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্ত ৬৯৩
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আক্রান্ত ১২৩
হাওড়ায় আক্রান্ত ৮৭
নদিয়ায় আক্রান্ত ১১৯
পশ্চিম বর্ধমানে আক্রান্ত ১৫৩
পশ্চিম মেদিনীপুরে আক্রান্ত ১০৯
দার্জিলিংয়ে আক্রান্ত ৯৭
বীরভূমে আক্রান্ত ২৪৯
পূর্ব বর্ধমানে আক্রান্ত ১৩৫
পূর্ব মেদিনীপুরে আক্রান্ত ২৮
জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত ৫৮
মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত ২৯
মালদহে আক্রান্ত ৯১
উত্তর দিনাজপুরে আক্রান্ত ৩৬
আলিপুরদুয়ারে আক্রান্ত ২৬
বাঁকুড়ায় আক্রান্ত ২৯
দক্ষিণ দিনাজপুরে আক্রান্ত ৭০
পুরুলিয়ায় আক্রান্ত ৮৭
ঝাড়গ্রামে আক্রান্ত ১৭
কোচবিহারে আক্রান্ত ৩১
কালিম্পংয়ে আক্রান্ত ৯
হুগলিতে আক্রান্ত ১৩৮
কলকাতা: ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতর ঘোষণা করেছে রাজ্যে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠক। জরুরি বৈঠক ডাকলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। শনিবার বিকাল সাড়ে পাঁচটায় এই বৈঠক হবে। সমস্ত জেলার জেলাশাসক ও প্রতিটি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। এই বৈঠকে থাকতে বলা হয়েছে, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপারকে। নতুন করে রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। দৈনিক সংক্রমণ ৩ হাজার পার করে গিয়েছে পর পর দু’দিন। উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতার সংক্রমণ বেশি। কোভিড নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে। এরইমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে জেলাগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যসচিব।
বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের অধ্যক্ষ অনিমা হালদার ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, “পজিটিভিটি রেট এবার বেশি ঠিকই। রোগী ভর্তি আগের মতো অত দ্রুত হচ্ছে না, কিন্তু হচ্ছে। দু’জন, তিনজন, চারজন করে প্রতিদিনই ভর্তি হচ্ছেন। মৃতের সংখ্যা আগেরবারের থেকে বেশি। ডেথরেট হাই। এটা আমাদের এবারের পর্যবেক্ষণ। একদিন অন্তর অন্তর রোগী মৃত্যুর খবর পাচ্ছি। যতটা হালকাভাবে মানুষ নিচ্ছেন, ততটা হালকাভাবে নেওয়া বোধহয় ঠিক হচ্ছে না।” অন্যদিকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যোগীরাজ রায় বলেন, “এবার সকলের অক্সিজেন লাগছে এমন নয়। দু’ তিনদিনের মধ্যে আমরা রোগীদের ছুটিও দিয়ে দিতে পারছি। এবার পরিস্থিতিটা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে মনে হচ্ছে।”
শুক্রবার স্বাস্থ্য দফতর যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে, তাতে-
কলকাতায় আক্রান্ত ৬৫৩
উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্ত ৬৯৩
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আক্রান্ত ১২৩
হাওড়ায় আক্রান্ত ৮৭
নদিয়ায় আক্রান্ত ১১৯
পশ্চিম বর্ধমানে আক্রান্ত ১৫৩
পশ্চিম মেদিনীপুরে আক্রান্ত ১০৯
দার্জিলিংয়ে আক্রান্ত ৯৭
বীরভূমে আক্রান্ত ২৪৯
পূর্ব বর্ধমানে আক্রান্ত ১৩৫
পূর্ব মেদিনীপুরে আক্রান্ত ২৮
জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত ৫৮
মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত ২৯
মালদহে আক্রান্ত ৯১
উত্তর দিনাজপুরে আক্রান্ত ৩৬
আলিপুরদুয়ারে আক্রান্ত ২৬
বাঁকুড়ায় আক্রান্ত ২৯
দক্ষিণ দিনাজপুরে আক্রান্ত ৭০
পুরুলিয়ায় আক্রান্ত ৮৭
ঝাড়গ্রামে আক্রান্ত ১৭
কোচবিহারে আক্রান্ত ৩১
কালিম্পংয়ে আক্রান্ত ৯
হুগলিতে আক্রান্ত ১৩৮